শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজার থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্জিত মুনাফা পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার দাবি জানিয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই)। এ জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দ্রুত বৈঠক করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এফবিসিসিআই সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘ব্যাংকের সুদ, তারল্য সংকট এবং পুঁজিবাজার পরিস্থিতি’ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অন্যদের মধ্যে সংগঠনটির প্রথম সহসভাপতি মো. জসিমউদ্দিন, সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরীসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ কে আজাদ, শিগগির এসইসি পুনর্গঠন, পুঁজিবাজারের ভিত শক্তিশালী করতে সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আসারও পরামর্শ দেন। লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি বলেন, গত বছরের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সীমার মধ্যে বিনিয়োগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়। সূচক যখন ছয় হাজার ৫০০ পয়েন্ট ছিল তখন যদি সতর্ক করা হতো তাহলে বাজার এতটা অতিমূল্যায়িত হতো না।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক যখন অনবরত বাড়ছিল তখন ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অবশেষে ডিসেম্বরে তারা উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে শেয়ার বিক্রি করতে বাধ্য করল। এর মধ্য দিয়ে ব্যাংকগুলো প্রচুর লাভ করল। ফলে পুঁজিবাজারে ধস নামল এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণের মাধ্যমে অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনে ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এফবিসিসিআই সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘ব্যাংকের সুদ, তারল্য সংকট এবং পুঁজিবাজার পরিস্থিতি’ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অন্যদের মধ্যে সংগঠনটির প্রথম সহসভাপতি মো. জসিমউদ্দিন, সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরীসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ কে আজাদ, শিগগির এসইসি পুনর্গঠন, পুঁজিবাজারের ভিত শক্তিশালী করতে সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আসারও পরামর্শ দেন। লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি বলেন, গত বছরের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সীমার মধ্যে বিনিয়োগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়। সূচক যখন ছয় হাজার ৫০০ পয়েন্ট ছিল তখন যদি সতর্ক করা হতো তাহলে বাজার এতটা অতিমূল্যায়িত হতো না।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক যখন অনবরত বাড়ছিল তখন ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অবশেষে ডিসেম্বরে তারা উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে শেয়ার বিক্রি করতে বাধ্য করল। এর মধ্য দিয়ে ব্যাংকগুলো প্রচুর লাভ করল। ফলে পুঁজিবাজারে ধস নামল এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণের মাধ্যমে অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনে ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।