শেয়ারবাজার :::: এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরির (ক্রাউন সিমেন্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির নির্দেশ বহাল রেখেছে এসইসি। এদিকে রোববার থেকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন শুরু হয়েছে।
এমআই সিমেন্টের শর্ত মেনে গত ২৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ও দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা।
এরপর প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তির কথা জানিয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে এসইসি।
গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করলেও সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আবেদন করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
রোববারের সভায় এই আবেদন খারিজ করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, ডিএসই এখন প্রতিষ্ঠানটিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করতে বাধ্য ।
রোববার দুপুরে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক বৈঠকে এমআই সিমেন্টের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তি নির্দেশ বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন এসইসি'র সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী।
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে বাজারে আসা এই প্রতিষ্ঠানটিকে গত বৃহস্পতিবার তালিকাভুক্ত করে সিএসই। এদিনই ছিল প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির শেষদিন।
রোববার সকালে মতিঝিলের ইউনুছ টাওয়ারে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেন শুরু হয়।
সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশে আমরা প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তি করেছি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যারা আইপিও বরাদ্দ পেয়েছেন, তারা চাইলে ট্রেডিং একাউন্ট খুলে তাদের শেয়ার এই বাজারে বিক্রি করতে পারবেন।
এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরীর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "আইপিও মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি অনেকগুলো খাতে আমাদের ব্যয় কমে আসবে। এছাড়া কর অবকাশের সুবিধাও পাব। ফলে শেয়ার প্রতি আয় আরো বাড়বে।
১২২ টাকা ৭০ পয়সা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়।
এমআই সিমেন্টের শর্ত মেনে গত ২৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ও দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা।
এরপর প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তির কথা জানিয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে এসইসি।
গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করলেও সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আবেদন করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
রোববারের সভায় এই আবেদন খারিজ করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, ডিএসই এখন প্রতিষ্ঠানটিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করতে বাধ্য ।
রোববার দুপুরে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক বৈঠকে এমআই সিমেন্টের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তি নির্দেশ বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন এসইসি'র সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী।
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে বাজারে আসা এই প্রতিষ্ঠানটিকে গত বৃহস্পতিবার তালিকাভুক্ত করে সিএসই। এদিনই ছিল প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির শেষদিন।
রোববার সকালে মতিঝিলের ইউনুছ টাওয়ারে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেন শুরু হয়।
সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশে আমরা প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্তি করেছি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যারা আইপিও বরাদ্দ পেয়েছেন, তারা চাইলে ট্রেডিং একাউন্ট খুলে তাদের শেয়ার এই বাজারে বিক্রি করতে পারবেন।
এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরীর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "আইপিও মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি অনেকগুলো খাতে আমাদের ব্যয় কমে আসবে। এছাড়া কর অবকাশের সুবিধাও পাব। ফলে শেয়ার প্রতি আয় আরো বাড়বে।
১২২ টাকা ৭০ পয়সা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়।