শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারের বর্তমান নেতিবাচক অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ১৬ দফা প্রস্তাব করেছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর ফোরাম।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব রুহুল আমিন।
এ সময় সংগঠনটির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু মোহাম্মদ সালেহ, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন, সদস্য সিদ্দিকুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- প্রস্তাবিত বাজেটে বন্ডের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শীত অর্থ (কালো টাকা) বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া; বাংলাদেশ ফান্ড তহবিলের আকার ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা করা; একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো; এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো; ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে কিছুটা বিনিয়োগের সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে তারল্য সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নেওয়া; পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুদ মওকুফ; পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত যে কোনও বৈঠকে সংগঠনের ২ জন প্রতিনিধি রাখা; পুঁজিবাজারের উন্নয়নে স্থিতিশীলতার লক্ষে ইতিবাচক সহযোগিতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণয়ন করা সাংঘর্ষিক মুদ্রনীতি পরিহার করে বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালা তৈরি করা; পুঁজিবাজার সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য এসইসির উপদেষ্টা কমিটি ও টাস্কফোর্স গঠন; পুঁজিবাজারে আস্থা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সাধারণ সূচক ৮ হাজার পয়েন্টে নির্ধারণ করা।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব রুহুল আমিন।
এ সময় সংগঠনটির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু মোহাম্মদ সালেহ, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন, সদস্য সিদ্দিকুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- প্রস্তাবিত বাজেটে বন্ডের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শীত অর্থ (কালো টাকা) বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া; বাংলাদেশ ফান্ড তহবিলের আকার ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা করা; একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো; এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো; ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে কিছুটা বিনিয়োগের সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে তারল্য সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নেওয়া; পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুদ মওকুফ; পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত যে কোনও বৈঠকে সংগঠনের ২ জন প্রতিনিধি রাখা; পুঁজিবাজারের উন্নয়নে স্থিতিশীলতার লক্ষে ইতিবাচক সহযোগিতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণয়ন করা সাংঘর্ষিক মুদ্রনীতি পরিহার করে বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালা তৈরি করা; পুঁজিবাজার সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য এসইসির উপদেষ্টা কমিটি ও টাস্কফোর্স গঠন; পুঁজিবাজারে আস্থা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সাধারণ সূচক ৮ হাজার পয়েন্টে নির্ধারণ করা।