মূল্য বিভাজন, প্লেসমেন্ট, রাইট ও অগ্রাধিকার শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজারকে অস্থিরতার মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে সরকারের তদন্ত প্রতিবেদনে। এতে উল্লেখ করা হয়, বিভাজনের কারণে বাজারে শেয়ারের মূল্য ও তারল্যে অপ্রত্যাশিত প্রভাব পড়ে। রাইট শেয়ার ইস্যুর বিষয়টি অনুমোদন দেওয়ার আগেই কম্পানি থেকে ফলাও প্রচারের কারণে বাজারে উল্টো প্রভাব পড়েছে। আর অগ্রাধিকার শেয়ারের নামে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে বড় অঙ্কের টাকা। অর্থাৎ মানুষের পকেট খালি করা হয়েছে রাইট ও অগ্রাধিকার শেয়ারের নামে।
সব মিলিয়ে গত দুই বছরে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের নামে বাজার থেকে অন্তত পাঁচ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে বেশ কয়েকটি কম্পানি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকা ওঠানো হয়েছে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে। এ কারণে পুঁজিবাজারের বাইরে শেয়ার লেনদেনের নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর সুযোগ নিয়ে বেশ কিছু দুর্বল কম্পানি সাজানো আর্থিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অনভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে তুলে নিয়েছে। প্লেসমেন্টে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনেক টাকা আটকে যাওয়ায় পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট প্রকট আকার ধারণ করে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিশেষ পর্যবেক্ষণ অংশে মূল্য বিভাজনের প্রভাব উল্লেখ করে বলা হয়, এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্তি্বক দুর্বলতাকে পুঁজি করে বিভাজিত শেয়ার কেনার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়ে শেয়ারের মূল্যের ওপর অভাবিত প্রভাব ফেলা হয়েছে। ২০০৯ এবং ২০১০ সালে মোট ৬২টি তালিকাভুক্ত কম্পানি শেয়ার বিভাজন করেছে। কম্পানিগুলো শেয়ার বিভাজন শুরু করে ২০০৯ সালের জুলাই থেকে। এ বিষয়ে এসইসির ভূমিকা ছিল খুবই দোদুল্যমান। এসইসি ২০১০ সালের ১০ মে এক সার্কুলারে শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকাকে ১০ টাকায় রূপান্তর করে। চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি সেই সার্কুলার আবার স্থগিতও করে। এসইসির এমন ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বাজার নিয়ন্ত্রণকারীদের দুর্বলতাই প্রকাশ করে এবং ওই সুযোগ ব্যবহার করেন বাজার কারসাজির হোতারা।
The government has undertaken a plan for three stock-related reforms, including demutualisation of the stock exchanges, within this year to improve the monitoring system of the country’s capital market.
"We have decided to complete demutualisation of Dhaka and Chittagong stock exchanges within December to streamline the capital market," a senior official of Finance Ministry told daily sun on Monday.
He said the reform would help the market to prevent the owners of the broker houses from doing own trading.
The decision emerged from a recent inter-ministerial meeting following the biggest ever stock market debacle, with Finance Secretary Dr M Tareq in the chair. Officials from the ministry and the SEC attended the meeting.
Demutualisation refers to the legal structure of an exchange whereby the ownership, the management and the trading rights at the exchange are segregated from one another.
Khondkar Ibrahim Khaled probe committee on share market debacle has suggested immediate implementation of demutualisation of the two stock exchanges as the chairmen and members of the exchanges hold the overall authority.
The probe report recommended SEC to strictly monitor the proposed demutualisation system. Else, the system would also go in vain.
As per the meeting decision, SEC should also strictly monitor the investment situation of the commercial banks as well as the margin loans provided to the investors by the brokers and collateral requirement in this regard.
The meeting decided that a new structure for the SEC should be formulated within this year that would match structure of the International Organisation of Securities Commission (IOSCO).
Before the fresh initiative, the Dhaka Stock Exchange had formed a committee to implement demutualisation of the exchange.
Former finance adviser and former SEC chairman Mirza Azizul Islam said implementation of the demutualisation is unlikely to help improve the market, if the unholy nexus between SEC officials and stock exchange directors continue to exist.
"Without proper monitoring by the regulatory authorities, demutualisation system would not work at all" he added.
Officials, however, said they might have to give a fresh look to the plan as the probe committee on the share market scam put forward some suggestions for the betterment of the market condition, including the ones the inter-ministerial meeting decided earlier.
সব মিলিয়ে গত দুই বছরে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের নামে বাজার থেকে অন্তত পাঁচ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে বেশ কয়েকটি কম্পানি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকা ওঠানো হয়েছে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে। এ কারণে পুঁজিবাজারের বাইরে শেয়ার লেনদেনের নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর সুযোগ নিয়ে বেশ কিছু দুর্বল কম্পানি সাজানো আর্থিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অনভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে তুলে নিয়েছে। প্লেসমেন্টে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনেক টাকা আটকে যাওয়ায় পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট প্রকট আকার ধারণ করে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিশেষ পর্যবেক্ষণ অংশে মূল্য বিভাজনের প্রভাব উল্লেখ করে বলা হয়, এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্তি্বক দুর্বলতাকে পুঁজি করে বিভাজিত শেয়ার কেনার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়ে শেয়ারের মূল্যের ওপর অভাবিত প্রভাব ফেলা হয়েছে। ২০০৯ এবং ২০১০ সালে মোট ৬২টি তালিকাভুক্ত কম্পানি শেয়ার বিভাজন করেছে। কম্পানিগুলো শেয়ার বিভাজন শুরু করে ২০০৯ সালের জুলাই থেকে। এ বিষয়ে এসইসির ভূমিকা ছিল খুবই দোদুল্যমান। এসইসি ২০১০ সালের ১০ মে এক সার্কুলারে শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকাকে ১০ টাকায় রূপান্তর করে। চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি সেই সার্কুলার আবার স্থগিতও করে। এসইসির এমন ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বাজার নিয়ন্ত্রণকারীদের দুর্বলতাই প্রকাশ করে এবং ওই সুযোগ ব্যবহার করেন বাজার কারসাজির হোতারা।
The government has undertaken a plan for three stock-related reforms, including demutualisation of the stock exchanges, within this year to improve the monitoring system of the country’s capital market.
"We have decided to complete demutualisation of Dhaka and Chittagong stock exchanges within December to streamline the capital market," a senior official of Finance Ministry told daily sun on Monday.
He said the reform would help the market to prevent the owners of the broker houses from doing own trading.
The decision emerged from a recent inter-ministerial meeting following the biggest ever stock market debacle, with Finance Secretary Dr M Tareq in the chair. Officials from the ministry and the SEC attended the meeting.
Demutualisation refers to the legal structure of an exchange whereby the ownership, the management and the trading rights at the exchange are segregated from one another.
Khondkar Ibrahim Khaled probe committee on share market debacle has suggested immediate implementation of demutualisation of the two stock exchanges as the chairmen and members of the exchanges hold the overall authority.
The probe report recommended SEC to strictly monitor the proposed demutualisation system. Else, the system would also go in vain.
As per the meeting decision, SEC should also strictly monitor the investment situation of the commercial banks as well as the margin loans provided to the investors by the brokers and collateral requirement in this regard.
The meeting decided that a new structure for the SEC should be formulated within this year that would match structure of the International Organisation of Securities Commission (IOSCO).
Before the fresh initiative, the Dhaka Stock Exchange had formed a committee to implement demutualisation of the exchange.
Former finance adviser and former SEC chairman Mirza Azizul Islam said implementation of the demutualisation is unlikely to help improve the market, if the unholy nexus between SEC officials and stock exchange directors continue to exist.
"Without proper monitoring by the regulatory authorities, demutualisation system would not work at all" he added.
Officials, however, said they might have to give a fresh look to the plan as the probe committee on the share market scam put forward some suggestions for the betterment of the market condition, including the ones the inter-ministerial meeting decided earlier.