শেয়ারবাজার :::: সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠন না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা ও চট্টগ্রামের দুই পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখাসহ আট দফা দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রামের বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে চিটাগাং ইনভেস্টরস ফোরাম চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের (সিএসই) মাধ্যমে এসইসি বরাবর এই এ স্মারকলিপি দেয়।
আট দফা দাবিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন বিনিয়োগকারীরা। এ ছাড়া রাজস্ব বোর্ড ও দুর্নীতি দমন কমিশনের পুঁজিবাজারে হস্তক্ষেপ বন্ধ করার দাবি জানান তাঁরা।
স্মারকলিপিতে মার্চেন্ট ব্যাংকসহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লেনদেন আরো সক্রিয় করা এবং সর্বশেষ ব্যাংক সুদের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণেরও দাবি জানানো হয়েছে।
স্মারকলিপিতে অব্যাহত দরপতনের কারণে অনেক ব্রোকারেজ হাউসে ফোর্স সেল দিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আরো ভীতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ ফান্ডের কর্মকাণ্ড নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে চিটাগাং ইনভেস্টরস ফোরামের আহ্বায়ক আছলাম মোরশেদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'এই ফান্ডের কোনো কর্মকাণ্ড চোখে পড়ছে না। এরা ব্যবসা নাকি বাজারকে স্বাভাবিক করতে বিনিয়োগ করছে_সেটা বোঝা যাচ্ছে না।'
তিনি বলেন, 'এই মুহূর্তে পুঁজিবাজারের কোনো অভিভাবক নেই। প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী দেশের বাইরে, এসইসি চেয়ারম্যান তো বিদায়ের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। তাই তাঁর কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো ক্ষমতা নেই।'
আট দফা দাবিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন বিনিয়োগকারীরা। এ ছাড়া রাজস্ব বোর্ড ও দুর্নীতি দমন কমিশনের পুঁজিবাজারে হস্তক্ষেপ বন্ধ করার দাবি জানান তাঁরা।
স্মারকলিপিতে মার্চেন্ট ব্যাংকসহ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লেনদেন আরো সক্রিয় করা এবং সর্বশেষ ব্যাংক সুদের হার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণেরও দাবি জানানো হয়েছে।
স্মারকলিপিতে অব্যাহত দরপতনের কারণে অনেক ব্রোকারেজ হাউসে ফোর্স সেল দিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আরো ভীতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ ফান্ডের কর্মকাণ্ড নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে চিটাগাং ইনভেস্টরস ফোরামের আহ্বায়ক আছলাম মোরশেদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'এই ফান্ডের কোনো কর্মকাণ্ড চোখে পড়ছে না। এরা ব্যবসা নাকি বাজারকে স্বাভাবিক করতে বিনিয়োগ করছে_সেটা বোঝা যাচ্ছে না।'
তিনি বলেন, 'এই মুহূর্তে পুঁজিবাজারের কোনো অভিভাবক নেই। প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী দেশের বাইরে, এসইসি চেয়ারম্যান তো বিদায়ের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। তাই তাঁর কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো ক্ষমতা নেই।'