(১৬৪৬) ড ইউনুস'কে নিয়ে সন্দেহ...২।German minister points to social business hurdles

Wednesday, June 22, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার :::: আশির দশকে শুরু হওয়া গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা চালু হওয়ার আগেই ১৯০৪ সালে উপমহাদেশে কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি অ্যাক্টের মাধ্যমে কৃষকদের মহাজন মধ্যস্বত্বভোগীদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সর্বপ্রথম সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া শুরু হয় এই অ্যাক্টের বিধানে কোনো আমানত ছাড়াই ব্যক্তিগত নিশ্চিয়তার ভিত্তিতে ঋণ দেওয়ার বিধান ছিল

বুধবার জাতীয় সংসদে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তথ্য জানিয়েছেন

জাতীয় পার্টির সাংসদ একেএম মাইদুল ইসলাম ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংক তথা . ইউনূসের তত্ত্ব ১৯০৪ সালের অ্যাক্টের পার্থক্য জানতে চান

তিনি প্রশ্ন করেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংক কোলাটারাল বা কোনো ধরনের আমানত ছাড়া ঋণ দেওয়ার কারণে . ইউনূস নোবেল পুরস্কার পেলেন এবং আজ ক্ষুদ্র ঋণের জনক হিসাবে নিজেকে দাবি করেন--তাহলে ১৯০৪ সালের ওই অ্যাক্টের কার্যক্রম কী ছিল? কারণ কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি অ্যাক্টের () ধারায় স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, শুধুমাত্র ব্যক্তি নিরাপত্তার ওপর ওই সদস্যকে ঋণ দেওয়া হবে।’

জবাবে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ` উপমহাদেশে কো-অপারেটিভ ক্রেডিট অ্যাক্ট চালুর ফলে মহাজনী ঋণদান প্রথা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং কৃষকরা উপকৃত হতে থাকেন দর্শনগতভাবে সমবায় এবং গ্রামীণ ব্যাংকের মধ্যে মিল রয়েছে তবে পদ্ধতিগতভাবে গ্রামীণ ব্যাংক সমবায়ের মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে`

তিনি জানান, `অনানুষ্ঠানিকভাবে গ্রামীণ ব্যাংকের উপকারভোগীদের আইনি সত্ত্বা নেই কিন্তু সমবায়ের উপকারভোগীদের রয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের সুবিধাভোগী চিহ্নিতকরণ, ঋণের পরিমাণ, ঋণ দাদন আদায় পদ্ধতি এবং সুদের হার নির্ধারণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সমবায়ের সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের পার্থক্য রয়েছে`

তিনি আরও জানান, গ্রামীণ ব্যাংকের উপকারভোগী বিশেষভাবে ভূমিহীন নারীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ কিন্তু সমবায়ের ঋণ পুরুষ নারী, কৃষক-শ্রমিক, শ্রেণী বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্যই প্রযোজ্য

নাছিমুল আলম চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, অবৈধ সংযোগ গ্রহণকারীদের সম্পর্কে তথ্য ওয়াসা সবসময় জানতে পারে না রাজধানী ঢাকায় দেড় কোটি লোকের বাস অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ নগরীতে পানির অবৈধ সংযোগ নেওয়ার বিষয়টি অনেক সময় ঢাকা ওয়াসা জানতে পারে না তবে অবৈধ সংযোগের তথ্য পেলে ঢাকা ওয়াসার ভ্রাম্যমাণ আদালত তাৎক্ষণিকভাবে সেসব সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে এবং জরিমানা আদায় করে থাকে

একই প্রশ্নকর্তার আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, অদক্ষ কারিগর দিয়ে লাইন নিতে গিয়ে অনেক সময় গ্রাহকরা পানির পাইপে ছিদ্র করে ফেলে আবার মরচে ধরে বা অন্যান্য কারণেও পাইপ লাইন ছিদ্র হয়ে থাকে ধরনের ছিদ্রযুক্ত পাইপ লাইন পরিবর্তনের লক্ষ্যে সরকার অগ্রাধিকারভিত্তিতে পদক্ষেপ নিয়েছে

প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও জানান, ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় সরকারি অর্থায়ণেরিহ্যাবিলিটেশন অব নেটওয়ার্ক’ এর প্রথম পর্বে চলতি জুন মাস থেকে রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকায় ওপেন কাট ট্রেঞ্চলেস পদ্ধতিতে মোট ১৫২ কিলোমিটার নতুন পাইপ লাইন বসানোর কাজ চলছে এরপর আরও ৭টি পর্বে রাজধানীর অন্যান্য এলাকায় পর্যায়ক্রমে দুই হাজার ৫০০ কিলোমিটার নতুন পাইপ লাইন বসানো হবে

রেহানা আক্তার রানুর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, গ্রীষ্ম মৌসুমে ঢাকা মহানগরীতে পানির অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে ঢাকা ওয়াসা ঘাটতি এলাকা চিহ্নিত করে গভীর নলকূপ স্থাপন করছে ৭টি নতুন ৯টি প্রতিস্থাপনসহ মোট ১৬টি গভীর নলকূপ স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে

তিনি জানান, কাজ শেষ হলে দৈনিক প্রায় সাড়ে কোটি লিটার পানি উৎপাদন বাড়বে

তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সময় পানি উৎপাদন অব্যাহত রাখার জন্য মোট ৫৭৬টি পাম্প স্টেশনের মধ্যে ২৩৩টি পাম্প স্টেশনে স্থায়ী জেনারেটর স্থাপন করা আছে এছাড়া আরও ২০০টি জেনারেটর কেনার প্রক্রিয়া চলছে জরুরি অবস্থা মোকাবেলার জন্য ৩৬টি পানির গাড়ি, ১১টি ট্র্যাক্টর এবং ২৮টি ট্রলি প্রস্তত রাখা হয়েছে



German minister points to social business hurdles


A German federal minister yesterday told the finance minister that their companies are facing legal barriers in spending money in social business projects in Bangladesh.
The issue was raised when a 32-member team led by Dirk Niebel, the German federal minister for economic cooperation and development, and Andris Piebalgs, the European Union commissioner for development cooperation, met Finance Minister AMA Muhith at his office at the secretariat.
After the meeting, Muhith told reporters that a German private company wants to invest 30 million euros in social business projects in Bangladesh.
“Our regulation stipulates that a company must go to stockmarket after a certain period. But it is a problem as social businesses cannot go to the share market,” he said.
The finance minister said the government was considering ways to address the issue.
He said, as investment in social business has not gained much ground in Bangladesh, rules on it are yet to be formulated.
The minister said, except some social investment made by microcredit pioneer Prof Muhammad Yunus, no noteworthy investment has flown into the sector.
Social business, championed by the Nobel laureate, is a cause-driven business, which allows the investors or owners to gradually recoup the money invested but not to take any dividend.
The social business concept has created a buzz in Germany, particularly after last year's “Global Social Business Summit” in the country.
The event brought Prof Yunus, Danone Group Co-Chief Executive Officer Emmanuel Faber, Adidas CEO Herbert Hainer, chemical giant BASF CEO Dr Jurgen Humbrecht and Otto Group Chairman Michael Otto, among others, under one roof.
Grameen of Dr Yunus and BASF, the world's largest chemical company based in Germany, have already formed a joint venture to create mosquito nets to protect the poor against malaria.
During the meeting with the finance minister, the German minister and an owner of a German company expressed their interest to make investment in social business projects in Bangladesh. But the existing rules in Bangladesh have been standing on their way, they said.
Muhith also briefed the delegation about the country's overall economic situation. He said inflation is the biggest problem the country faces now. “In coming days tackling inflation will be a very, very tough job.”
He said, after the present government assumed power two and a half years ago, inflation was under control at the beginning, but as the food and petrol prices increased on the international market, inflation started going up.
He said, although the country harvested a bumper crop, it has little impact on the market.
The finance minister urged Germany and other EU countries to invest in Bangladesh's weak infrastructure including energy, power and transportation.
The German minister emphasised creating congenial environment for investment with no corruption and low bureaucracy.
Niebel termed the trip a historic one as for the first time in the last 15 years an EU development commissioner and a development minister from an important member state are traveling Bangladesh together.
“This shows that Bangladesh is an important partner for us,” he said.
The EU commissioner said the government must step up efforts to tackle corruption, otherwise aid money would not be effective. “I have nothing special in my mind about the issue, but you need to really demonstrate strong leadership to fight corruption,” said Piebalgs.
He also said: “We are looking at ways to increase the attractiveness of your country for our investment.”
The commissioner also called for fixing energy problem to attract long-term foreign investment.

Blog Archive