তদন্ত প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না থাকায় আলোচিত ব্যক্তিদের নাম বাদ দেওয়া ও ৩০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন ছাপানোর জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় বারবার সময় নিচ্ছে। প্রতিবেদন প্রকাশ করার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও তা প্রকাশ করা হচ্ছে না! গত সপ্তাহের শেষ দিকে ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ পুরো তদন্ত প্রতিবেদনের রিপোর্টের সারাংশ তৈরি করেছে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদের এ রিপোর্ট দেওয়ার জন্য প্রায় ১০০ সিডিও প্রস্তুত করে রেখেছে। তা সত্ত্বেও শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করছে না অর্থ মন্ত্রণালয়! আর শেয়ার কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের বিষয়টিও কেবল বক্তব্যের মধ্যেই আটকে আছে।
সম্প্রতি সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকের পর কবে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, অর্থমন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছেন, 'জানি না। আমরা তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করছি। সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। সেটা দেখে আমাদের মতামত জানাব।' ৩০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনটি ছাপানোর কাজ চলছে উল্লেখ করে পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, পরের সপ্তাহে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করবেন তিনি। তাঁর ওই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গত সপ্তাহেই এ প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা ছিল।
তবে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী মাসের শুরুতে কয়েক দিনের জন্য বিদেশ যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। তাই চলতি সপ্তাহের মধ্যেই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হতে পারে। এর মধ্যে তা প্রকাশ করা না হলে শেষ পর্যন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল ড. ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন তদন্ত কমিটির সদস্যরা অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদনটি জমা দেওয়ার সময়ই মন্ত্রী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা প্রকাশ করার ব্যাপারে মনস্থির করেন। ওই সময় তিনি কিছু ব্যক্তির নাম বাদ দিয়ে তা প্রকাশ করতে চান। এরই মধ্যে প্রতিবেদনটি সাংবাদিকদের কাছে ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও ড. মসিউর রহমান অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, ওই সময় উপদেষ্টারা প্রতিবেদনটি প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন অর্থমন্ত্রীকে। তবে অর্থমন্ত্রী তাতে রাজি হননি বলে সূত্র জানিয়েছে।
সম্প্রতি সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকের পর কবে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, অর্থমন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছেন, 'জানি না। আমরা তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করছি। সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। সেটা দেখে আমাদের মতামত জানাব।' ৩০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনটি ছাপানোর কাজ চলছে উল্লেখ করে পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, পরের সপ্তাহে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করবেন তিনি। তাঁর ওই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গত সপ্তাহেই এ প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা ছিল।
তবে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী মাসের শুরুতে কয়েক দিনের জন্য বিদেশ যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। তাই চলতি সপ্তাহের মধ্যেই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হতে পারে। এর মধ্যে তা প্রকাশ করা না হলে শেষ পর্যন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল ড. ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন তদন্ত কমিটির সদস্যরা অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদনটি জমা দেওয়ার সময়ই মন্ত্রী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা প্রকাশ করার ব্যাপারে মনস্থির করেন। ওই সময় তিনি কিছু ব্যক্তির নাম বাদ দিয়ে তা প্রকাশ করতে চান। এরই মধ্যে প্রতিবেদনটি সাংবাদিকদের কাছে ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও ড. মসিউর রহমান অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, ওই সময় উপদেষ্টারা প্রতিবেদনটি প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন অর্থমন্ত্রীকে। তবে অর্থমন্ত্রী তাতে রাজি হননি বলে সূত্র জানিয়েছে।