শেয়ারবাজার অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, পুঁজিবাজারের দর বাড়ার সময় গোলাম মোস্তফা নামে এক ব্যক্তি মুখ্য ভূমিকা। এছাড়া এছাড়া আরো চার ব্যক্তি সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
অন্য চার ব্যক্তি হলেন- মো. আব্দুস সালাম, শামীমা শরীফ, সৈয়দ সিরাজ উদ্দৌলা, আবু সাদাত মো. সায়েম ও আব্দুল মোবিন মোল্লা।
এ পাঁচ ব্যক্তি শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি এবং নিয়ম ভেঙে লেনেদেনে ভূমিকা রেখেছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
শনিবার পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মলন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এতে 'পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন, ২০১১ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি'টি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে এদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। একইসঙ্গে তদন্ত কমিটির দেওয়া প্রতিবেদনটিও প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, "তদন্ত কমিটি যে প্রতিবেদন দিয়েছে সেটি হুবহু প্রকাশ করা হয়েছে।"
এছাড়া সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল কবির ভূঁইয়া ও হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক কফিল উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে মামলা করা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মো. আব্দুস সালাম ও শামীমা শরীফ নামে দুজনের বিষয়ে তদন্ত করা প্রয়োজন।
সৈয়দ সিরাজ উদ্দৌলা, আবু সাদাত মো. সায়েম ও আব্দুল মোবিন মোল্লা আইন লঙ্ঘন করে শেয়ার লেনদেন করেছেন- বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
কোন পদ্ধতিতে গোলাম মোস্তফা মূল বৃদ্ধিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এতে বলা হয়েছে, 'পুঁজিবাজারে মূল্য উল্লম্ফনের সময় যে সব ব্যক্তি মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন জনাব গোলাম মোস্তফা। তার অবলম্বিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে (ক) অত্যধিক মূল্যে কেনার দর দিয়ে পরে তা প্রত্যাহার করা। (খ) একই দিনে কোনো একটি ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে শেয়ার কিনে অন্য একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একই কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করা।'
এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বহাী আর ওয়াই শমসের প্লেসমেন্ট নিয়ে অনৈতিক কাজ করেছেন- এ কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তাকে প্রধান নির্বাহী পদ থেকে বিধিমতো অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে রেকর্ড ধসের পর তা তদন্তে জানুয়ারিতে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করে সরকার। গত ৭ এপ্রিল ওই কমিটি অর্থমন্ত্রী প্রতিবেদন দেয়।
ওই বিজ্ঞপ্তির তৃতীয় পরিশিষ্টে 'কমিটির সুপারিশের অতিরিক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক সনাক্ত করা ১১টি পর্যবেক্ষণ' শিরোনামে প্রকাশিত বক্তব্যে গোলাম মোস্তফার বিষয়টি বলা হয়েছে।
অন্য চার ব্যক্তি হলেন- মো. আব্দুস সালাম, শামীমা শরীফ, সৈয়দ সিরাজ উদ্দৌলা, আবু সাদাত মো. সায়েম ও আব্দুল মোবিন মোল্লা।
এ পাঁচ ব্যক্তি শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি এবং নিয়ম ভেঙে লেনেদেনে ভূমিকা রেখেছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
শনিবার পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মলন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এতে 'পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন, ২০১১ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি'টি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে এদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। একইসঙ্গে তদন্ত কমিটির দেওয়া প্রতিবেদনটিও প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, "তদন্ত কমিটি যে প্রতিবেদন দিয়েছে সেটি হুবহু প্রকাশ করা হয়েছে।"
এছাড়া সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল কবির ভূঁইয়া ও হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক কফিল উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে মামলা করা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মো. আব্দুস সালাম ও শামীমা শরীফ নামে দুজনের বিষয়ে তদন্ত করা প্রয়োজন।
সৈয়দ সিরাজ উদ্দৌলা, আবু সাদাত মো. সায়েম ও আব্দুল মোবিন মোল্লা আইন লঙ্ঘন করে শেয়ার লেনদেন করেছেন- বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
কোন পদ্ধতিতে গোলাম মোস্তফা মূল বৃদ্ধিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এতে বলা হয়েছে, 'পুঁজিবাজারে মূল্য উল্লম্ফনের সময় যে সব ব্যক্তি মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন জনাব গোলাম মোস্তফা। তার অবলম্বিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে (ক) অত্যধিক মূল্যে কেনার দর দিয়ে পরে তা প্রত্যাহার করা। (খ) একই দিনে কোনো একটি ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে শেয়ার কিনে অন্য একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একই কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করা।'
এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বহাী আর ওয়াই শমসের প্লেসমেন্ট নিয়ে অনৈতিক কাজ করেছেন- এ কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তাকে প্রধান নির্বাহী পদ থেকে বিধিমতো অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে রেকর্ড ধসের পর তা তদন্তে জানুয়ারিতে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করে সরকার। গত ৭ এপ্রিল ওই কমিটি অর্থমন্ত্রী প্রতিবেদন দেয়।
ওই বিজ্ঞপ্তির তৃতীয় পরিশিষ্টে 'কমিটির সুপারিশের অতিরিক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক সনাক্ত করা ১১টি পর্যবেক্ষণ' শিরোনামে প্রকাশিত বক্তব্যে গোলাম মোস্তফার বিষয়টি বলা হয়েছে।