অস্বাভাবিক ওঠানামার মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার শেষ হয়েছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন।
এদিন ডিএসইতে ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং প্রকৌশল খাতের শেয়ারে বড় ধরনের মূল্য বৃদ্ধি ঘটেছে। সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮২২ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত টানা তিন দিন ডিএসইতে সূচকের বড় ধরনের দরপতন হয়েছিল।
এ সময় ডিএসইর সূচক ৯১৫ পয়েন্ট কমে যায়। টানা দরপতনের কারণে বিক্ষোভও করেন বিনিযোগকারীরা।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় ডিএসই‘র সূচক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯৭ পয়েন্ট কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এ দিনও বিক্ষোভ করেন। যদিও দিন শেষে অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার।
এদিন ডিএসই‘র সূচক ও লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এলেও এখনও বড় ধরনের লোকসানে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
গত দু’ মাসে প্রায় আড়াই হাজার সূচকের পতনের পর এদিন সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় সাড়ে ৪০০ পয়েন্ট বাড়াকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখলেও এটা কতদিন স্থায়ী হবে তা নিয়ে শঙ্কিত তারা।
বিনিয়োগকারীরা আরও বলেন, পুঁজিবাজারের প্রতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য বাজার বেশ কয়েকদিন ঊর্ধ্বমুখি থাকা প্রয়োজন।
অন্যদিকে মঙ্গলবার ডিএসইর মূল্য সূচক ঘুরে দাড়ানোর পেছনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিযোগকারীরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এদিন বেশির ভাগ মার্চেন্ট ব্যাংক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে শেয়ার কিনেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এ কারণে এদিন বাজার হঠাৎ করেই চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
এছাড়া চলতি সপ্তাহেই পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হবেÑঅর্থমন্ত্রীর এ ঘোষণায় বাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরে এসেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর মাত্র ৬ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৪ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে সূচকের এ ঊর্ধ্বগতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেন শুরুর ১২ মিনিট পর থেকে আবার সূচকের পতন শুরু হয় এবং সকাল ১১টা ৫৩ মিনিটে তা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৯৭ পয়েন্টে নেমে আসে।
তবে দিনশেষে সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮২২ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
দিনশেষে লেনদেন হওয়া ২৫৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪৩টির, কমেছে মাত্র ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিন আর্থিক লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৮৭ কোটি টাকা। এটি আগের দিনের চেয়ে ১৭৮ কোটি টাকা বেশি।
এদিন ডিএসইতে ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং প্রকৌশল খাতের শেয়ারে বড় ধরনের মূল্য বৃদ্ধি ঘটেছে। সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮২২ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত টানা তিন দিন ডিএসইতে সূচকের বড় ধরনের দরপতন হয়েছিল।
এ সময় ডিএসইর সূচক ৯১৫ পয়েন্ট কমে যায়। টানা দরপতনের কারণে বিক্ষোভও করেন বিনিযোগকারীরা।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় ডিএসই‘র সূচক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯৭ পয়েন্ট কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এ দিনও বিক্ষোভ করেন। যদিও দিন শেষে অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার।
এদিন ডিএসই‘র সূচক ও লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এলেও এখনও বড় ধরনের লোকসানে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
গত দু’ মাসে প্রায় আড়াই হাজার সূচকের পতনের পর এদিন সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় সাড়ে ৪০০ পয়েন্ট বাড়াকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখলেও এটা কতদিন স্থায়ী হবে তা নিয়ে শঙ্কিত তারা।
বিনিয়োগকারীরা আরও বলেন, পুঁজিবাজারের প্রতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য বাজার বেশ কয়েকদিন ঊর্ধ্বমুখি থাকা প্রয়োজন।
অন্যদিকে মঙ্গলবার ডিএসইর মূল্য সূচক ঘুরে দাড়ানোর পেছনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিযোগকারীরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এদিন বেশির ভাগ মার্চেন্ট ব্যাংক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে শেয়ার কিনেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এ কারণে এদিন বাজার হঠাৎ করেই চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
এছাড়া চলতি সপ্তাহেই পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হবেÑঅর্থমন্ত্রীর এ ঘোষণায় বাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরে এসেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর মাত্র ৬ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৪ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে সূচকের এ ঊর্ধ্বগতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেন শুরুর ১২ মিনিট পর থেকে আবার সূচকের পতন শুরু হয় এবং সকাল ১১টা ৫৩ মিনিটে তা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৯৭ পয়েন্টে নেমে আসে।
তবে দিনশেষে সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮২২ পয়েন্টে উন্নীত হয়।
দিনশেষে লেনদেন হওয়া ২৫৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪৩টির, কমেছে মাত্র ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিন আর্থিক লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৮৭ কোটি টাকা। এটি আগের দিনের চেয়ে ১৭৮ কোটি টাকা বেশি।