শেয়ারবাজার :::: বছরের প্রথম ছয় মাসে সরকারের ঋণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কম ছিল। হঠাৎ শেষভাগে এসে সরকারের ঋণ বেড়ে যাওয়ায় বেসরকারি খাতের অর্থপ্রাপ্তিতে সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।
সূত্রগুলো বলছে, সরকার এখন দৈনন্দিন নগদ অর্থের চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরাসরি ঋণ নিচ্ছে। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের অর্থপ্রাপ্তি কমে যাওয়ায় ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন অনুসারে সরকার উপায়-উপকরণ আগাম হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ এক হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে পারে।
তবে বিগত অর্থবছর এবং চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত সরকারের এই উপায়-উপকরণ আগাম নেওয়ার পরিস্থিতি দেখা দেয়নি। কিন্তু উপাত্তে দেখা যায়, এপ্রিলে এসে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এক হাজার কোটি টাকার পুরোটাই নিয়েছে। উপরন্তু, ওভারড্রাফট হিসেবে নেওয়া হয়েছে আরও প্রায় ৭৯৫ কোটি টাকা।
সূত্রগুলো বলছে, সরকার এখন দৈনন্দিন নগদ অর্থের চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরাসরি ঋণ নিচ্ছে। অন্যান্য খাত থেকে সরকারের অর্থপ্রাপ্তি কমে যাওয়ায় ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন অনুসারে সরকার উপায়-উপকরণ আগাম হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ এক হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে পারে।
তবে বিগত অর্থবছর এবং চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত সরকারের এই উপায়-উপকরণ আগাম নেওয়ার পরিস্থিতি দেখা দেয়নি। কিন্তু উপাত্তে দেখা যায়, এপ্রিলে এসে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এক হাজার কোটি টাকার পুরোটাই নিয়েছে। উপরন্তু, ওভারড্রাফট হিসেবে নেওয়া হয়েছে আরও প্রায় ৭৯৫ কোটি টাকা।