ব্যবসায় নৈতিকতা না থাকলে দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। সম্প্রতি শেয়ারবাজার কারসাজি তার জ্বলন্ত উদাহরণ। এ জন্য যারা দায়ী, তাদের অনেকেই চিহ্নিত হলেও তাদের বিরুদ্ধে সরকার কোনো ব্যবস্থা
নিচ্ছে না।
গতকাল বুধবার এক কর্মশালায় এসব কথা বলেছেন ব্যবসায়ী ও আইনজীবীরা। তাঁরা শেয়ারবাজার থেকে কারসাজির মাধ্যমে উঠিয়ে নেওয়া জনগণের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ারও দাবি জানান।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে 'ব্যবসায় নৈতিকতা' (বিজনেস অ্যাথিকস্) শীর্ষক কর্মশালাটির আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি)। অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, 'দেশে আজ ১০ জন নৈতিক ব্যবসায়ী, বিচারপতি, আইনজীবী খুঁজে পাওয়া কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ব্যবসা করতে গিয়ে প্রতিবছর আমাকে ২৫ লাখ টাকা শুধু সিস্টেম লস দিতে হয়। সরকারের সিস্টেমই এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা শেয়ারবাজার কারসাজির হোতাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না। তাহলে আমি সরকারকে কেন ট্যাঙ্ দিই।'প্রত্যেকে নিজ নিজ স্থান থেকে সৎভাবে দায়িত্ব পালন করলে আর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন থাকলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার তিক্ত অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। আগামীবারও যদি একই অবস্থা হয়, তবে ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী দেশ ছেড়ে চলে যাবেন।' সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন বলেন, '১৯৯৬ সালে যারা শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িত ছিল, এবারও তারাই ক্রীড়ানক। কিন্তু এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না।' তিনি বলেন, অসৎরা সংখ্যায় কম হলেও শক্তিশালী।
অনৈতিকতা সমাজের একটি রোগে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আইন বাস্তবায়ন করতে হলে বৈষম্যহীন আইন প্রণয়ন করতে হবে। বিচারব্যবস্থা আদৌ স্বাধীনতা ভোগ করে কি না, সে প্রশ্নও করেন এ আইনজ্ঞ। অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, অতি মুনাফা ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। নৈতিকতা না থাকলে ব্যবসায় সাফল্য আসবে না। তবে সব ব্যবসায়ী অনৈতিক কাজ করেন না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ভালো না হলে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত আসত না। ব্যবসায়ীরা দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কমিউনিটি। তারা বিনিয়োগ করে দেশের মানুষের কর্মসংস্থান করে। এর ওপর ভর করে দেশ এগিয়ে যায়। আইবিএফবির সভাপতি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
নিচ্ছে না।
গতকাল বুধবার এক কর্মশালায় এসব কথা বলেছেন ব্যবসায়ী ও আইনজীবীরা। তাঁরা শেয়ারবাজার থেকে কারসাজির মাধ্যমে উঠিয়ে নেওয়া জনগণের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ারও দাবি জানান।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে 'ব্যবসায় নৈতিকতা' (বিজনেস অ্যাথিকস্) শীর্ষক কর্মশালাটির আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি)। অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, 'দেশে আজ ১০ জন নৈতিক ব্যবসায়ী, বিচারপতি, আইনজীবী খুঁজে পাওয়া কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ব্যবসা করতে গিয়ে প্রতিবছর আমাকে ২৫ লাখ টাকা শুধু সিস্টেম লস দিতে হয়। সরকারের সিস্টেমই এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা শেয়ারবাজার কারসাজির হোতাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না। তাহলে আমি সরকারকে কেন ট্যাঙ্ দিই।'প্রত্যেকে নিজ নিজ স্থান থেকে সৎভাবে দায়িত্ব পালন করলে আর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন থাকলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার তিক্ত অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। আগামীবারও যদি একই অবস্থা হয়, তবে ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী দেশ ছেড়ে চলে যাবেন।' সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন বলেন, '১৯৯৬ সালে যারা শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িত ছিল, এবারও তারাই ক্রীড়ানক। কিন্তু এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না।' তিনি বলেন, অসৎরা সংখ্যায় কম হলেও শক্তিশালী।
অনৈতিকতা সমাজের একটি রোগে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আইন বাস্তবায়ন করতে হলে বৈষম্যহীন আইন প্রণয়ন করতে হবে। বিচারব্যবস্থা আদৌ স্বাধীনতা ভোগ করে কি না, সে প্রশ্নও করেন এ আইনজ্ঞ। অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, অতি মুনাফা ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। নৈতিকতা না থাকলে ব্যবসায় সাফল্য আসবে না। তবে সব ব্যবসায়ী অনৈতিক কাজ করেন না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ভালো না হলে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত আসত না। ব্যবসায়ীরা দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কমিউনিটি। তারা বিনিয়োগ করে দেশের মানুষের কর্মসংস্থান করে। এর ওপর ভর করে দেশ এগিয়ে যায়। আইবিএফবির সভাপতি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
SINGERBD
The 31st annual general meeting (AGM) of Singer Bangladesh Limited has approved 600 per cent cash and 75 per cent stock dividends for the year that ended on December 31, 2010.
The AGM was held in the city Wednesday.
Chairman of Singer Bangladesh Limited Mahbub Jamil chaired the meeting.
The chairman mentioned that despite acute energy crisis and the aftermath of global economic recession, the year 2010 was a successful year for the company.
During the year company's sales increased by 9.97 per cent and operating profit increased by 20.25 per cent compared to last year. The company extended its country marketing network by establishing new 15 Singer Plus retail shops in different parts of the country.
In 2010 the company contributed Tk 1.76 billion to the national exchequer in the form of Corporate Income Tax, Customs Duties and Value Added Tax.
A large number of shareholders of the company attended in the meeting. They highly appreciated the performance of the company and congratulated the management. They also put their valuable suggestions towards the development of the company.
The AGM was held in the city Wednesday.
Chairman of Singer Bangladesh Limited Mahbub Jamil chaired the meeting.
The chairman mentioned that despite acute energy crisis and the aftermath of global economic recession, the year 2010 was a successful year for the company.
During the year company's sales increased by 9.97 per cent and operating profit increased by 20.25 per cent compared to last year. The company extended its country marketing network by establishing new 15 Singer Plus retail shops in different parts of the country.
In 2010 the company contributed Tk 1.76 billion to the national exchequer in the form of Corporate Income Tax, Customs Duties and Value Added Tax.
A large number of shareholders of the company attended in the meeting. They highly appreciated the performance of the company and congratulated the management. They also put their valuable suggestions towards the development of the company.