শেয়ারবাজার :::: তারল্য সঙ্কট মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে ৬ হাজার ১১৩ কোটি টাকা ধার করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ সহায়তার আওতায় ৪ হাজার ১১৩ কোটি টাকা এবং রেপুর মাধ্যমে ২ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়ে সহায়তা করছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে কিছু দিন আগেও কোনো তারল্য সঙ্কট ছিল না। উপরন্তু অলস টাকার পাহাড় জমে গিয়েছিল। বিদ্যুৎ, গ্যাস, অবকাঠামোগত সমস্যা এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় সে সময় ব্যাংকে অলস টাকার পাহাড় জমে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো অলস টাকার পরিমাণ কমাতে আমানতের সুদের হার কমিয়ে দেয়। যার ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে আমানতের পরিমাণ কমে যায়। অপরদিকে, ভোগ্যপণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যাপক হারে বেড়ে যায়।
একদিকে, আমানতের পরিমাণ কমে যাওয়া অপরদিকে ভোগ্যপণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার এই সঙ্কট দেখা দিয়েছে। একই সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভ্রান্ত নীতিমালা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর উপর 'মরার উপড় খাড়ার ঘা' হয়ে পড়েছে।
মাত্র ৫ থেকে ৬ মাসের ব্যাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বাধ্যতামূলক জমার হার (সিআরআর) ২ দফায় বাড়িয়ে ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। ১ শতাংশ সিআরআর বাড়ানোর কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে আগের চেয়ে দৈনিক প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা বেশি জমা রাখতে হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে।
এর ফলে অনেক ব্যাংক তাদের দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছে। তাদের এ সঙ্কট মিটাতে কেউ কেউ মার্কেট থেকে টাকা ধার নিচ্ছে আবার কেউ হাত পাতছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। এর অংশ হিসেবে গতকাল কয়েকটি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৬ হাজার ১১৩ কোটি টাকা ধার নেয়।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে কিছু দিন আগেও কোনো তারল্য সঙ্কট ছিল না। উপরন্তু অলস টাকার পাহাড় জমে গিয়েছিল। বিদ্যুৎ, গ্যাস, অবকাঠামোগত সমস্যা এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় সে সময় ব্যাংকে অলস টাকার পাহাড় জমে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো অলস টাকার পরিমাণ কমাতে আমানতের সুদের হার কমিয়ে দেয়। যার ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে আমানতের পরিমাণ কমে যায়। অপরদিকে, ভোগ্যপণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যাপক হারে বেড়ে যায়।
একদিকে, আমানতের পরিমাণ কমে যাওয়া অপরদিকে ভোগ্যপণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার এই সঙ্কট দেখা দিয়েছে। একই সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভ্রান্ত নীতিমালা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর উপর 'মরার উপড় খাড়ার ঘা' হয়ে পড়েছে।
মাত্র ৫ থেকে ৬ মাসের ব্যাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বাধ্যতামূলক জমার হার (সিআরআর) ২ দফায় বাড়িয়ে ৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। ১ শতাংশ সিআরআর বাড়ানোর কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে আগের চেয়ে দৈনিক প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা বেশি জমা রাখতে হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে।
এর ফলে অনেক ব্যাংক তাদের দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছে। তাদের এ সঙ্কট মিটাতে কেউ কেউ মার্কেট থেকে টাকা ধার নিচ্ছে আবার কেউ হাত পাতছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। এর অংশ হিসেবে গতকাল কয়েকটি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৬ হাজার ১১৩ কোটি টাকা ধার নেয়।