সর্বশেষ গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হলে তা কোনো প্রশ্ন ছাড়াই গ্রহণ করার সুযোগ দেওয়া হয়। অর্থাৎ এই প্রক্রিয়ায় শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগ করে তা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়।
অন্যান্য প্রণোদনা: বাংলাদেশ ফান্ডকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি থেকে কিছুটা ছাড় দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে এতে। যেহেতু ফান্ডের একটা অংশ মুদ্রাবাজারে বিনিয়োগ করা হবে, তাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ওপর আরোপিত নিয়মকানুন এ ফান্ডের ক্ষেত্রে শিথিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিট সার্টিফিকেটকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেন অনুমোদিত সিকিউরিটিজ হিসেবে বিবেচনা করে, সে কথাও বলা হয়েছে। এতে ফান্ডটি খুবই আকর্ষণীয় হবে বলে মনে করছে আইসিবি।
উল্লেখ্য, ৬ মার্চ পাঁচ হাজার কোটি টাকার ‘ওপেন এন্ড’ বা মেয়াদহীন মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। বলা হয়, আইসিবি, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার ব্যাংক (সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতা), জীবন বীমা করপোরেশন, সাধারণ বীমা করপোরেশন এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) যৌথ উদ্যোগে ফান্ডটি গঠিত হবে। ইতিমধ্যে সাত প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই তাদের পর্ষদে এ ফান্ডে বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এসইসির কাছেও অনুমোদন চেয়ে তহবিল গঠনের প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মূল উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান আইসিবি জোগান দেবে ফান্ডের ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০০ কোটি টাকা। তবে মেয়াদহীন হওয়ায় ভবিষ্যতে আকার বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংক ও অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে এ তহবিলে অংশ নিতে পারবে।
অন্যান্য প্রণোদনা: বাংলাদেশ ফান্ডকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি থেকে কিছুটা ছাড় দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে এতে। যেহেতু ফান্ডের একটা অংশ মুদ্রাবাজারে বিনিয়োগ করা হবে, তাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ওপর আরোপিত নিয়মকানুন এ ফান্ডের ক্ষেত্রে শিথিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিট সার্টিফিকেটকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেন অনুমোদিত সিকিউরিটিজ হিসেবে বিবেচনা করে, সে কথাও বলা হয়েছে। এতে ফান্ডটি খুবই আকর্ষণীয় হবে বলে মনে করছে আইসিবি।
উল্লেখ্য, ৬ মার্চ পাঁচ হাজার কোটি টাকার ‘ওপেন এন্ড’ বা মেয়াদহীন মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। বলা হয়, আইসিবি, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার ব্যাংক (সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতা), জীবন বীমা করপোরেশন, সাধারণ বীমা করপোরেশন এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) যৌথ উদ্যোগে ফান্ডটি গঠিত হবে। ইতিমধ্যে সাত প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই তাদের পর্ষদে এ ফান্ডে বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এসইসির কাছেও অনুমোদন চেয়ে তহবিল গঠনের প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মূল উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান আইসিবি জোগান দেবে ফান্ডের ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০০ কোটি টাকা। তবে মেয়াদহীন হওয়ায় ভবিষ্যতে আকার বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংক ও অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে এ তহবিলে অংশ নিতে পারবে।