শেয়ারবাজার :::: গত ২৬ মাসে সবচেয়ে কম লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে। বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের মধ্যে দর বাড়লেও লেনদেনের পরিমাণ ছিলো মাত্র ২৯৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এর আগে এর চেয়ে কম লেনদেন হয় ২০০৯ সালের ২৯ মার্চ, ২৯৫ কোটি ২ লাখ টাকা।
বুধবার ডিএসইতে সাধারণ সূচক দেড়শ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক আড়াইশ পয়েন্ট কমার পর লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিক্ষোভ হয়।
বিক্ষোভকারীরা অবস্থান ধর্মঘট কর্মসূচির পাশাপাশি লেনদেন বন্ধ রাখার জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছিলো।
সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার সাধারণ সূচক দাঁড়িয়েছে ৫৪১০ দশমিক ০৭ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ১১৭ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেশি।
হাতবদল হওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দামও বেড়েছে এ বাজারে। লেনদেন হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪০টির, কমেছে ১২টির এবং বাকি ৩টির দাম ছিলো অপরিবর্তিত।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এর আগে এর চেয়ে কম লেনদেন হয় ২০০৯ সালের ২৯ মার্চ, ২৯৫ কোটি ২ লাখ টাকা।
বুধবার ডিএসইতে সাধারণ সূচক দেড়শ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক আড়াইশ পয়েন্ট কমার পর লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিক্ষোভ হয়।
বিক্ষোভকারীরা অবস্থান ধর্মঘট কর্মসূচির পাশাপাশি লেনদেন বন্ধ রাখার জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছিলো।
সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার সাধারণ সূচক দাঁড়িয়েছে ৫৪১০ দশমিক ০৭ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ১১৭ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেশি।
হাতবদল হওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দামও বেড়েছে এ বাজারে। লেনদেন হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪০টির, কমেছে ১২টির এবং বাকি ৩টির দাম ছিলো অপরিবর্তিত।