শেয়ারবাজার :::: পূর্ব ঘোষিত ১৫ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সোমবার তৃতীয় দিনের মতো অবস্থান ধর্মঘট ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ফটকের সামনে তাদের এ কর্মসূচি বিকেল তিনটা পর্যন্ত চলবে।
এদিন সকাল থেকেই বিনিয়োগকারী কালো পতাকা নিয়ে ডিএসই’র সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছেন।
এ সময় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘ আমাদের বাঁচাতে হবে। আমরা শেয়ার কিনেছি আট হাজার সূচকে। এখন তা নেমে এসেছে ৫ হাজারে। সূচক বাড়াতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এ সময় সূচক সাড়ে ৯ হাজারে উন্নীত করতে সরকারের প্রতি অনুরোধ করে তিনি বলেন,‘ তাহলেই বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কিছুটা হলেও ফিরে আসবে।‘
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন পরিষদ নেতা কাজী নজরুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।
এদিন বিনিয়োগকারীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশের ভূমিকাও ছিল শান্তিপূর্ণ। ফলে এখন পর্যন্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা। অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ফটকের সামনে তাদের এ কর্মসূচি বিকেল তিনটা পর্যন্ত চলবে।
এদিন সকাল থেকেই বিনিয়োগকারী কালো পতাকা নিয়ে ডিএসই’র সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছেন।
এ সময় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘ আমাদের বাঁচাতে হবে। আমরা শেয়ার কিনেছি আট হাজার সূচকে। এখন তা নেমে এসেছে ৫ হাজারে। সূচক বাড়াতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এ সময় সূচক সাড়ে ৯ হাজারে উন্নীত করতে সরকারের প্রতি অনুরোধ করে তিনি বলেন,‘ তাহলেই বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কিছুটা হলেও ফিরে আসবে।‘
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন পরিষদ নেতা কাজী নজরুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।
এদিন বিনিয়োগকারীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশের ভূমিকাও ছিল শান্তিপূর্ণ। ফলে এখন পর্যন্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা। অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।