ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে
অচালাবস্থা কাটতে শুরু করেছে। চলতি বছরের প্রথম চার মাসে (জানুয়ারি-এপ্রিল)
ওটিসি মার্কেটে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৪৯ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ওটিসি মার্কেটে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ১৫ লাখ ৭৮ হাজার ৬৭০টি শেয়ার হাতবদল হয়ে ১ কোটি ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৫৮০ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ১৮ হাজার ২৮০ টি শেয়ার থেকে ৯৩ হাজার ৭৬০ টাকা, মার্চে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬০০টি শেয়ার থেকে ৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬০০ টাকা এবং এপ্রিলে ২ লাখ ৫৩ হাজার ৯২৫ টি শেয়ার থেকে ২০ লাখ ৬ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে।
অন্যদিকে ওটিসি মার্কেট নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির কমিটি গঠন করাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে যেসব কোম্পানির কোনো অস্তিত্ব নেই সেগুলোর ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি কাগজে শেয়ারগুলোকে ডিমেট করতে হবে। তাহলেই ওটিসি মার্কেটে ছন্দ ফিরে আসবে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ‘প্রত্যেক কোম্পানি বাজারে থাকতে চায়। এতে বিনিয়োগকারীসহ কোম্পানি লাভবান হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করবো প্রত্যেক কোম্পানি ডিমেট সম্পন্ন করে মূল মার্কেটে ফিরে আসুক। এমন কিছু করা উচিত হবে না যাতে বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হন। একটি কোম্পানি যখন বাজারে আসে, সবাই ভালো কোম্পানি মনে করে সেখানে বিনিয়োগ করে। তাই প্রত্যেক কোম্পানির উচিত ডিমেট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মূল মার্কেটে ফিরে আসা।’
উল্লেখ, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প মার্কেট চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর স্থান হয় এ মার্কেটে। পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে ওটিসি মার্কেটে পাঠায়। এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়।
সব মিলিয়ে ওটিসিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি। পরবর্তীতে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। পরে আরও ১১ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ওটিসি মার্কেটে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ১৫ লাখ ৭৮ হাজার ৬৭০টি শেয়ার হাতবদল হয়ে ১ কোটি ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৫৮০ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ১৮ হাজার ২৮০ টি শেয়ার থেকে ৯৩ হাজার ৭৬০ টাকা, মার্চে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬০০টি শেয়ার থেকে ৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬০০ টাকা এবং এপ্রিলে ২ লাখ ৫৩ হাজার ৯২৫ টি শেয়ার থেকে ২০ লাখ ৬ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে।
অন্যদিকে ওটিসি মার্কেট নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির কমিটি গঠন করাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে যেসব কোম্পানির কোনো অস্তিত্ব নেই সেগুলোর ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি কাগজে শেয়ারগুলোকে ডিমেট করতে হবে। তাহলেই ওটিসি মার্কেটে ছন্দ ফিরে আসবে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ‘প্রত্যেক কোম্পানি বাজারে থাকতে চায়। এতে বিনিয়োগকারীসহ কোম্পানি লাভবান হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করবো প্রত্যেক কোম্পানি ডিমেট সম্পন্ন করে মূল মার্কেটে ফিরে আসুক। এমন কিছু করা উচিত হবে না যাতে বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হন। একটি কোম্পানি যখন বাজারে আসে, সবাই ভালো কোম্পানি মনে করে সেখানে বিনিয়োগ করে। তাই প্রত্যেক কোম্পানির উচিত ডিমেট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মূল মার্কেটে ফিরে আসা।’
উল্লেখ, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প মার্কেট চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর স্থান হয় এ মার্কেটে। পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে ওটিসি মার্কেটে পাঠায়। এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়।
সব মিলিয়ে ওটিসিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি। পরবর্তীতে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। পরে আরও ১১ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি।