শেয়ারবাজার :::: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী বলেছেন, সরকারি কম্পানিগুলোর শেয়ার বাজারে আনতে দীর্ঘসূত্রতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'পুঁজিবাজার থেকে সরকার খুব সহজে যে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে, সে বিষয়টি সরকারকে অনুধাবন করাতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি।'
গতকাল দুপুরে ডিএসইতে অনুষ্ঠিত সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ডিএসই প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, আমলারা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাসী নয় বলেই সরকারি কম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে আনতে তারা আগ্রহী হন না। ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিংয়ে এখনো কিছু সমস্যা রয়েছে, যা দূর করতে পারলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যাবে বলে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআরএ) সঙ্গে গতকাল দুপুরে ডিএসই কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শেয়ারবাজার কারসাজি প্রসঙ্গে শাকিল রিজভী বলেন, ১৯৯৬ সালে শেয়ার বাজারের বাইরে আরেকটি বাজার সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে জাল শেয়ারের বিক্রি হয়েছে। সর্বশেষ ২০১০ সালে বাজারে প্লেসমেন্টের নামে আরেকটি বাজার সৃষ্টি করা হয়। উভয় ক্ষেত্রেই পরিণতি ভালো হয়নি। বাজারের বাইরে বাজার সৃষ্টি হলে তা খারাপ পরিণতি ডেকে আনে। তবে বাজারের বাইরে বাজার সৃষ্টির বিষয়টি স্টক এঙ্চেঞ্জের আওতাধীন নয়। ফলে সেখানে অনৈতিক কোনো কিছু হলে এর দায়ভার ডিএসই নিতে পারে না।
সভায় উপস্থিত ডিএসইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, বাজারে অনৈতিক বলতে কিছু নেই। সবাই বাজারে আসে সুযোগ নিতে। বেআইনি কোনো সুবিধা যেন কেউ নিতে না পারে, তা দেখার দায়িত্ব শুধু স্টক এঙ্চেঞ্জ কর্তৃপক্ষের নয়, সাংবাদিকদেরও এখানে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
ডিএসইর পরিচালক আহমেদ রশীদ লালী জানান, ডিসেম্বর ২০১২-এর মধ্যেই ডিএসইর ডি-মিউচ্যুয়ালাইজেশন সম্পন্ন হবে। এর প্রায় ৪০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যে এগিয়েছে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিসিএমআরএর আহ্বায়ক আলতাফ মাসুদ, সদস্যসচিব মুহম্মদ মোফাজ্জল, সদস্য আনোয়ার ইব্রাহিম, টুটুল রহমান, পবন আহমেদ প্রমুখ।
গতকাল দুপুরে ডিএসইতে অনুষ্ঠিত সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ডিএসই প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, আমলারা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাসী নয় বলেই সরকারি কম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে আনতে তারা আগ্রহী হন না। ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিংয়ে এখনো কিছু সমস্যা রয়েছে, যা দূর করতে পারলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যাবে বলে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআরএ) সঙ্গে গতকাল দুপুরে ডিএসই কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শেয়ারবাজার কারসাজি প্রসঙ্গে শাকিল রিজভী বলেন, ১৯৯৬ সালে শেয়ার বাজারের বাইরে আরেকটি বাজার সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে জাল শেয়ারের বিক্রি হয়েছে। সর্বশেষ ২০১০ সালে বাজারে প্লেসমেন্টের নামে আরেকটি বাজার সৃষ্টি করা হয়। উভয় ক্ষেত্রেই পরিণতি ভালো হয়নি। বাজারের বাইরে বাজার সৃষ্টি হলে তা খারাপ পরিণতি ডেকে আনে। তবে বাজারের বাইরে বাজার সৃষ্টির বিষয়টি স্টক এঙ্চেঞ্জের আওতাধীন নয়। ফলে সেখানে অনৈতিক কোনো কিছু হলে এর দায়ভার ডিএসই নিতে পারে না।
সভায় উপস্থিত ডিএসইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, বাজারে অনৈতিক বলতে কিছু নেই। সবাই বাজারে আসে সুযোগ নিতে। বেআইনি কোনো সুবিধা যেন কেউ নিতে না পারে, তা দেখার দায়িত্ব শুধু স্টক এঙ্চেঞ্জ কর্তৃপক্ষের নয়, সাংবাদিকদেরও এখানে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
ডিএসইর পরিচালক আহমেদ রশীদ লালী জানান, ডিসেম্বর ২০১২-এর মধ্যেই ডিএসইর ডি-মিউচ্যুয়ালাইজেশন সম্পন্ন হবে। এর প্রায় ৪০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যে এগিয়েছে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিসিএমআরএর আহ্বায়ক আলতাফ মাসুদ, সদস্যসচিব মুহম্মদ মোফাজ্জল, সদস্য আনোয়ার ইব্রাহিম, টুটুল রহমান, পবন আহমেদ প্রমুখ।