বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেছেন, দুর্নীতি রোধে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তবে এখনই এর ফল পাওয়া যাবে না। আগামীতে এ কাজের ফল পাওয়া যাবে।
দুর্নীতি রোধে বিভিন্ন ধরনের আইন প্রণয়ন ও সংস্কারের পাশাপাশি দুর্নীতির সুযোগ রয়েছে এমন ধরণের প্রতিষ্ঠানে অটোমেশন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
বুধবার হোটেল সোনারগাঁওয়ে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত ব্যবসায়িক নীতি সংক্রান্ত কর্মশালার উদ্বোধনী অধিবেশনে বাণিজ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
আইবিএফবি’র প্রেসিডেন্ট মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, সম্মানিত অতিথি বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন ও বিশেষ অতিথি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি একে আজাদ।
ফারুক খান বলেন, অনৈতিকতার সাথে নৈতিকতার লড়াই সব সময় থাকবে। ব্যক্তিস্বার্থের ক্ষেত্রে মানুষ নৈতিকতার বিষয়টি ভুলে যায়।
নৈতিকতার যুদ্ধে সবাইকে জয়ী হওয়ার তাগিদ দেন তিনি।
অটোমেশন চালু হলে দুর্নীতি অনেকটা চলে যাবে উল্লেখ করে উদাহরণ হিসেবে মন্ত্রী বলেন, আরজেএসসিতে আগে কোনো কোম্পানিকে নিবন্ধন করতে হলে ৯০ দিন সময় লাগতো। এখন সে কাজ ৪ ঘন্টায় করা যায়।
বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন বলেন, সব ধরনের পেশাতেই অন্তত: ১০ শতাংশ লোক অনৈতিক কাজ করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের লোক সংখ্যায় কম হলেও তারা অত্যন্ত শক্তিশালী। এদের মোকাবেলা করতে হলে, সততা ও নৈতিকতার এক ধরনের সমন্বয় দরকার।
সাম্প্রতিক পুঁজিবাজার প্রসঙ্গে সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এখানে ’৯৬ সালের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো উচিত ছিল।
দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করে ড. কামাল বলেন, ‘আমরা কোনো ফিন্যান্সিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং চাই না।’
তিনি বলেন, সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে পুঁজিবাজার থেকে লুট করা অর্থ ফেরত পাওয়া সম্ভব।
দুর্নীতি রোধে বিভিন্ন ধরনের আইন প্রণয়ন ও সংস্কারের পাশাপাশি দুর্নীতির সুযোগ রয়েছে এমন ধরণের প্রতিষ্ঠানে অটোমেশন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
বুধবার হোটেল সোনারগাঁওয়ে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত ব্যবসায়িক নীতি সংক্রান্ত কর্মশালার উদ্বোধনী অধিবেশনে বাণিজ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
আইবিএফবি’র প্রেসিডেন্ট মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, সম্মানিত অতিথি বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন ও বিশেষ অতিথি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি একে আজাদ।
ফারুক খান বলেন, অনৈতিকতার সাথে নৈতিকতার লড়াই সব সময় থাকবে। ব্যক্তিস্বার্থের ক্ষেত্রে মানুষ নৈতিকতার বিষয়টি ভুলে যায়।
নৈতিকতার যুদ্ধে সবাইকে জয়ী হওয়ার তাগিদ দেন তিনি।
অটোমেশন চালু হলে দুর্নীতি অনেকটা চলে যাবে উল্লেখ করে উদাহরণ হিসেবে মন্ত্রী বলেন, আরজেএসসিতে আগে কোনো কোম্পানিকে নিবন্ধন করতে হলে ৯০ দিন সময় লাগতো। এখন সে কাজ ৪ ঘন্টায় করা যায়।
বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন বলেন, সব ধরনের পেশাতেই অন্তত: ১০ শতাংশ লোক অনৈতিক কাজ করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের লোক সংখ্যায় কম হলেও তারা অত্যন্ত শক্তিশালী। এদের মোকাবেলা করতে হলে, সততা ও নৈতিকতার এক ধরনের সমন্বয় দরকার।
সাম্প্রতিক পুঁজিবাজার প্রসঙ্গে সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এখানে ’৯৬ সালের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো উচিত ছিল।
দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করে ড. কামাল বলেন, ‘আমরা কোনো ফিন্যান্সিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং চাই না।’
তিনি বলেন, সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে পুঁজিবাজার থেকে লুট করা অর্থ ফেরত পাওয়া সম্ভব।