অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত দেশে ফেরার পর পুঁজিবাজারে কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। বর্তমানে প্রতিবেদন তৈরির শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে।
কমিটির চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আজকের (বৃহস্পতিবার) মধ্যে তদন্তকাজ সম্পন্ন হবে। তবে অর্থমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া যাচ্ছে না। আগামী ৬ এপ্রিল অর্থমন্ত্রী দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি দেশে ফিরলে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
তদন্ত প্রতিবেদনে কী কী বিষয় উঠে এসেছে—এমন প্রশ্নের উত্তরে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, এ ব্যাপারে এখন বলা যাবে না। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর অর্থমন্ত্রী হয়তো এ ব্যাপারে কথা বলবেন। অন্যথায় প্রতিবেদন পেশ করার পর এ ব্যাপারে কথা বলা যাবে।
তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান আরও বলেন, তদন্তের ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে যতটা আশা করা হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি সহযোগিতা পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পক্ষ থেকেও সহযোগিতা পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
তদন্তকাজে কমিটির সদস্যদের সহযোগিতার ব্যাপারে খোন্দকার ইব্রাহিম বলেন, তাঁরা খুবই আন্তরিক ছিলেন। সবাই যথাযথভাবে সহযোগিতা করেছেন। এ ছাড়া প্রতিবেদনে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে তাতে কমিটির কারও মতবিরোধ নেই বলে জানান তিনি।
তদন্ত প্রতিবেদন প্রায় ২০০ পৃষ্ঠার হবে বলেও জানান ইব্রাহিম খালেদ।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে সাম্প্রতিক ভয়াবহ ধসের কারণ অনুসন্ধানে গত ২৬ জানুয়ারি কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে চেয়ারম্যান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে দুই মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়সীমা অনুযায়ী ২৭ মার্চ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলেও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
কমিটির চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আজকের (বৃহস্পতিবার) মধ্যে তদন্তকাজ সম্পন্ন হবে। তবে অর্থমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া যাচ্ছে না। আগামী ৬ এপ্রিল অর্থমন্ত্রী দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি দেশে ফিরলে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
তদন্ত প্রতিবেদনে কী কী বিষয় উঠে এসেছে—এমন প্রশ্নের উত্তরে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, এ ব্যাপারে এখন বলা যাবে না। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর অর্থমন্ত্রী হয়তো এ ব্যাপারে কথা বলবেন। অন্যথায় প্রতিবেদন পেশ করার পর এ ব্যাপারে কথা বলা যাবে।
তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান আরও বলেন, তদন্তের ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে যতটা আশা করা হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি সহযোগিতা পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পক্ষ থেকেও সহযোগিতা পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
তদন্তকাজে কমিটির সদস্যদের সহযোগিতার ব্যাপারে খোন্দকার ইব্রাহিম বলেন, তাঁরা খুবই আন্তরিক ছিলেন। সবাই যথাযথভাবে সহযোগিতা করেছেন। এ ছাড়া প্রতিবেদনে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে তাতে কমিটির কারও মতবিরোধ নেই বলে জানান তিনি।
তদন্ত প্রতিবেদন প্রায় ২০০ পৃষ্ঠার হবে বলেও জানান ইব্রাহিম খালেদ।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে সাম্প্রতিক ভয়াবহ ধসের কারণ অনুসন্ধানে গত ২৬ জানুয়ারি কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে চেয়ারম্যান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে দুই মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়সীমা অনুযায়ী ২৭ মার্চ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলেও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।