শেয়ারবাজার :::: ব্যাপক দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের পর ঘুরে দাঁড়িয়ে দিন শেষ করেছে ঢাকার পুঁজিবাজার। প্রথম এক ঘণ্টায় সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট কমলেও দিন শেষে তা শুরু থেকেও ২৭ পয়েন্ট বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর প্রথম এক ঘণ্টায় সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর বিক্ষোভে নামে বিনিয়োগকারীরা। তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনে সাধারণ সূচক ২৮৭ পয়েন্ট হারিয়েছিলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। সোমবার শুরু থেকেও সূচক কমতে থাকে তবে ১টার পর বাড়তে থাকে সূচক। দিন শেষে সূচক দাঁড়িয়েছে ছিলো ৫৬৩৮ পয়েন্ট, যা দিনের শুরুর চেয়ে ২৭ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি।
সারাদিনে ৪২৬ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা গত দিনের চেয়ে কম। গত দিনের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিলো ৪৬২ কোটি টাকা।
লেনদেন হওয়া ১৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামই বেড়েছে, কমেছে ৭৬টির। ৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিলো।
ব্যাপক দরপতনের পর খণ্ড খণ্ড মিছিলের পাশাপাশি একটি দল ডিএসইসির সামনের সড়কে অনশনেও বসে বিনিয়োগকারীরা। দরপতনের জন্য তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ব্যর্থতাকে দায়ী করে এর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর প্রথম এক ঘণ্টায় সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর বিক্ষোভে নামে বিনিয়োগকারীরা। তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনে সাধারণ সূচক ২৮৭ পয়েন্ট হারিয়েছিলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। সোমবার শুরু থেকেও সূচক কমতে থাকে তবে ১টার পর বাড়তে থাকে সূচক। দিন শেষে সূচক দাঁড়িয়েছে ছিলো ৫৬৩৮ পয়েন্ট, যা দিনের শুরুর চেয়ে ২৭ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি।
সারাদিনে ৪২৬ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা গত দিনের চেয়ে কম। গত দিনের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিলো ৪৬২ কোটি টাকা।
লেনদেন হওয়া ১৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামই বেড়েছে, কমেছে ৭৬টির। ৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিলো।
ব্যাপক দরপতনের পর খণ্ড খণ্ড মিছিলের পাশাপাশি একটি দল ডিএসইসির সামনের সড়কে অনশনেও বসে বিনিয়োগকারীরা। দরপতনের জন্য তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ব্যর্থতাকে দায়ী করে এর চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেছে।