শেয়ারবাজার :::: আগামী ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেট উপলক্ষে ৫৫৯টি প্রস্তাব দিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষস্থানীয় সংগঠন এফবিসিসিআই। এসব প্রস্তাবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা দিতে আমদানি শুল্ক, আয়কর ও মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি তৈরি ও বিলাস পণ্য আমদানিতে উচ্চ শুল্কহার বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি। কোনো কোনো পণ্যের ক্ষেত্রে তারা আমদানি শুল্কের পাশাপাশি সম্পূরক শুল্প আরোপ করে দেশে উৎপাদনকে উৎসাহিত করার পরামর্শ দিয়েছে।
গতকাল রবিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরামর্শক কমিটির ৩২তম সভায় এসব প্রস্তাব বই আকারে তুলে ধরেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ। এবারের বাজেট উপলক্ষে দেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিত্বকারী এই সংগঠনটি আমদানি শুল্ক নিয়ে ২২১টি, মূল্য সংযোজন কর নিয়ে ১৯৯টি ও আয়কর নিয়ে ১৩৯টি প্রস্তাব দিয়েছে। এফবিসিসিআই ও এনবিআর আয়োজিত ওই সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, এনবিআরের চেয়ারম্যান ড. নাসির উদ্দিন আহমেদ, এফবিসিসিআইসহ সারা দেশের বিভিন্ন চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করে এ কে আজাদ আয়কর আইনের ১৬৫ ও ১৬৬ ধারাকে 'কালা কানুন' বলে উল্লেখ করেন। ওই ধারা দুটি বাতিলের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ওই দুটি ধারা প্রয়োগ করে সেনা-সমর্থিত গত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবসায়ীদের কারাগারে নিয়েছে, নির্যাতন করেছে।
গতকাল রবিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরামর্শক কমিটির ৩২তম সভায় এসব প্রস্তাব বই আকারে তুলে ধরেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ। এবারের বাজেট উপলক্ষে দেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিত্বকারী এই সংগঠনটি আমদানি শুল্ক নিয়ে ২২১টি, মূল্য সংযোজন কর নিয়ে ১৯৯টি ও আয়কর নিয়ে ১৩৯টি প্রস্তাব দিয়েছে। এফবিসিসিআই ও এনবিআর আয়োজিত ওই সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, এনবিআরের চেয়ারম্যান ড. নাসির উদ্দিন আহমেদ, এফবিসিসিআইসহ সারা দেশের বিভিন্ন চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করে এ কে আজাদ আয়কর আইনের ১৬৫ ও ১৬৬ ধারাকে 'কালা কানুন' বলে উল্লেখ করেন। ওই ধারা দুটি বাতিলের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ওই দুটি ধারা প্রয়োগ করে সেনা-সমর্থিত গত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবসায়ীদের কারাগারে নিয়েছে, নির্যাতন করেছে।