শেয়ারবাজার :::: মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের সর্বোচ্চ ঋণসীমা সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকের কাছ থেকে ওই প্রতিষ্ঠানগুলো যে অতিরিক্ত ঋণ নিয়েছে তা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সমন্বয় করা যাবে। পুঁজিবাজারে মন্দার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধি করেছে।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা এক সার্কুলারে সকল তপসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর আগে ঋণ সমন্বয়ের জন্য ব্যাংকগুলোকে পৃথকভাবে ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
আগে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজস্ব বিভাগ বা ইউনিট হিসেবে কাজ করায় তাদের দেয়া মার্জিন ঋণ ব্যাংকের নিজস্ব বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হতো। ফলে এক্ষেত্রে ঋণের কোন সীমা নির্ধারিত ছিল না।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে রূপান্তরের পর ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বরাদ্দ করা তহবিলকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানির ঋণে পরিণত করা হয়। গত বছরের ১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলারে ব্যাংকগুলোকে তাদের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউসকে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে একক গ্রাহক ঋণসীমা মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিধি অনুসারে কোন ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ফলে অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণে পরিণত হওয়া তহবিল নির্ধারিত সীমার বেশি হয়ে পড়ে। এসব প্রতিষ্ঠানের ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এদিকে শেয়ারবাজারে মন্দা পরিস্থিতির কারণে অতিরিক্ত ঋণ সমন্বয় করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলো। বর্তমান পরিস্থিতিতে ঋণ সমন্বয় করতে হলে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করতে হতো।
পাশাপাশি শেয়ারবাজারে মন্দার কারণে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে গ্রাহকদের দেওয়া মার্জিন ঋণের প্রায় পুরোটাই আটকে গেছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এ নির্দেশনা পালন করতে হলে বাধ্যতামূলক শেয়ার বিক্রি (ফোর্স সেল) করতে হতো।
এসব কারণে মার্চেন্ট ব্যাংকারসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল থেকে ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়। পুঁজিবাজারে গতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে এসইসির পক্ষ থেকেও কেন্দ্রিপয় ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এর প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার সময় বৃদ্ধির সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা এক সার্কুলারে সকল তপসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর আগে ঋণ সমন্বয়ের জন্য ব্যাংকগুলোকে পৃথকভাবে ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
আগে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজস্ব বিভাগ বা ইউনিট হিসেবে কাজ করায় তাদের দেয়া মার্জিন ঋণ ব্যাংকের নিজস্ব বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হতো। ফলে এক্ষেত্রে ঋণের কোন সীমা নির্ধারিত ছিল না।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে রূপান্তরের পর ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বরাদ্দ করা তহবিলকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানির ঋণে পরিণত করা হয়। গত বছরের ১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলারে ব্যাংকগুলোকে তাদের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউসকে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে একক গ্রাহক ঋণসীমা মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিধি অনুসারে কোন ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ফলে অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণে পরিণত হওয়া তহবিল নির্ধারিত সীমার বেশি হয়ে পড়ে। এসব প্রতিষ্ঠানের ৩০ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এদিকে শেয়ারবাজারে মন্দা পরিস্থিতির কারণে অতিরিক্ত ঋণ সমন্বয় করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলো। বর্তমান পরিস্থিতিতে ঋণ সমন্বয় করতে হলে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করতে হতো।
পাশাপাশি শেয়ারবাজারে মন্দার কারণে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে গ্রাহকদের দেওয়া মার্জিন ঋণের প্রায় পুরোটাই আটকে গেছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এ নির্দেশনা পালন করতে হলে বাধ্যতামূলক শেয়ার বিক্রি (ফোর্স সেল) করতে হতো।
এসব কারণে মার্চেন্ট ব্যাংকারসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল থেকে ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়। পুঁজিবাজারে গতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে এসইসির পক্ষ থেকেও কেন্দ্রিপয় ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এর প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার সময় বৃদ্ধির সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।