কাজ চলা অবস্থায়ই মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভারের নির্মাণ ব্যয় বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, কাজ শেষের সময়ও বেড়েছে এক বছর।
দুই বছর আগে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৯১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এই ব্যয় ১৬৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বেড়ে এখন ৩৬০ কোটি ১৬ লাখ টাকা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) মঙ্গলবারের বৈঠকে সংশোধিত এই প্রকল্পটি অনুমোদন হয়েছে।
পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, এটিসহ আরো ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে একনেক।
পুরোপুরি সরকারি অর্থে ‘মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ফ্লাইওভার এবং বনানী রেলক্রসিংয়ে ওভার পাস নির্মাণ’ প্রকল্প ২০১২ সালের জুন মাসে শেষ করা লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। তবে নতুন কার্যপত্রে এই সময় এক বছর বাড়ানো হয়েছে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অরগানাইজেশন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
এই প্রকল্পের জন্য সেনাবাহিনীর সাত একর জমির স্থাপনা অপসারণ ও পুননির্মাণ করতে হচ্ছে।
প্রকল্প ব্যয় বাড়ার কারণ হিসেবে কার্যপত্রে ‘বাস র্যাপিড ট্রানজিট’র জন্য দুটি অতিরিক্ত (ডেডিকেটেড) লেনের সংস্থান করায় ওভারপাসের প্রস্থ এবং ফাউন্ডেশন ব্যয় বৃদ্ধি, নতুন একটি লিংক ব্রিজ অন্তর্ভুক্তি, ফ্লাইওভার ও ওভারপাসের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি, নির্মাণ কাজের দর বৃদ্ধি ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়েছে।
যানজট নিরসন এবং সিগন্যালবিহীন নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য বলে কার্যপত্রে বলা হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, বনানী রেল ক্রসিংয়ে নিরবচ্ছিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপন, দুর্ঘটনা রোধ এবং বনানী রেল ক্রসিং ও এর পাশের এলাকায় (নৌবাহিনী সদর দপ্তর এবং আর্মি স্টেডিয়াম) ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নও প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।
প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৪১৮ মিটার ফ্লাইওভার, ৫৬০ মিটার সংযোগ সেতু এবং ৪৮২ মিটার রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে।
এছাড়া মিরপুর থেকে আসা গাড়িগুলোর বনানী যাওয়া এবং এয়ারপোর্ট হতে আসা গাড়িগুলোর মিরপুর যাওয়ার সুবিধার জন্য ১৫ দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থের একটি ‘লুপ’ও থাকছে।
এই ফ্লাইওভারের জন্য মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ৩৭৫ মিটার এবং বনানী রেল ওভারপাসে ৩২৪ মিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে।
দুই বছর আগে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৯১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এই ব্যয় ১৬৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বেড়ে এখন ৩৬০ কোটি ১৬ লাখ টাকা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) মঙ্গলবারের বৈঠকে সংশোধিত এই প্রকল্পটি অনুমোদন হয়েছে।
পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, এটিসহ আরো ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে একনেক।
পুরোপুরি সরকারি অর্থে ‘মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ফ্লাইওভার এবং বনানী রেলক্রসিংয়ে ওভার পাস নির্মাণ’ প্রকল্প ২০১২ সালের জুন মাসে শেষ করা লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। তবে নতুন কার্যপত্রে এই সময় এক বছর বাড়ানো হয়েছে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অরগানাইজেশন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
এই প্রকল্পের জন্য সেনাবাহিনীর সাত একর জমির স্থাপনা অপসারণ ও পুননির্মাণ করতে হচ্ছে।
প্রকল্প ব্যয় বাড়ার কারণ হিসেবে কার্যপত্রে ‘বাস র্যাপিড ট্রানজিট’র জন্য দুটি অতিরিক্ত (ডেডিকেটেড) লেনের সংস্থান করায় ওভারপাসের প্রস্থ এবং ফাউন্ডেশন ব্যয় বৃদ্ধি, নতুন একটি লিংক ব্রিজ অন্তর্ভুক্তি, ফ্লাইওভার ও ওভারপাসের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি, নির্মাণ কাজের দর বৃদ্ধি ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়েছে।
যানজট নিরসন এবং সিগন্যালবিহীন নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য বলে কার্যপত্রে বলা হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, বনানী রেল ক্রসিংয়ে নিরবচ্ছিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপন, দুর্ঘটনা রোধ এবং বনানী রেল ক্রসিং ও এর পাশের এলাকায় (নৌবাহিনী সদর দপ্তর এবং আর্মি স্টেডিয়াম) ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নও প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।
প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৪১৮ মিটার ফ্লাইওভার, ৫৬০ মিটার সংযোগ সেতু এবং ৪৮২ মিটার রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে।
এছাড়া মিরপুর থেকে আসা গাড়িগুলোর বনানী যাওয়া এবং এয়ারপোর্ট হতে আসা গাড়িগুলোর মিরপুর যাওয়ার সুবিধার জন্য ১৫ দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থের একটি ‘লুপ’ও থাকছে।
এই ফ্লাইওভারের জন্য মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ৩৭৫ মিটার এবং বনানী রেল ওভারপাসে ৩২৪ মিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে।