(৪৭১) যত দোষ,নন্দঘোষ--আমি নিষ্পাপ

Sunday, April 24, 2011 Unknown
পুঁজিবাজার কারসাজির তদন্ত রিপোর্টে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো আদলতমুখি হচ্ছেন। অভিযোগের দায় থেকে মুক্তি পেতে আদালতে মামলা ঠোকার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। তাই আইনজীবীদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় শলা-পরামর্শ সেরে নিচ্ছেন।

গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘তদন্ত কমিটি স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেনি মিডিয়া রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করেই রিপোর্ট তৈরি করেছে তারা।’

তিনি বলেন, ‘আমি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেছি লাভের জন্য তদন্ত কমিটি আমার নামে বেশ কিছু ভুল তথ্য দিয়েছে।’

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই মামলা করবো তাই আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করছি এরই মধ্যে আমার তিন মাসের পোর্ট ফোলিও সংগ্রহ করা হয়েছে।’

এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আর ওয়াই শমসের জানান, মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে চলতি সপ্তাহেই মামলা করা হতে পারে

লুৎফর রহমান বাদলের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, তদন্ত রিপোর্টে লুৎফর রহমানের নামে যে অভিযোগ করা হয়েছে তার কোনো আইনি ভিত্তি নেই

ওই সূত্রের দাবি, তদন্ত কমিটির প্রধান ইব্রাহিম খালেদ একটি মহলকে বাদ দিয়ে তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করেছেন পুঁজিবাজারে বিপর্যয়ের যে তদন্ত রিপোর্ট অর্থমন্ত্রীর কাছে গত এপ্রিল দেওয়া হয়েছে তাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা সর্ম্পকে কোন ধারণা দেওয়া হয়নি তাই রিপোর্টে জনসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়

এদিকে তদন্ত কমিটি’র রিপোর্টপক্ষপাতমূলক’ হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রীর কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)


বিনিয়োগকারী গোলাম মোস্তফা, আবু সাদাত মো. সায়েম, ইয়াকুব আলী খন্দকার, সৈয়দ সিরাজুদ্দৌলা, মো. খলিলুজ্জামান, মুনিরুদ্দিন আহমদ, লুৎফর রহমান বাদল মামলার পস্তুতি নিচ্ছেন।

এছাড়া এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আর ওয়াই শমসের, এবি ব্যাংক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক মামলার জন্য রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে।

এদিকে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ শেষে আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান।

এছাড়া আফম মোস্তফা কামাল (লোটাস কামাল), লুৎফর রহমান বাদল, ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান রাকিবুর রহমান, ড. এইচএম ইকবাল, ইয়াকুব আলী ভূঁইয়াসহ আরো অনেকেই মামলার জন্য আইনি পরামর্শ নিচ্ছেন।

এদিকে তদন্ত কমিটিতে যে সব কোম্পানির শেয়ারমূল্য কারসাজি করে বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে সেসব কোম্পানিও আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে আইনজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করছে। এদের মধ্যে রয়েছে- রহিম টেক্সটাইল, অরিয়ন ইনফিউশন, ওশান কন্টেইনার, শাইনপুকুর সিরামিক্স ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স।


Bangladesh Bank (BB) has imposed restrictions on issuance of permission for opening any new branch of banks which have crossed the limit of credit-deposit ratio (CDR) at 85 per cent.

The central bank has taken the measure to help minimise the credit risk exposure of the banks concerned through removal of mismatch between their assets and liabilities, officials said.

"We've suspended issuance of permission for opening new branches of the banks for minising their risks," a BB senior official told the FE Saturday, adding that the central bank will issue the permission to the banks only after brining down their CDR to 85 per cent.

On February 20 last, the central bank set June 30 this year as the deadline to bring down the CDR of 24 private commercial banks (PCBs), out of a total of 30, to an acceptable level.

Under the directives, 19 conventional commercial banks will have to bring down their CDR to 85 per cent while five Sharia-based Islamic banks, to 90 per cent, by June 30 next.

The CDR of the commercial banks has declined gradually following a special monitoring by the central bank, another BB official said, adding that the CDR will come down at a reasonable level shortly.

"There is no alternative for the banks to bringing down their CDR to 85 per cent by June 30," the BB official noted.

Average CDR of all banks came down to 84.94 per cent on March 31 from 85.40 per cent on February 24 last, according to the central bank's latest statistics.

"We're now monitoring the CDR position of the banks on a weekly basis, in line with their action plans that were submitted earlier to the central bank," the BB official said.

He also said all PCBs were earlier asked to submit their action plans in this connection, without hampering their credit flow to the priority sectors, including agriculture and small and medium enterprises (SMEs).

The CDR of at least 19 PCBs was at over 85 per cent on March 31, according to the BB's monitoring report.

The central bank wants the banks to keep their credit growth in line with their deposit growth, after strictly following the existing assets and liabilities management guidelines, BB officials added.

Most PCBs are now discouraging credit to 'non-essential imports' as well as 'less productive sectors', aiming to bringing down their CDR to a rational level within the stipulated timeframe.

"We're now financing in the priority sectors in accordance with the advice of the BB," an executive officer of a leading PCB told the FE.

He also said the PCBs have provided loans on a selective basis, considering their respective assets and liabilities position, since the last week of December 2010 to help bring down their CDR to a reasonab



Blog Archive