শেয়ারবাজার :::: অস্বাভাবিক দরপতনের কারণে আবারও রাস্তায় নেমে আসা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ সোমবারের মতো শেষ। শেষ বেলায় বাজারে সূচক উর্ধ্বমুখি হতে শুরু করার পর তারা ধীরে ধীরে বিক্ষোভস্থল ত্যাগ করে চলে যেতে থাকেন।
এর আগে বাজারে অস্বাভাবিক টানা দরপতনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বেশকিছু সাধারণ বিনিয়োগকারী ডিএসইর প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন শেষে রাস্তায় শুয়ে পড়ে পূর্বঘোষিত আমরণ অনশন শুরু করেন।
আমরণ অনশনকারীদের মধ্যে ছিলেন বিনিয়োগকারী জুয়েল হোসেন, গোলাপ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
এসময় সেখানে জমায়েত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সমস্বরে স্লোগান তোলেন ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো/ পুঁজিবাজার ঠিক করো /নইলে মোদের গুলি করো’,‘বিনিয়োগকারী মরবে কেন/ সরকারের কাছে জবাব চাই’।।
দ্রুত পুঁ¡িজবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছিলেন তারা। তাদের চারদিক থেকে ঘিরে রেখে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নেয়।
বিনিয়োগকারীদের এ কর্মসূচির কারণে ডিএসই সামনের রাস্তার এক পাশে যানবাহন চলাচল থাকে।
এদিকে গাড়ি ভাঙ্চুরের চেষ্টাকালে আমির হোসেন (৩০) নামের একজনকে পুলিশ আটক করে এবং পরে ছেড়ে দেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা ‘বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’র ব্যানারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবেদন জানিয়েছেন। আবেদনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া এসএলআর ও সিআরআর হার কমানোর দাবি করেছেন তারা। এছাড়া তাদের দাবি, তদন্ত কমিটির কাছে যে সমস্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে শেয়ারবাজারে তাদের পুনরায় বিনিয়োগে করার ব্যবস্থা করা। শেয়ারবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর করা মুনাফার টাকা পুনরায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।এর
পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী, অর্থউপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করা হয় আবেদনে।
এদিন ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ১২ মিনিটে সূচক ৯১ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোয়া ১১ টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১৭ পয়েন্টে। বেলা সাড়ে ১১ টায় সাধারণ সূচক ১৩৭ পয়েন্ট কমে ৫হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ সময় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২০৭টির দাম কমে যায়। মোট লেনদেন হয় ৬৬ কোটি টাকার।
অপরদিকে সিএসই ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসইতে) লেনদেনের প্রথম ১৫ মিনিটে সূচক কমে ৫১ পয়েন্ট। বেলা সাড়ে ১১ টায় সিএসইর সাধারণ সূচক ১৩২ পয়েন্ট কমে ৯৯৮২ পয়েন্টে নেমে যায়। এ সময়ে লেনদেন হওয়া ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩ টির দাম কমে।
সোমবার সকাল ১১টা ৪০মিনিটের দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট যায়। এরপরই বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন।
এর আগে আগের কার্যদিবস রোববারের দরপতনের ধারাবাবাহিকতায় সোমবার সূচক কমার মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম আধঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমে যায় ১৩৭ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৩২ পয়েন্ট।
এর আগে বাজারে অস্বাভাবিক টানা দরপতনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বেশকিছু সাধারণ বিনিয়োগকারী ডিএসইর প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন শেষে রাস্তায় শুয়ে পড়ে পূর্বঘোষিত আমরণ অনশন শুরু করেন।
আমরণ অনশনকারীদের মধ্যে ছিলেন বিনিয়োগকারী জুয়েল হোসেন, গোলাপ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
এসময় সেখানে জমায়েত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সমস্বরে স্লোগান তোলেন ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো/ পুঁজিবাজার ঠিক করো /নইলে মোদের গুলি করো’,‘বিনিয়োগকারী মরবে কেন/ সরকারের কাছে জবাব চাই’।।
দ্রুত পুঁ¡িজবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছিলেন তারা। তাদের চারদিক থেকে ঘিরে রেখে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নেয়।
বিনিয়োগকারীদের এ কর্মসূচির কারণে ডিএসই সামনের রাস্তার এক পাশে যানবাহন চলাচল থাকে।
এদিকে গাড়ি ভাঙ্চুরের চেষ্টাকালে আমির হোসেন (৩০) নামের একজনকে পুলিশ আটক করে এবং পরে ছেড়ে দেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা ‘বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’র ব্যানারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবেদন জানিয়েছেন। আবেদনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া এসএলআর ও সিআরআর হার কমানোর দাবি করেছেন তারা। এছাড়া তাদের দাবি, তদন্ত কমিটির কাছে যে সমস্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে শেয়ারবাজারে তাদের পুনরায় বিনিয়োগে করার ব্যবস্থা করা। শেয়ারবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর করা মুনাফার টাকা পুনরায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।এর
পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী, অর্থউপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করা হয় আবেদনে।
এদিন ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ১২ মিনিটে সূচক ৯১ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোয়া ১১ টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১৭ পয়েন্টে। বেলা সাড়ে ১১ টায় সাধারণ সূচক ১৩৭ পয়েন্ট কমে ৫হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ সময় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২০৭টির দাম কমে যায়। মোট লেনদেন হয় ৬৬ কোটি টাকার।
অপরদিকে সিএসই ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসইতে) লেনদেনের প্রথম ১৫ মিনিটে সূচক কমে ৫১ পয়েন্ট। বেলা সাড়ে ১১ টায় সিএসইর সাধারণ সূচক ১৩২ পয়েন্ট কমে ৯৯৮২ পয়েন্টে নেমে যায়। এ সময়ে লেনদেন হওয়া ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩ টির দাম কমে।
সোমবার সকাল ১১টা ৪০মিনিটের দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট যায়। এরপরই বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন।
এর আগে আগের কার্যদিবস রোববারের দরপতনের ধারাবাবাহিকতায় সোমবার সূচক কমার মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম আধঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমে যায় ১৩৭ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৩২ পয়েন্ট।