শেয়ারবাজার :::: আগামী ৫ জুন দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে প্রধান বিরোধী দল ও চার দলীয় জোট নেতা বিএনপি। এ জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও একই দিন হরতাল ডাকা হয়েছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে এ হরতাল ডাকা হলো।
বুধবার বিকেল তিনটায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে হরতালের ঘোষণা দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফফরুল ইসলাম আলমগীর।
অনেকটা একই সময়ে মগবাজারে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে একই ধরনের কর্মসূচির ঘোষণা করেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।
এর আগে মঙ্গলবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করার পক্ষে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন।
এর পর সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির নেতারা বৈঠকে বসেন।
ওই বৈঠকের পর চার দলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ খেলাফত মসলিশ ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) সঙ্গে বৈঠক করেন খালেদা জিয়া।
সব ক’টি বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের প্রতিবাদে হরতাল ডাকার সিদ্ধান্ত হয়।
এর একদিন পর বুধবার চার দলীয় জোটের প্রধান দুই দল বিএনপি ও জামায়াত পৃথক পৃথকভাবে ৫ জুন হরতালের পালনের ঘোষণা দেয়।
নয়াপল্টনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হরতালের ঘোষণা দানকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের মাধ্যমে সরকার জাতিকে অনিশ্চয়তা ও সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের এ সিদ্ধান্ত প্রতিহত করা হবে।’
এ সময় ‘বিএনপির তো আন্দোলন করার ক্ষমতা নেই’ বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা মন্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মাঠে নামলেই দেখা যাবে কে রাস্তায় আছে কে নেই, কার শক্তি কতোটুকু।’
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম-মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান ও রিজভি আহমেদ, বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, আন্তর্জাতিক বিষয়খ সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আলম, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি হাবিবুন নবী খান সোহেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে এ হরতাল ডাকা হলো।
বুধবার বিকেল তিনটায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে হরতালের ঘোষণা দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফফরুল ইসলাম আলমগীর।
অনেকটা একই সময়ে মগবাজারে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে একই ধরনের কর্মসূচির ঘোষণা করেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।
এর আগে মঙ্গলবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করার পক্ষে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন।
এর পর সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির নেতারা বৈঠকে বসেন।
ওই বৈঠকের পর চার দলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ খেলাফত মসলিশ ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) সঙ্গে বৈঠক করেন খালেদা জিয়া।
সব ক’টি বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের প্রতিবাদে হরতাল ডাকার সিদ্ধান্ত হয়।
এর একদিন পর বুধবার চার দলীয় জোটের প্রধান দুই দল বিএনপি ও জামায়াত পৃথক পৃথকভাবে ৫ জুন হরতালের পালনের ঘোষণা দেয়।
নয়াপল্টনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হরতালের ঘোষণা দানকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের মাধ্যমে সরকার জাতিকে অনিশ্চয়তা ও সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের এ সিদ্ধান্ত প্রতিহত করা হবে।’
এ সময় ‘বিএনপির তো আন্দোলন করার ক্ষমতা নেই’ বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা মন্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মাঠে নামলেই দেখা যাবে কে রাস্তায় আছে কে নেই, কার শক্তি কতোটুকু।’
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম-মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান ও রিজভি আহমেদ, বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, আন্তর্জাতিক বিষয়খ সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আলম, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি হাবিবুন নবী খান সোহেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।