পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ারধারণ নিয়ে
হাই কোর্টে দায়ের করা তিনটি রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদন করবে দেশের দুই
স্টক এক্সচেঞ্জ।
বুধবার দুপুরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতির বৈঠক শেষে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে রিটের পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদনের সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বুধবার দুপুর ৩টায় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন তার কার্যালয়ে ডিএসই সভাপতি রকিবুর রহমান ও সিএসই সভাপতি আল মারুফ খানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এক ঘণ্টাব্যাপি এ বৈঠকে এসইসির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সিএসই সভাপতি আল মারুফ খান বলেন, “জনস্বার্থে স্বপ্রণোদিত হয়ে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ রিটগুলোতে পক্ষভুক্ত হওয়ার আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) আবেদন করবে।”
মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ারধারণ নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির জারি করা প্রজ্ঞাপনের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে দুটি রিট আবেদন করে।
এই রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চ এই প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা এসইসির কাছে জানতে চায়।
সোমবারও একটি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষেও এই বেঞ্চ এসইসিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে রুল জারি করেছিল।
এসইসির জবাব পাওয়ার পর একই বিষয়ে করা এই তিনটি রিটের শুনানি একই দিন হবে। এই তিনটি রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্যই আবেদন করবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ।
এসইসির এই প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে গত ৮ এপ্রিল দায়ের করা একটি রিটে অবশ্য এসইসি চেয়ারম্যান, অর্থ সচিব, বাণিজ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মের রেজিস্ট্রারের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।
২২ নভেম্বর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) জারি করা যে প্রজ্ঞাপন নিয়ে এই রিটগুলো দায়ের করা হয় সে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ওই কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং আলাদাভাবে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে।
৬ মাসের মধ্যে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে, যা শেষ হবে ২১ মে।
বুধবার দুপুরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতির বৈঠক শেষে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে রিটের পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদনের সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বুধবার দুপুর ৩টায় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন তার কার্যালয়ে ডিএসই সভাপতি রকিবুর রহমান ও সিএসই সভাপতি আল মারুফ খানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এক ঘণ্টাব্যাপি এ বৈঠকে এসইসির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সিএসই সভাপতি আল মারুফ খান বলেন, “জনস্বার্থে স্বপ্রণোদিত হয়ে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ রিটগুলোতে পক্ষভুক্ত হওয়ার আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) আবেদন করবে।”
মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ারধারণ নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির জারি করা প্রজ্ঞাপনের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে দুটি রিট আবেদন করে।
এই রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চ এই প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা এসইসির কাছে জানতে চায়।
সোমবারও একটি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষেও এই বেঞ্চ এসইসিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে রুল জারি করেছিল।
এসইসির জবাব পাওয়ার পর একই বিষয়ে করা এই তিনটি রিটের শুনানি একই দিন হবে। এই তিনটি রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্যই আবেদন করবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ।
এসইসির এই প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে গত ৮ এপ্রিল দায়ের করা একটি রিটে অবশ্য এসইসি চেয়ারম্যান, অর্থ সচিব, বাণিজ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মের রেজিস্ট্রারের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।
২২ নভেম্বর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) জারি করা যে প্রজ্ঞাপন নিয়ে এই রিটগুলো দায়ের করা হয় সে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ওই কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং আলাদাভাবে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে।
৬ মাসের মধ্যে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে, যা শেষ হবে ২১ মে।