শেয়ারবাজার :::: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ শর্ট সেল (পোর্ট ফোলিওতে শেয়ার না থাকলেও তা বিক্রি করা) করার অভিযোগে হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের লেনদেন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে। গতকাল সোমবার প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ওঠায় আজ মঙ্গলবার লেনদেন বন্ধ করা হয় বলে ডিএসই সূত্রে জানা যায়।
সূত্র জানায়, গতকাল হ্যাক সিকিউরিটিজের বনানী শাখায় ২১১৫১ নম্বর গ্রাহক কোড থেকে নর্দার্ন জুটের এক হাজার ৬০০ শেয়ার ৩৮.৫০ টাকায় বিক্রি করা হয়। কিন্তু ওই গ্রাহকের কোড নম্বরে নর্দার্ন জুটের কোনো শেয়ার ছিল না, ফলে দিনশেষে সেটেলমেন্ট ফেইলর হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সেটেলমেন্ট না হওয়া পর্যন্ত ওই হাউসের লেনদেন স্থগিত করে।
ডিএসইর মহাব্যবস্থাপক (এমডি, ফাইন্যান্স) জীবন চন্দ্র দাস স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, ‘সেটেলমেন্ট অব স্টক এক্সচেঞ্জ ট্রানজেকশনস রুলস ১৯৯৮’ আইনের আওতায় হাউসের লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
ওই হাউসের গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, প্রতিষ্ঠানটি গত বৃহস্পতিবার থেকে ধারাবাহিকভাবে ‘ফোর্সড সেল’ করে আসছিল। এ ছাড়া তাঁরা ডাবল সেলেরও অভিযোগ আনেন । বিনিয়োগকারীরা এর প্রতিবাদ করলে মতিঝিলের মূল অফিসে ফোর্সড সেল না করলেও বনানীর শাখা অফিস থেকে গ্রাহককে না জানিয়ে ফোর্সড সেল করতে গিয়ে এই সমস্যার মুখোমুখি হয়। বিনিয়োগকারীরা দ্রুত হাউসে লেনদেন চালু করার দাবি জানান।
আজ সকালে বিনিয়োগকারীরা হাউসে এসে লেনদেন বন্ধ দেখে অফিসের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করেন। তাঁরা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রাহককে না জানিয়ে বিভিন্ন পোর্টফোলিও থেকে ফোর্সড সেল করার অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জিকরুল হক বলেন, একটি শর্ট সেল হওয়ার কারণে ডিএসই আজ হ্যাক সিকিউরিটিজে লেনদেন বন্ধ করেছে। তবে ফোর্সড সেল সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
সূত্র জানায়, গতকাল হ্যাক সিকিউরিটিজের বনানী শাখায় ২১১৫১ নম্বর গ্রাহক কোড থেকে নর্দার্ন জুটের এক হাজার ৬০০ শেয়ার ৩৮.৫০ টাকায় বিক্রি করা হয়। কিন্তু ওই গ্রাহকের কোড নম্বরে নর্দার্ন জুটের কোনো শেয়ার ছিল না, ফলে দিনশেষে সেটেলমেন্ট ফেইলর হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সেটেলমেন্ট না হওয়া পর্যন্ত ওই হাউসের লেনদেন স্থগিত করে।
ডিএসইর মহাব্যবস্থাপক (এমডি, ফাইন্যান্স) জীবন চন্দ্র দাস স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, ‘সেটেলমেন্ট অব স্টক এক্সচেঞ্জ ট্রানজেকশনস রুলস ১৯৯৮’ আইনের আওতায় হাউসের লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
ওই হাউসের গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, প্রতিষ্ঠানটি গত বৃহস্পতিবার থেকে ধারাবাহিকভাবে ‘ফোর্সড সেল’ করে আসছিল। এ ছাড়া তাঁরা ডাবল সেলেরও অভিযোগ আনেন । বিনিয়োগকারীরা এর প্রতিবাদ করলে মতিঝিলের মূল অফিসে ফোর্সড সেল না করলেও বনানীর শাখা অফিস থেকে গ্রাহককে না জানিয়ে ফোর্সড সেল করতে গিয়ে এই সমস্যার মুখোমুখি হয়। বিনিয়োগকারীরা দ্রুত হাউসে লেনদেন চালু করার দাবি জানান।
আজ সকালে বিনিয়োগকারীরা হাউসে এসে লেনদেন বন্ধ দেখে অফিসের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করেন। তাঁরা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রাহককে না জানিয়ে বিভিন্ন পোর্টফোলিও থেকে ফোর্সড সেল করার অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জিকরুল হক বলেন, একটি শর্ট সেল হওয়ার কারণে ডিএসই আজ হ্যাক সিকিউরিটিজে লেনদেন বন্ধ করেছে। তবে ফোর্সড সেল সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।