শেয়ারবাজার :::: জাতিসংঘের সঙ্গে ব্যবসায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের আরেকটি ক্ষেত্র উম্মোচিত হতে পারে। উন্নত মানের পণ্য ও ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের এই ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের সুযোগ রয়েছে।
সোমবার রাজধানীর ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (ডিসিসিআই) মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এই অভিমত জানান।
"How to business with the United Nations & Vendor Registration" শীষর্ক কর্মশালাটি ডিসিসিআই আয়োজন করে।
কর্মশালায় বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, ‘বাংলাদেশ নানাভাবে জাতিসংঘের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এছাড়াও জাতিসংঘের অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবসায়ের সুযোগ রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অনেক অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের পণ্যের মান অনেক দেশের তুলনায় উন্নত হওয়ায় সুনামের পাশাপাশি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা জাতিসংঘের ক্রয়বাণিজ্যে বিশেষ অবদান রাখতে পারবেন। তা দেশের জন্যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক হবে।
তিনি আশা করেন, ডিসিসিআইয়ের কর্মশালার মাধ্যমে এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে।
ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, জাতিসংঘ প্রতিবছর ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার পরিমাণের পণ্য ক্রয় করছে। কিন্তু বাংলাদেশ এখনো এই বিপুল বাণ্যিজের সুযোগ নিতে পারেনি। ইউএনডিপির তালিকায় ৯৬টি দেশের ৭৭৮২টি প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত থাকলেও বাংলাদেশের মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অথচ প্রতিবেশী দেশগুলোয় অনেক প্রতিষ্ঠান এই ব্যবসা করছে।
নকশা, প্রকৌশল, নিমার্ণ, রাসায়নিক দ্রব্য, খাদ্যপণ্য সরবরাহ, ভ্রমণ ও বিমান পরিবহন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবসায়ের সুযোগ রয়েছে বলে তিনি জানান। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা এই ক্ষেত্রে পুর্ণ সুযোগ পাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষে জাতিসংঘের সঙ্গে নানা মাত্রার ব্যবসা অনেক সহায়ক হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন আয়ের আরেকটি ক্ষেত্র উম্মোচিত হবে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. আব্দুল মোমেন বলেন, "এই ব্যবসার খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কারণ এর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবে।"
জাতিসংঘের ক্রয় বিভাগের অফিসার ইনচার্জ দিমিত্রি দেভগোপলি বলেন, "৯৬টি দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ইউএন পণ্য কিনছে। আমরা আরও বেশী দেশ থেকে পণ্য নিতে চাই। প্রতিযোগিতার বাজারে বাংলাদেশ টিকে থাকতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস। বাংলাদেশের এই সক্ষমতা ও মানসম্পন্ন পণ্য রয়েছে। তবে তাদের কাছে ইউএন বাজার সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য নেই।"
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই সভাপতি এ কে আজাদসহ ডিসিসিআই সহ-সভাপতি নাসির হোসেন। সংস্থাটির পরিচালকরাও কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার রাজধানীর ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (ডিসিসিআই) মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এই অভিমত জানান।
"How to business with the United Nations & Vendor Registration" শীষর্ক কর্মশালাটি ডিসিসিআই আয়োজন করে।
কর্মশালায় বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, ‘বাংলাদেশ নানাভাবে জাতিসংঘের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এছাড়াও জাতিসংঘের অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবসায়ের সুযোগ রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অনেক অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের পণ্যের মান অনেক দেশের তুলনায় উন্নত হওয়ায় সুনামের পাশাপাশি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা জাতিসংঘের ক্রয়বাণিজ্যে বিশেষ অবদান রাখতে পারবেন। তা দেশের জন্যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক হবে।
তিনি আশা করেন, ডিসিসিআইয়ের কর্মশালার মাধ্যমে এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে।
ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, জাতিসংঘ প্রতিবছর ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার পরিমাণের পণ্য ক্রয় করছে। কিন্তু বাংলাদেশ এখনো এই বিপুল বাণ্যিজের সুযোগ নিতে পারেনি। ইউএনডিপির তালিকায় ৯৬টি দেশের ৭৭৮২টি প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত থাকলেও বাংলাদেশের মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অথচ প্রতিবেশী দেশগুলোয় অনেক প্রতিষ্ঠান এই ব্যবসা করছে।
নকশা, প্রকৌশল, নিমার্ণ, রাসায়নিক দ্রব্য, খাদ্যপণ্য সরবরাহ, ভ্রমণ ও বিমান পরিবহন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবসায়ের সুযোগ রয়েছে বলে তিনি জানান। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা এই ক্ষেত্রে পুর্ণ সুযোগ পাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষে জাতিসংঘের সঙ্গে নানা মাত্রার ব্যবসা অনেক সহায়ক হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন আয়ের আরেকটি ক্ষেত্র উম্মোচিত হবে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. আব্দুল মোমেন বলেন, "এই ব্যবসার খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কারণ এর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবে।"
জাতিসংঘের ক্রয় বিভাগের অফিসার ইনচার্জ দিমিত্রি দেভগোপলি বলেন, "৯৬টি দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ইউএন পণ্য কিনছে। আমরা আরও বেশী দেশ থেকে পণ্য নিতে চাই। প্রতিযোগিতার বাজারে বাংলাদেশ টিকে থাকতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস। বাংলাদেশের এই সক্ষমতা ও মানসম্পন্ন পণ্য রয়েছে। তবে তাদের কাছে ইউএন বাজার সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য নেই।"
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই সভাপতি এ কে আজাদসহ ডিসিসিআই সহ-সভাপতি নাসির হোসেন। সংস্থাটির পরিচালকরাও কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।