শেয়ারবাজার :::: তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। বেসরকারি খাতের কোনো কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করা হবে না—ডিএসই পরিচালনা পরিষদের এমন সিদ্ধান্তের পরও ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বাণিজ্যমন্ত্রীর পারিবারিক প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপের খুলনা পাওয়ার কোম্পানি (কেপিসিএল) এবং ওসিএলকে (ওশেন কন্টেইনার লিমিটেড) সে সুযোগ দিয়েছিল। কোম্পানি দুটিকে সরাসরি তালিকাভুক্ত করতে এসইসির পক্ষ থেকে স্টক এক্সচেঞ্জকে শুধু একটি অনুরোধপত্র পাঠানো হয়েছিল। আর সে অনুরোধপত্রকে ‘নির্দেশ’ মেনে কেপিসিএল এবং ওসিএলকে তালিকাভুক্ত করেছিল ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। অথচ এমআই সিমেন্টকে তালিকাভুক্ত করতে এসইসির পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হলেও এবার ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ উল্টো এসইসিকে তা পুনর্বিবেচনার চিঠি পাঠিয়েছে। ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের এ ধরনের ভূমিকা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। আর এ দু’ক্ষেত্রেই ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সতিপতি মৈত্র। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের মার্চের শেষ সপ্তাহে এসইসির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল হক স্বাক্ষরিত পত্রে কেপিসিএল এবং ওসিএলকে তালিকাভুক্ত করতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের নির্বাহী প্রধানকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন মাত্র। কোম্পানি দুটিকে তালিকাভুক্ত কোনো ধরনের নির্দেশনা দেয়া হয়নি। আর এ বিষয়ে ওই সময় দৈনিক আমার দেশ-এ কোম্পানি দুটির তালিকাভুক্তিতে চিঠির বিষয়ে এসইসির সদস্য মনসুর আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছিলেন, কোম্পানি দুটিকে সরাসরি তালিকাভুক্ত করতে আমরা দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে জানিয়ে দিয়েছি। এখন তারা তালিকাভুক্ত করবে কি করবে না—এটা তাদের নিজস্ব বিষয়। এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকারও পুঁজিবাজারে কোম্পানির তালিকাভুক্তির বিষয়টি এক্সচেঞ্জের নিজস্ব এখতিয়ার বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরও কেপিসিএল এবং ওসিএলকে তালিকাভুক্ত করছে ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। এসইসির চিঠির প্রেক্ষিতে কোম্পানি দুটিকে তালিকাভুক্তির বিষয়ে ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতিপতি মৈত্র এসইসির অনুরোধপত্রের বিষয়টি স্বীকার করে সে সময় বলেছিলেন, সরকারের এ ধরনের ‘অনুরোধপত্র’ আমাদের জন্য ‘আদেশ’। সরকার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাষা ব্যবহার করে থাকে। এক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।
Even after injecting a dollop of Tk 5,000 crore for salvaging the scam-stricken stock market, share prices again crashed Sunday, sparking off desperate protests in the busy business-district Motijheel.
“Please shoot us”, reads a virtual self-immolation warrant stuck on the chests of some of the demonstrators found agitating in front of the DSE Bhavan at about 1pm.
The general index of the Dhaka Stock Exchange shed over over 287 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 477 points Sunday, in defiance of all bailout measures taken so far by the government following the recent market crash, attributed to manipulation by some business barons and their minions in that domain—some of the stock regulators reportedly included in the nexus.
At the close of day’s trading, the Dhaka Stock Exchange General Index shed 287 points to stand down at 5611 in share prices.
Of the traded issues, 244 declined, one advanced and three remained unchanged.
Chittagong stocks also marked a sharp fall Sunday, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10115 by dropping 477 points.
Out of the issues traded on the day, 181 declined, four gained and one remained unchanged.
During the demo, Biniyogkari Oikya Parishad convener Mizanur Rashid Chowdhury said, “The share market at present became an orphanage. Nobody remains to look after it.”
He urged the government to come forward effectively to restore normalcy on the capital market.
Or else, the investors threatened, “The investors will go on a fast-unto-death strike.”
The investors’ leader also demanded resignation of the high officials of SEC, DSE and Bangladesh Bank for their alleged failure to regulate the otherwise potential capital market.
Even after injecting a dollop of Tk 5,000 crore for salvaging the scam-stricken stock market, share prices again crashed Sunday, sparking off desperate protests in the busy business-district Motijheel.
“Please shoot us”, reads a virtual self-immolation warrant stuck on the chests of some of the demonstrators found agitating in front of the DSE Bhavan at about 1pm.
The general index of the Dhaka Stock Exchange shed over over 287 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 477 points Sunday, in defiance of all bailout measures taken so far by the government following the recent market crash, attributed to manipulation by some business barons and their minions in that domain—some of the stock regulators reportedly included in the nexus.
At the close of day’s trading, the Dhaka Stock Exchange General Index shed 287 points to stand down at 5611 in share prices.
Of the traded issues, 244 declined, one advanced and three remained unchanged.
Chittagong stocks also marked a sharp fall Sunday, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10115 by dropping 477 points.
Out of the issues traded on the day, 181 declined, four gained and one remained unchanged.
During the demo, Biniyogkari Oikya Parishad convener Mizanur Rashid Chowdhury said, “The share market at present became an orphanage. Nobody remains to look after it.”
He urged the government to come forward effectively to restore normalcy on the capital market.
Or else, the investors threatened, “The investors will go on a fast-unto-death strike.”
The investors’ leader also demanded resignation of the high officials of SEC, DSE and Bangladesh Bank for their alleged failure to regulate the otherwise potential capital market.