শেয়ারবাজার :::: আবারও পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চাইলেন দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, ২০১১-১২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সরকারি বন্ডে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ সুযোগ পুঁজিবাজারেও দেওয়া হলে সুযোগটির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হবে।
কারণ হিসেবে নেতারা বলেন, পুঁজিবাজারের সঙ্গে সব ধরনের খাতই যুক্ত। আর পুঁজিবাজারের টাকা সরাসরি শিল্পায়নে ব্যবহূত হয়।
পৃথকভাবে আয়োজিত বাজেট-উত্তর সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নেতারা গতকাল শনিবার এ দাবি করেন। বাজেট ঘোষণার আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করে একই দাবি করেছিলেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে স্টক এক্সচেঞ্জের নেতারা ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কমিশন আয়ের ওপর করহার বাড়ানোর প্রস্তাবেরও বিরোধিতা করেন। তবে ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মুনাফার ওপর কর না বসানো ও বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবের বিপরীতে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক না করার অর্থমন্ত্রীর ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
ডিএসই: রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসইর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন সংস্থাটির সভাপতি শাকিল রিজভী। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, পরিচালক আহমদ রশীদ ও মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
শাকিল রিজভী বলেন, বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য নতুন কিছু দেওয়া হয়নি। তবে বাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নতির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার যে কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে স্বাগত জানায় ডিএসই।
বাজেটে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের কমিশনের ওপর করহার শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ করা হয়েছে উল্লেখ করে শাকিল রিজভী বলেন, প্রকারান্তরে এ হার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর বোঝা সৃষ্টি করবে। এতে দৈনিক লেনদেন কমে গিয়ে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হবে।
শাকিল রিজভী আরও বলেন, বাজেটে ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগ রেয়াতের পরিমাণ সর্বোচ্চ পরিমাণ ১০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক কোটি টাকায় উন্নীত করা হলেও বিনিয়োগের সীমা মোট আয়ের ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। পাশাপাশি শেয়ার ও ডিবেঞ্চারে আইপিও এবং সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রহিত করা হয়েছে। প্রথম দুটি বিষয় সার্বিক বিনিয়োগের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক। কিন্তু শেয়ার ও ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগে ব্যক্তি পর্যায়ে কর রেয়াত প্রত্যাহার করায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ-প্রবাহ কমে যাবে।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বাজেটের মোট ঘাটতির পরিমাণ কমাতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া; ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠাগুলোর ক্ষেত্রে আয়ের ৩৭ দশমিক ৫০ শতাংশ করহার নির্ধারণ; পিপিপির আওতায় বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারকে বিবেচনায় নেওয়া; সড়ক-সেতু, রেল, নৌ-পরিবহন প্রকল্পগুলোকে বাধ্যতামূলক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে বিকল্প অর্থায়নের কথা ভাবাসহ ১০টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
সিএসই: রাজধানীর দিলকুশায় সিএসইর ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় সংস্থাটির পরিচালক মফিজ উদ্দিন, উপপ্রধান নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন ও হেড অব ফিন্যান্স আহমেদ দাউদ উপস্থিত ছিলেন।
ফখরউদ্দিন আলী আহমদ বলেন, কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। তার পরও যেহেতু এটি দেওয়া হয়েছে, সেহেতু সুযোগটি পুঁজিবাজারে দেওয়া হলে সর্বোত্তম ব্যবহার হতো। তিনি আরও বলেন, লেনদেনের কমিশনের ওপর কর বাড়ানো হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর পক্ষে টিকে থাকা কঠিন হবে। তা ছাড়া বর্ধিত এ করের ভার গিয়ে পড়বে সরাসরি বিনিয়োগকারীদের ওপর। পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ বিবেচনা করে সরকারের উচিত করহার কমিয়ে দশমিক শূন্য ২৫ নির্ধারণ করা।
ফখরউদ্দিন আলী আহমেদের মতে, শেয়ারবাজার সংস্কারের অংশ হিসেবে সরকারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠনের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। কিন্তু এসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জ পুনর্গঠনই পুঁজিবাজার সংস্কারের একমাত্র উপায় নয়। শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বৃদ্ধি পুঁজিবাজার উন্নয়নের দুটি প্রধান গুরুত্বপূর্ণ দিক।
বাজেটে শেয়ার সরবরাহ বাড়ানো এবং তারল্য সংকট নিরসনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে ফখরউদ্দিন বলেন, শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বাড়াতে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে ঘাটতি অর্থায়নের বদলে সরকারি কোম্পানির শেয়ার দ্রুত বাজারে ছাড়া যেতে পারে।
State enterprises back in the redThe government suffered huge losses in state-owned-enterprises (SoEs) in the current fiscal year, after making profit in the previous two years.
A finance ministry official blamed the losses on a rise in fuel prices on international market and purchase of power from quick rental power plants at higher prices.
In the current fiscal year, the government incurred a loss of
Tk 6,935 crore in the SoE sector, whereas it made profit of Tk 2,776 crore and Tk 3,282 crore in fiscal 2009-10 and 2008-09 respectively.
Of the 48 SoEs, 13 incurred losses that outweighed the profit made by the rest.
The state enterprises suffered loss from fiscal 2001-02 to fiscal 2007-08, and from the next year they started making profit.
According to Economic Review 2011 placed in parliament on Thursday, Bangladesh Power Development Board (PDB) and Bangladesh Petroleum Corporation (BPC) incurred the highest amount of losses in the current fiscal year.
Provisional estimate said the PDB made a loss of Tk 4,716 crore in the current fiscal year, whereas the amount was Tk 635 crore last year, a jump by 642 percent in a year.
The loss incurred by the BPC was Tk 7,208 crore in the current fiscal year, from Tk 2,049 crore last year, rising by 251 percent.
An official of the energy division said, though the prices of petroleum products have increased on the international market, the domestic prices were not adjusted, which caused a leap in the loss to the BPC.
The official said, recently the petroleum prices were hiked slightly on the local market, but the gap between the buying and selling prices is still wide.
He said, if the prices are not adjusted in the next fiscal year, the amount of deficit will cross Tk 20,000 crore.
Another official of the same division said, if the fuel prices do not fall on the world market next year, the fuel prices may need to be adjusted on several occasions in the local market.
PDB officials said the government is supplying diesel and furnace oil to the quick rental power plants, and purchasing electricity from them at higher prices. It is also adding to the losses of the PDB, they said.
As the prices of sugar and fertiliser went up on the international market, Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation incurred a loss of Tk 198 crore in the current fiscal year against its last year's loss of Tk 126 crore.
Bangladesh Chemical Industries Corporation made a loss of Tk 378 crore against its loss of Tk 220 crore last year.
Among the profit making enterprises, Bangladesh Oil, Gas and Mineral Corporation made profit of Tk 2,024 crore. However, its profit was slightly lower than last fiscal year's Tk 2,095 crore.
Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission logged profit of Tk 2,453 crore against last fiscal year's profit of Tk 2,345 crore.
কারণ হিসেবে নেতারা বলেন, পুঁজিবাজারের সঙ্গে সব ধরনের খাতই যুক্ত। আর পুঁজিবাজারের টাকা সরাসরি শিল্পায়নে ব্যবহূত হয়।
পৃথকভাবে আয়োজিত বাজেট-উত্তর সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নেতারা গতকাল শনিবার এ দাবি করেন। বাজেট ঘোষণার আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করে একই দাবি করেছিলেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে স্টক এক্সচেঞ্জের নেতারা ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কমিশন আয়ের ওপর করহার বাড়ানোর প্রস্তাবেরও বিরোধিতা করেন। তবে ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মুনাফার ওপর কর না বসানো ও বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবের বিপরীতে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক না করার অর্থমন্ত্রীর ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
ডিএসই: রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসইর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন সংস্থাটির সভাপতি শাকিল রিজভী। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, পরিচালক আহমদ রশীদ ও মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
শাকিল রিজভী বলেন, বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য নতুন কিছু দেওয়া হয়নি। তবে বাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নতির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার যে কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে স্বাগত জানায় ডিএসই।
বাজেটে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের কমিশনের ওপর করহার শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ করা হয়েছে উল্লেখ করে শাকিল রিজভী বলেন, প্রকারান্তরে এ হার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর বোঝা সৃষ্টি করবে। এতে দৈনিক লেনদেন কমে গিয়ে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হবে।
শাকিল রিজভী আরও বলেন, বাজেটে ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগ রেয়াতের পরিমাণ সর্বোচ্চ পরিমাণ ১০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক কোটি টাকায় উন্নীত করা হলেও বিনিয়োগের সীমা মোট আয়ের ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। পাশাপাশি শেয়ার ও ডিবেঞ্চারে আইপিও এবং সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রহিত করা হয়েছে। প্রথম দুটি বিষয় সার্বিক বিনিয়োগের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক। কিন্তু শেয়ার ও ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগে ব্যক্তি পর্যায়ে কর রেয়াত প্রত্যাহার করায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ-প্রবাহ কমে যাবে।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বাজেটের মোট ঘাটতির পরিমাণ কমাতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া; ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠাগুলোর ক্ষেত্রে আয়ের ৩৭ দশমিক ৫০ শতাংশ করহার নির্ধারণ; পিপিপির আওতায় বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারকে বিবেচনায় নেওয়া; সড়ক-সেতু, রেল, নৌ-পরিবহন প্রকল্পগুলোকে বাধ্যতামূলক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে বিকল্প অর্থায়নের কথা ভাবাসহ ১০টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
সিএসই: রাজধানীর দিলকুশায় সিএসইর ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় সংস্থাটির পরিচালক মফিজ উদ্দিন, উপপ্রধান নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন ও হেড অব ফিন্যান্স আহমেদ দাউদ উপস্থিত ছিলেন।
ফখরউদ্দিন আলী আহমদ বলেন, কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। তার পরও যেহেতু এটি দেওয়া হয়েছে, সেহেতু সুযোগটি পুঁজিবাজারে দেওয়া হলে সর্বোত্তম ব্যবহার হতো। তিনি আরও বলেন, লেনদেনের কমিশনের ওপর কর বাড়ানো হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর পক্ষে টিকে থাকা কঠিন হবে। তা ছাড়া বর্ধিত এ করের ভার গিয়ে পড়বে সরাসরি বিনিয়োগকারীদের ওপর। পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ বিবেচনা করে সরকারের উচিত করহার কমিয়ে দশমিক শূন্য ২৫ নির্ধারণ করা।
ফখরউদ্দিন আলী আহমেদের মতে, শেয়ারবাজার সংস্কারের অংশ হিসেবে সরকারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠনের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। কিন্তু এসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জ পুনর্গঠনই পুঁজিবাজার সংস্কারের একমাত্র উপায় নয়। শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বৃদ্ধি পুঁজিবাজার উন্নয়নের দুটি প্রধান গুরুত্বপূর্ণ দিক।
বাজেটে শেয়ার সরবরাহ বাড়ানো এবং তারল্য সংকট নিরসনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে ফখরউদ্দিন বলেন, শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বাড়াতে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে ঘাটতি অর্থায়নের বদলে সরকারি কোম্পানির শেয়ার দ্রুত বাজারে ছাড়া যেতে পারে।
State enterprises back in the redThe government suffered huge losses in state-owned-enterprises (SoEs) in the current fiscal year, after making profit in the previous two years.
A finance ministry official blamed the losses on a rise in fuel prices on international market and purchase of power from quick rental power plants at higher prices.
In the current fiscal year, the government incurred a loss of
Tk 6,935 crore in the SoE sector, whereas it made profit of Tk 2,776 crore and Tk 3,282 crore in fiscal 2009-10 and 2008-09 respectively.
Of the 48 SoEs, 13 incurred losses that outweighed the profit made by the rest.
The state enterprises suffered loss from fiscal 2001-02 to fiscal 2007-08, and from the next year they started making profit.
According to Economic Review 2011 placed in parliament on Thursday, Bangladesh Power Development Board (PDB) and Bangladesh Petroleum Corporation (BPC) incurred the highest amount of losses in the current fiscal year.
Provisional estimate said the PDB made a loss of Tk 4,716 crore in the current fiscal year, whereas the amount was Tk 635 crore last year, a jump by 642 percent in a year.
The loss incurred by the BPC was Tk 7,208 crore in the current fiscal year, from Tk 2,049 crore last year, rising by 251 percent.
An official of the energy division said, though the prices of petroleum products have increased on the international market, the domestic prices were not adjusted, which caused a leap in the loss to the BPC.
The official said, recently the petroleum prices were hiked slightly on the local market, but the gap between the buying and selling prices is still wide.
He said, if the prices are not adjusted in the next fiscal year, the amount of deficit will cross Tk 20,000 crore.
Another official of the same division said, if the fuel prices do not fall on the world market next year, the fuel prices may need to be adjusted on several occasions in the local market.
PDB officials said the government is supplying diesel and furnace oil to the quick rental power plants, and purchasing electricity from them at higher prices. It is also adding to the losses of the PDB, they said.
As the prices of sugar and fertiliser went up on the international market, Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation incurred a loss of Tk 198 crore in the current fiscal year against its last year's loss of Tk 126 crore.
Bangladesh Chemical Industries Corporation made a loss of Tk 378 crore against its loss of Tk 220 crore last year.
Among the profit making enterprises, Bangladesh Oil, Gas and Mineral Corporation made profit of Tk 2,024 crore. However, its profit was slightly lower than last fiscal year's Tk 2,095 crore.
Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission logged profit of Tk 2,453 crore against last fiscal year's profit of Tk 2,345 crore.