শেয়ারবাজার :::: দেশে থেকেই বিদেশি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে কম্পিউটার সফটওয়্যার, ডেটা এন্ট্রি বা ডেটা প্রেসেসিং সেবা বিক্রি করা আর সাধারণ পণ্য রপ্তানি করা এক কথা নয়। তথ্যপ্রযুক্তি সেবার অর্থ দেশে আনার ক্ষেত্রে তাই ব্যাংকগুলোর বেশি কাগজপত্র চাওয়ার দরকার নেই। এ ক্ষেত্রে যেকোনো পরিমাণের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংকগুলো দেশে এনে প্রাপককে দিতে পারবে। বৈদেশিক মুদ্রানীতি আইন ২০০৯-এ তা বলা আছে। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগে থেকেই এ বিষয়টি বৈদেশিক মুদ্রানীতিতে থাকা সত্ত্বেও এ নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি দূর করে এ বিষয়টি সর্বসাধারণের কাছে স্পষ্ট করার জন্যই এ সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে অনলাইনে আইটি সেবা রপ্তানি বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রাপ্ত পারিশ্রমিকের অর্থ যেকোনো ডিলার ব্যাংকের মাধ্যমে পেতে পারেন। তবে ওই ব্যাংক কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করবে। এ জন্য ছয়টি শর্তের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। শর্তগুলো হলো_কোন ধরনের সেবার কারণে অর্থ এসেছে, তা নিশ্চিত হতে হবে, যার নামে অর্থ এসেছে তিনি ওই সেবা দেওয়ার যোগ্য কিনা সে বিষয়ে যাচাই করতে হবে, কারো বেলায় এসব শর্ত প্রমাণ হলে তাকে সংশ্লিষ্ট ডিলার ব্যাংক নগদ অর্থ দেবে, ওই অর্থের ওপর ট্যাঙ্ প্রযোজ্য হলে তা কেটে রাখতে হবে, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ব্যত্যয় যেন না ঘটে সে বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে, লেনদেনের সব তথ্য সংরক্ষণ করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরবরাহ করতে হবে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে অনলাইনে আইটি সেবা রপ্তানি বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রাপ্ত পারিশ্রমিকের অর্থ যেকোনো ডিলার ব্যাংকের মাধ্যমে পেতে পারেন। তবে ওই ব্যাংক কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করবে। এ জন্য ছয়টি শর্তের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। শর্তগুলো হলো_কোন ধরনের সেবার কারণে অর্থ এসেছে, তা নিশ্চিত হতে হবে, যার নামে অর্থ এসেছে তিনি ওই সেবা দেওয়ার যোগ্য কিনা সে বিষয়ে যাচাই করতে হবে, কারো বেলায় এসব শর্ত প্রমাণ হলে তাকে সংশ্লিষ্ট ডিলার ব্যাংক নগদ অর্থ দেবে, ওই অর্থের ওপর ট্যাঙ্ প্রযোজ্য হলে তা কেটে রাখতে হবে, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ব্যত্যয় যেন না ঘটে সে বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে, লেনদেনের সব তথ্য সংরক্ষণ করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরবরাহ করতে হবে।