ঢাকা : দেশের
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) গত সপ্তাহে নিম্নমুখী
প্রবণতা দিয়ে পার করেছে। গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ
প্রতিষ্ঠানের দাম, মূল্যসূচক ও লেনদেন কমেছে।
গত সপ্তাহে মোট ৪ কার্যদিবস লেনদেন হয়। ১ মে মহান মে দিবস উপলক্ষে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়নি। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইর ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেন হয় ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টি, কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১০টির দাম। কোনো লেনদেন হয়নি ৫টি প্রতিষ্ঠানের।
এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছিল ৪৭টির, কমেছে ২২৭টির, অপরিবর্তিত ছিল ১টির এবং কোনো লেনদেন হয়নি ৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
অন্যদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইর সাধারণ সূচকও কমেছে সামান্য। প্রথম কার্যদিবস রোববার সাধারণ সূচক ছিল ৫ হাজার ১৬৩ পয়েন্টে। সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার সূচক কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ১৬১ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে সূচক কমেছে মাত্র ২ দশমিক ২১ পয়েন্ট। সপ্তাহের সর্বোচ্চ সূচক ছিল তৃতীয় কার্যদিবস বুধবার ৫ হাজার ১৯৮ পয়েন্ট।
অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেন কমেছে ৫৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ। মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮১৪ কোটি ২৯ লাখ ৬১ হাজার ৩২৫ টাকা। এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৮০৭ কোটি ৮৭ লাখ ৯৫ হাজার ৫৪০ টাকা। অর্থাৎ গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেন কমেছে ৫২ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এদিকে গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেনও কমেছে। গত সপ্তাহে দৈনিক গড় দাঁড়ায় ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ টাকা; যেখানে এর আগের সপ্তাহে গড় ছিল এক হাজার ৭৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৫৯ হাজার ১০৮ টাকা। অর্থাৎ গত সপ্তাহে এর আগের সপ্তাহের চেয়ে গড় লেনদেন কমেছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এছাড়া গত সপ্তাহে শেয়ার হাতবদলের পরিমাণও কমেছে। শেয়ার হাতবদলের পরিমাণ কমেছে ৪৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে মোট ৩০ কোটি ২৮ লাখ ৬২ হাজার ৩৫২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে যার পরিমাণ ছিল ৫৫ কোটি ৯৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৩৭টি।
সাপ্তাহিক দাম বাড়ার ভিত্তিতে শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স (৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম বৃদ্ধি), আরামিট (১১ দশমিক ২৭ শতাংশ), রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স (১০ দশমিক ৫৯ শতাংশ), গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স (১০ দশমিক ১২ শতাংশ), সপ্তম আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড (১০ শতাংশ), কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স (৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ), ওরিয়ন ইনফিউশন (৯ শতাংশ ৫১ শতাংশ), রূপালী ইন্স্যুরেন্স (৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ), গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন (৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ) এবং কে অ্যান্ড কিউ (৮ দশমিক ৫১ শতাংশ)।
অন্যদিকে সপ্তাহ শেষে দাম কমার ভিত্তিতে ডিএসইর শীর্ষ কোম্পানিগুলো হলো, উত্তরা ফিন্যান্স (৩০ দশমিক ৬৪ শতাংশ দাম হ্রাস), পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স (২৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ), রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড (২০ দশমিক ৮২ শতাংশ), যমুনা ব্যাংক (১৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ), আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক (১৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ), মবিল যমুনা বাংলাদেশ (১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ), স্কয়ার টেক্সটাইল (১৩ দশমিক ১৭ শতাংশ), সাফকো স্পিনিং (১৩ দশমিক ১৭ শতাংশ), বিডি ফিন্যান্স (১১ দশমিক ৬৪ শতাংশ) এবং সালভো ক্যামিকেল (১১ দশমিক ১৫ শতাংশ)।
৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম বেড়ে নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স রয়েছে শীর্ষ অবস্থানে। অন্যদিকে ৩০ দশমিক ৬৪ শতাংশ দাম কমে দাম কমার শীর্ষে রয়েছে উত্তরা ফিন্যান্স কোম্পানির শেয়ার।
গত সপ্তাহে মোট ৪ কার্যদিবস লেনদেন হয়। ১ মে মহান মে দিবস উপলক্ষে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়নি। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইর ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেন হয় ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টি, কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১০টির দাম। কোনো লেনদেন হয়নি ৫টি প্রতিষ্ঠানের।
এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছিল ৪৭টির, কমেছে ২২৭টির, অপরিবর্তিত ছিল ১টির এবং কোনো লেনদেন হয়নি ৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
অন্যদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইর সাধারণ সূচকও কমেছে সামান্য। প্রথম কার্যদিবস রোববার সাধারণ সূচক ছিল ৫ হাজার ১৬৩ পয়েন্টে। সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার সূচক কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ১৬১ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে সূচক কমেছে মাত্র ২ দশমিক ২১ পয়েন্ট। সপ্তাহের সর্বোচ্চ সূচক ছিল তৃতীয় কার্যদিবস বুধবার ৫ হাজার ১৯৮ পয়েন্ট।
অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেন কমেছে ৫৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ। মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮১৪ কোটি ২৯ লাখ ৬১ হাজার ৩২৫ টাকা। এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৮০৭ কোটি ৮৭ লাখ ৯৫ হাজার ৫৪০ টাকা। অর্থাৎ গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেন কমেছে ৫২ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এদিকে গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেনও কমেছে। গত সপ্তাহে দৈনিক গড় দাঁড়ায় ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ টাকা; যেখানে এর আগের সপ্তাহে গড় ছিল এক হাজার ৭৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৫৯ হাজার ১০৮ টাকা। অর্থাৎ গত সপ্তাহে এর আগের সপ্তাহের চেয়ে গড় লেনদেন কমেছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এছাড়া গত সপ্তাহে শেয়ার হাতবদলের পরিমাণও কমেছে। শেয়ার হাতবদলের পরিমাণ কমেছে ৪৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে মোট ৩০ কোটি ২৮ লাখ ৬২ হাজার ৩৫২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে যার পরিমাণ ছিল ৫৫ কোটি ৯৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৩৭টি।
সাপ্তাহিক দাম বাড়ার ভিত্তিতে শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স (৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম বৃদ্ধি), আরামিট (১১ দশমিক ২৭ শতাংশ), রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স (১০ দশমিক ৫৯ শতাংশ), গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স (১০ দশমিক ১২ শতাংশ), সপ্তম আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড (১০ শতাংশ), কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স (৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ), ওরিয়ন ইনফিউশন (৯ শতাংশ ৫১ শতাংশ), রূপালী ইন্স্যুরেন্স (৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ), গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন (৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ) এবং কে অ্যান্ড কিউ (৮ দশমিক ৫১ শতাংশ)।
অন্যদিকে সপ্তাহ শেষে দাম কমার ভিত্তিতে ডিএসইর শীর্ষ কোম্পানিগুলো হলো, উত্তরা ফিন্যান্স (৩০ দশমিক ৬৪ শতাংশ দাম হ্রাস), পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স (২৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ), রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড (২০ দশমিক ৮২ শতাংশ), যমুনা ব্যাংক (১৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ), আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক (১৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ), মবিল যমুনা বাংলাদেশ (১৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ), স্কয়ার টেক্সটাইল (১৩ দশমিক ১৭ শতাংশ), সাফকো স্পিনিং (১৩ দশমিক ১৭ শতাংশ), বিডি ফিন্যান্স (১১ দশমিক ৬৪ শতাংশ) এবং সালভো ক্যামিকেল (১১ দশমিক ১৫ শতাংশ)।
৩০ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম বেড়ে নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স রয়েছে শীর্ষ অবস্থানে। অন্যদিকে ৩০ দশমিক ৬৪ শতাংশ দাম কমে দাম কমার শীর্ষে রয়েছে উত্তরা ফিন্যান্স কোম্পানির শেয়ার।