গত জানুয়ারি মাস পর্যন্ত হিসাবে ব্যাংকের বাইরে অর্থাৎ মানুষের কাছে নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ৫২ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। এক মাস আগে অর্থাৎ ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ৫২ হাজার ৯১৭ কোটি টাকা। আর এক বছর আগে অর্থাৎ ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে মানুষের কাছে নগদ অর্থ ছিল ৪১ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা এবং জানুয়ারিতে ৪১ হাজার ৬৯৪ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গত মার্চের ‘মান্থলি ইকোনমিক ট্রেন্ডস’ এবং ‘মনিটরি সার্ভে’ ও সমীক্ষা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিসংশ্লিষ্ট ডেপুটি গভর্নর জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী বলেন, ‘ধারাবাহিকতা ও বৃদ্ধির হার বিশ্লেষণ করলে আগের তুলনায় ব্যাংকের বাইরে মানুষের হাতে গত কয়েক মাসে হঠাৎ করে যে টাকা বেশি থেকেছে, এটা বোঝা যায়।’
মুদ্রাবাজার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন পরামর্শক আল্লাহ মালিক কাজেমী আরও কয়েকটি কারণের কথা জানান। সাবেক এই ডেপুটি গভর্নর বলেন, একই সময়ে দেশের কার্ব মার্কেটে ডলারের দর বৃদ্ধি হতে দেখা গেছে। এসব ব্যবসার বৈধতা নেই বলে এই অর্থের একটা অংশ ব্যাংকে আসেনি ধরে নেওয়া যায়। আবার সীমান্ত এলাকায়ও দুই দেশেই একইভাবে কিছু টাকা সংরক্ষিত হয়ে থাকতে পারে। তবে এ ধরনের তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা দুরূহ বিষয় বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিসংশ্লিষ্ট ডেপুটি গভর্নর জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী বলেন, ‘ধারাবাহিকতা ও বৃদ্ধির হার বিশ্লেষণ করলে আগের তুলনায় ব্যাংকের বাইরে মানুষের হাতে গত কয়েক মাসে হঠাৎ করে যে টাকা বেশি থেকেছে, এটা বোঝা যায়।’
মুদ্রাবাজার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন পরামর্শক আল্লাহ মালিক কাজেমী আরও কয়েকটি কারণের কথা জানান। সাবেক এই ডেপুটি গভর্নর বলেন, একই সময়ে দেশের কার্ব মার্কেটে ডলারের দর বৃদ্ধি হতে দেখা গেছে। এসব ব্যবসার বৈধতা নেই বলে এই অর্থের একটা অংশ ব্যাংকে আসেনি ধরে নেওয়া যায়। আবার সীমান্ত এলাকায়ও দুই দেশেই একইভাবে কিছু টাকা সংরক্ষিত হয়ে থাকতে পারে। তবে এ ধরনের তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা দুরূহ বিষয় বলেও জানান তিনি।