বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের সভাপতিত্বে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক এম এ বাকী খলিলী। নির্ধারিত আলোচক ছিলেন হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. মুজিবউদ্দিন।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে মোহাম্মদ হেলাল বলেন, সম্পদের বাজারে চাহিদা বাড়লে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জোগান বাড়ানো যায় না। এটা চাল-চিনির বাজার না যে, ১৫ দিন বা এক মাসের মধ্যে প্রচুর আমদানি করে বাজারে ছেড়ে দিয়ে দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
মোহাম্মদ হেলাল প্রশ্ন রাখেন, শেয়ারের জোগান বাড়ানোর জন্য তালিকাভুক্ত কোম্পানি ২৫০টি থেকে রাতারাতি বাড়িয়ে ৫০০ করা কি সম্ভব? বাস্তবে এটি সম্ভব নয়। মোহাম্মদ হেলাল ব্যাখ্যা করে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক জমি কেনায় ঋণ বিতরণে কঠোরতা আরোপ করায় ঋণযোগ্য অর্থ পুঁজিবাজারে ধাবিত হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমিয়ে ও মুনাফার ওপর উৎসে কর কর্তনের পদক্ষেপ নিয়েছে। এতে করে অর্থ শেয়ারবাজারের দিকেই গেছে।
মোহাম্মদ হেলাল বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থপ্রবাহের বাঁধ খুলে দিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় তা সঠিক দিকে ধাবিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। এতে করে ‘ফসলের ভালো ফলন হওয়ার বদলে বন্যা’ দেখা দিয়েছে।
হেলালের মতে, সবাই যখন শেয়ারবাজারের দিকে ছুটে যায়, তখন এই বাজারের ধস অনিবার্য হয়ে পড়ে। আর সবাইকে ছুটে যেতে এভাবেই তাড়না তৈরি করা হয়, যা আর্থিকবাজারে ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে।
এম এ বাকী খলিলী বলেন, দেশে প্রকৃত আমানতের সুদের হার অনেক নিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে, বেড়ে গেছে মূল্যস্ফীতি। এতে অনিবার্যভাবে ব্যাংকে আমানত রাখার আগ্রহ কমেছে। ফলে মানুষ ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজারে ছুটে গেছে।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে মোহাম্মদ হেলাল বলেন, সম্পদের বাজারে চাহিদা বাড়লে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জোগান বাড়ানো যায় না। এটা চাল-চিনির বাজার না যে, ১৫ দিন বা এক মাসের মধ্যে প্রচুর আমদানি করে বাজারে ছেড়ে দিয়ে দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
মোহাম্মদ হেলাল প্রশ্ন রাখেন, শেয়ারের জোগান বাড়ানোর জন্য তালিকাভুক্ত কোম্পানি ২৫০টি থেকে রাতারাতি বাড়িয়ে ৫০০ করা কি সম্ভব? বাস্তবে এটি সম্ভব নয়। মোহাম্মদ হেলাল ব্যাখ্যা করে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক জমি কেনায় ঋণ বিতরণে কঠোরতা আরোপ করায় ঋণযোগ্য অর্থ পুঁজিবাজারে ধাবিত হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমিয়ে ও মুনাফার ওপর উৎসে কর কর্তনের পদক্ষেপ নিয়েছে। এতে করে অর্থ শেয়ারবাজারের দিকেই গেছে।
মোহাম্মদ হেলাল বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থপ্রবাহের বাঁধ খুলে দিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় তা সঠিক দিকে ধাবিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। এতে করে ‘ফসলের ভালো ফলন হওয়ার বদলে বন্যা’ দেখা দিয়েছে।
হেলালের মতে, সবাই যখন শেয়ারবাজারের দিকে ছুটে যায়, তখন এই বাজারের ধস অনিবার্য হয়ে পড়ে। আর সবাইকে ছুটে যেতে এভাবেই তাড়না তৈরি করা হয়, যা আর্থিকবাজারে ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে।
এম এ বাকী খলিলী বলেন, দেশে প্রকৃত আমানতের সুদের হার অনেক নিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে, বেড়ে গেছে মূল্যস্ফীতি। এতে অনিবার্যভাবে ব্যাংকে আমানত রাখার আগ্রহ কমেছে। ফলে মানুষ ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজারে ছুটে গেছে।