শেয়ারবাজার :::: সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এক হাজার ৬২৫ কোটি টাকার আয়কর আদায় করে নতুন রেকর্ড গড়েছে কর বিভাগ। আগের অর্থবছরের চেয়ে এ প্রবৃদ্ধি ৩৩.৩৮ শতাংশ। বিগত ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ছিল ২৩.৩০ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আদায় হয়েছিল ৫২৭ কোটি টাকা।
আর সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আদায় হয়েছে এর আগের অর্থবছরের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি বা এক হাজার ৯৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরের আয়কর কর্মকর্তারা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আয়কর আদায় হওয়ার পেছনে কঠোর নজরদারি, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো ও করদাতাদের সচেতনতা অনেকাংশে ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি করেছেন।
বিদায়ী ২০১০-১১ অর্থবছরে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২১ হাজার পাঁচ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ২২ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একপযার্য়ে আদায়ের হার বেশি হওয়ায় পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে অতিরিক্ত আরো এক হাজার ১০০ কোটি টাকা বেশি আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তাও অর্জন করে কর বিভাগ। সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আদায় হয়েছে ৬২৫ কোটি টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজস্ব বোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দুই বছর নয়, এক বছরের জন্য দেওয়া হয়েছে। আর কালো টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি কড়াকড়ি আরোপ করা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত কালো টাকা ২০১৩ সালের ৩০ জুনের আগে সেখান থেকে তুলে নেওয়া যাবে না। শিগগিরই এ-জাতীয় নির্দেশনা এনবিআর থেকে জারির প্রক্রিয়া চলছে, যা গত ১ জুলাই থেকে কার্যকর ধরা হবে।
তিনি বর্তমান অর্থবছরেও আয়কর আদায় বাড়াতে নানা রকমের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বর্তমান ২০১১-১২ অর্থবছরে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা, যা সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে সংশোধনের পর ছিল ২২ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫২৭ কোটি টাকার চেয়ে বেশি রাজস্ব আয় হয়েছিল। আয়কর আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ২৩.৩০ শতাংশ। ২০০৯-১০ বিদায়ী অর্থবছরে আয়কর খাতে মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে আয়কর খাতে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৯ শতাংশ। স্বাধীনতার ঠিক পরের অর্থবছরে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে আয়কর আদায় হয়েছিল ১০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এ অঙ্ক ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। আর ২০১০-১১ অর্থবছরে তা ২২ হাজার কোটি ছাড়িয়ে গেল।
আর সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আদায় হয়েছে এর আগের অর্থবছরের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি বা এক হাজার ৯৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরের আয়কর কর্মকর্তারা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আয়কর আদায় হওয়ার পেছনে কঠোর নজরদারি, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো ও করদাতাদের সচেতনতা অনেকাংশে ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি করেছেন।
বিদায়ী ২০১০-১১ অর্থবছরে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২১ হাজার পাঁচ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ২২ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একপযার্য়ে আদায়ের হার বেশি হওয়ায় পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে অতিরিক্ত আরো এক হাজার ১০০ কোটি টাকা বেশি আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তাও অর্জন করে কর বিভাগ। সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আদায় হয়েছে ৬২৫ কোটি টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজস্ব বোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দুই বছর নয়, এক বছরের জন্য দেওয়া হয়েছে। আর কালো টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি কড়াকড়ি আরোপ করা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত কালো টাকা ২০১৩ সালের ৩০ জুনের আগে সেখান থেকে তুলে নেওয়া যাবে না। শিগগিরই এ-জাতীয় নির্দেশনা এনবিআর থেকে জারির প্রক্রিয়া চলছে, যা গত ১ জুলাই থেকে কার্যকর ধরা হবে।
তিনি বর্তমান অর্থবছরেও আয়কর আদায় বাড়াতে নানা রকমের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বর্তমান ২০১১-১২ অর্থবছরে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা, যা সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে সংশোধনের পর ছিল ২২ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫২৭ কোটি টাকার চেয়ে বেশি রাজস্ব আয় হয়েছিল। আয়কর আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ২৩.৩০ শতাংশ। ২০০৯-১০ বিদায়ী অর্থবছরে আয়কর খাতে মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে আয়কর খাতে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৯ শতাংশ। স্বাধীনতার ঠিক পরের অর্থবছরে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে আয়কর আদায় হয়েছিল ১০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এ অঙ্ক ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। আর ২০১০-১১ অর্থবছরে তা ২২ হাজার কোটি ছাড়িয়ে গেল।