(১৭০৬) আর্থিক ব্যবস্থায় ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অংশ ৭.৩৩% ѼѼѼ (১৭০৭) ADP gathers steam But roads spent only 2pc money in July

Friday, August 26, 2011 Unknown

বাংলাদেশের সমগ্র আর্থিক ব্যবস্থায় ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী বা

ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান প্রায় ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অথচ ভারতে এই হার ১ শতাংশেরও কম।
এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে ক্ষুদ্র অর্থায়ন দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
আবার বাংলাদেশেই মাথাপিছু ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার জন্য ব্যয় হয় মাত্র ১৪ ডলার, যা বিশ্বের মধ্যে অন্যতম সর্বনিম্ন।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ মাইক্রোফাইন্যান্স রিভিউ ২০১১’ শীর্ষক এক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এসব তথ্য ও অভিমত তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে মূলত ২০০৯ সালের তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যাও বাড়ছে। বর্তমানে এদের সংখ্যা প্রায় এক কোটি ৮৫ লাখ। তবে এদের অনেকেই একাধিক উৎস থেকে ঋণ নিয়েছেন। সে হিসাবে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যা দুই কোটি ৭০ লাখ।
দেশের ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করে সুসংহত আকারে তুলে ধরতে এই প্রথমবার বার্ষিক প্রতিবেদন আকারে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো। এটি প্রকাশ করেছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত ব্র্যাক ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট।
রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার মিলনায়তনে প্রতিবেদনটির আনুষ্ঠানিক মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। প্রতিবেদন প্রণয়নকারী এমসিআরআইএলের মহাব্যবস্থাপক সঞ্জয় সিনহা অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
এতে বলা হয়, ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার বিশ্লেষণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি প্রণীত হয়েছে। এই ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো: গ্রামীণ ব্যাংক, ব্র্যাক, আশা, ব্যুরো বাংলাদেশ, টিএমএসএস, এসএসএস, শক্তি ফাউন্ডেশন, উদ্দীপন, পিএমইউকে ও জেসিএফ। আবার এদের মধ্যে প্রথম তিনটি প্রতিষ্ঠান মোট ক্ষুদ্র অর্থায়নের প্রায় ৬২ শতাংশ সম্পন্ন করছে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, ক্ষুদ্রঋণ বা অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে এই প্রতিবেদনটি এই খাতের জন্য তো বটেই দেশের জন্যও একটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
আরেক প্রসঙ্গে আতিউর রহমান বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস অবসর নেওয়ার পরও গ্রামীণ ব্যাংক ফুরিয়ে যাবে না। কেননা, সরকার সার্চ কমিটির মাধ্যমে ব্যাংকটির জন্য নতুন প্রধান নির্বাহী নিয়োগের কাজ করছে।
তা ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালন কর্মকাণ্ড ও ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সুগঠিত বলেও গভর্নর আতিউর রহমান উল্লেখ করেন।
ব্র্যাক ডেভেলেপমেন্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক সৈয়দ মেসবাহউদ্দিন হাশমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব হোসেন, ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফাইন্যান্সের ভিজিটিং ফেলো রশিদ ফারুকী, বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হাসান জামান, সিজিএপির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা স্টিভ রাসমুসেন প্রমুখ।

==========================================

ADP gathers steam

But roads spent only 2pc money in July

The implementation of annual development programme (ADP) doubled in the first month of the current fiscal year compared to the same month last year due to the power ministry's spending a bigger fund.
However, though the communications minister complained that he was not getting adequate fund for road repair and maintenance, the roads and railways division got the third highest allocation in the ADP, but spent much less.
In July, the total ADP implementation was Tk 1,632 crore or 4 percent of the total outlay of Tk 46,000 crore for the current fiscal year.
In the same month last year, the implementation was 2 percent of the total allocation.
The amount spent in July this year was 95 percent higher than the amount spent in the same month last year -- Tk 836 crore.
Of the total amount spent, the share of local fund rose by 114 percent and that of foreign fund by 56 percent.
World Bank's (WB) senior economist Zahid Hussain said evaluating the ADP implementation on the basis of one month is premature.
However, he said the improvement was mainly due to higher spending by the power division and Local Government Engineering Department (LGED).
At the same time, other key ministries should also increase their implementation rate, he said.
Ten key ministries and divisions got around 70 percent of the total ADP allocation this year.
According to the Implementation Monitoring and Evaluation Division (IMED), the power division spent 14 percent, LGED 5 percent, health and family welfare ministry 5 percent, and energy and mineral resources division 1 percent of their total allocation in July.
However, bridge division and the agriculture ministry did not spend a single taka in July, while primary and mass education ministry, education ministry, and water resources ministry spent a meagre amount -- below 1 percent of their allocation.
Roads and railways division got allocation of Tk 4,562 crore -- the third highest among the 10 ministries and divisions -- but spent only Tk 89 crore in July.
An IMED official said, among the 197 projects of the roads and railways division, many are of road maintenance and development and some are ongoing projects. Though the communications minister blamed a lack of fund for their failure in repairing roads, their implementation rate is only 2 percent in July, the official said.
A finance ministry official said, apart from allocation in the development budget, the roads and railways division also gets a sizeable amount under the revenue budget every year. If the money was spent properly, the conditions of the roads would not be so dilapidated, the official added.
With the increase in the overall ADP implementation rate, the government's borrowing from the banking system is also going up.
The government borrowed Tk 2,978 crore from banks from July 1 to August 8, whereas the government did not borrow any money during the same period last year, rather repaid Tk 258 crore.
The finance ministry official said, alongside the development budget their expenditure in the revenue budget also shot up. However, the bank borrowing will remain within the government ceiling this year, he added.
The official also said it is better that the government goes for a steady borrowing throughout the year instead of borrowing a huge amount at the year-end.
In the current fiscal year, the government's target for total bank borrowing is Tk 18,957 crore. Last year the government borrowed Tk 19,316 crore which was more than its target.

Blog Archive