বাংলাদেশ ফান্ড নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘বাজারে আসার জন্য অপেক্ষমাণ সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ১০ শতাংশ অভিহিত মূল্যে (ফেস ভ্যালু) বাংলাদেশ ফান্ডকে দেওয়া হবে। এ ছাড়া ভবিষ্যতে যেসব কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বাজারে শেয়ার ছাড়বে, সেসব কোম্পানিকে যে পরিমাণ মূলধন বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে, তার ৫ শতাংশ শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। ফান্ডের লভ্যাংশ থাকবে সম্পূর্ণ করমুক্ত। এতে সরকারের কোনো সংশ্লেষ থাকবে না। সরকার শুধু নীতিগত সমর্থন দেবে।’
যোগাযোগ করা হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া নীতিগতভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। আর প্রস্তাবিত বাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিট কেনায় যদি অধিক মাত্রায় অপ্রদর্শিত আয় ধাবিত হয়, চূড়ান্ত অর্থে তা ঠিক হবে কি না, ভাবার বিষয়।’ তবে বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বা নতুন আইপিওর প্রস্তাবিত অংশ বরাদ্দ রাখা যেতে পারে বলে মির্জ্জা আজিজুল মনে করেন।
যোগাযোগ করা হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া নীতিগতভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। আর প্রস্তাবিত বাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিট কেনায় যদি অধিক মাত্রায় অপ্রদর্শিত আয় ধাবিত হয়, চূড়ান্ত অর্থে তা ঠিক হবে কি না, ভাবার বিষয়।’ তবে বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বা নতুন আইপিওর প্রস্তাবিত অংশ বরাদ্দ রাখা যেতে পারে বলে মির্জ্জা আজিজুল মনে করেন।