শেয়ারবাজার :::: মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে রূপান্তরের পর ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বরাদ্দ করা তহবিলকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানির ঋণে পরিণত করা হয়। গত বছরের ১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলারে ব্যাংকগুলোকে তাদের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউসকে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে একক গ্রাহক ঋণসীমা মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিধি অনুসারে কোন ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ফলে অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণে পরিণত হওয়া তহবিল নির্ধারিত সীমার বেশি হয়ে পড়ে। এসব প্রতিষ্ঠানের ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এখন ব্যাংকের কাছ থেকে ওই প্রতিষ্ঠানগুলো যে অতিরিক্ত ঋণ নিয়েছে তা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সমন্বয় করা যাবে। পুঁজিবাজারে মন্দার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধি করেছে।
বিধি অনুসারে কোন ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ফলে অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণে পরিণত হওয়া তহবিল নির্ধারিত সীমার বেশি হয়ে পড়ে। এসব প্রতিষ্ঠানের ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এখন ব্যাংকের কাছ থেকে ওই প্রতিষ্ঠানগুলো যে অতিরিক্ত ঋণ নিয়েছে তা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সমন্বয় করা যাবে। পুঁজিবাজারে মন্দার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধি করেছে।