সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটির রিপোর্ট দ্রুত প্রকাশ এবং দোষীদের শাস্তির দাবি করেছেন। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘সাম্প্রতিক শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি: সামাজিক অর্থনৈতিক প্রতিক্রিয়া’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ দাবি করেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন সংগঠনটির সদস্য হারিচ উদ্দিন। আলোচনায় অংশ নিয়ে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, এটা শুধু কেলেঙ্কারিই নয়। এটা অনেক বড় ধরনের ঘটনা। যার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া অনেক দীর্ঘস্থায়ী। এখানে একটি বড় ধরনের লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষিত বেকাররা পুঁজি খাটিয়ে মুনাফা আয়ের লক্ষ্যে শেয়ারবাজারে আসে। এসব বেকার যুবকে পুঁজি হারিয়েছেন। ফলে শাসক শ্রেণীর প্রতি তাঁদের ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে নিতান্ত ভারসাম্যহীনতার। পরবর্তী নির্বাচনে এর সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে। আবুল মকসুদ আরও বলেন, তদন্ত রিপোর্ট কাটছাঁট করার কথা বলা হচ্ছে। এ ধরনের কাজ নিজেদের লোকজনকে বাঁচানোর জন্য করা হচ্ছে।
সুতরাং, অবিলম্বে রিপোর্ট পেশ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন । রমণী মোহন দেবনাথ বলেন, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে গেলে যথেষ্ট সাক্ষ্যপ্রমাণ লাগবে। তাঁর মতে, এ প্রতিবেদন থেকে মামলা করা সম্ভব নয়।
সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, কিছু সুবিধাবাদী লুটেরা শেয়ারবাজারের কারসাজির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুট করেছে। সরকার তাদের কিছু করতে পারবে কি না তাতে সন্দেহ রয়েছে। সুতরাং, জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রথমেই রাষ্ট্রের চরিত্র বদলাতে হবে।
এ ছাড়া আলোচনায় এম এম আকাশ বলেন, শেয়ারবাজারে একশ্রেণীর লোক নিঃস্ব হয়েছে। তবে একশ্রেণীর লোক লাভও করেছেন। তাঁর মতে, যারা লাভ করল তাদের টিন নম্বর বের করে ওই লাভ আয় হিসাবে দেখানো হচ্ছে কি না, তা পরীক্ষা করা উচিত। এ ক্ষেত্রে ওই লাভের ওপর কর বসানো যেতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। সংগঠনটির সভাপতি অজয় রায়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক তবারক হোসেইনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে রঙ্গলাল সেন বক্তব্য দেন।
সুতরাং, অবিলম্বে রিপোর্ট পেশ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন । রমণী মোহন দেবনাথ বলেন, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে গেলে যথেষ্ট সাক্ষ্যপ্রমাণ লাগবে। তাঁর মতে, এ প্রতিবেদন থেকে মামলা করা সম্ভব নয়।
সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, কিছু সুবিধাবাদী লুটেরা শেয়ারবাজারের কারসাজির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুট করেছে। সরকার তাদের কিছু করতে পারবে কি না তাতে সন্দেহ রয়েছে। সুতরাং, জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রথমেই রাষ্ট্রের চরিত্র বদলাতে হবে।
এ ছাড়া আলোচনায় এম এম আকাশ বলেন, শেয়ারবাজারে একশ্রেণীর লোক নিঃস্ব হয়েছে। তবে একশ্রেণীর লোক লাভও করেছেন। তাঁর মতে, যারা লাভ করল তাদের টিন নম্বর বের করে ওই লাভ আয় হিসাবে দেখানো হচ্ছে কি না, তা পরীক্ষা করা উচিত। এ ক্ষেত্রে ওই লাভের ওপর কর বসানো যেতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। সংগঠনটির সভাপতি অজয় রায়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক তবারক হোসেইনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে রঙ্গলাল সেন বক্তব্য দেন।