শেয়ারবাজার :::: অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈদেশিক অর্থ সাহায্য ছাড়ে দীর্ঘসূত্রতায় উন্নয়ন অংশীদারদের ওপর অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বৈদেশিক অর্থ ছাড়ে দীর্ঘসূত্রতা বাংলাদেশের জন্য একটি মারাত্মক সমস্যা।
সোমবার পরিকল্পনা কমিশনে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে মন্ত্রী তার কক্ষে সফররত এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ভাইস-প্রেসিডেন্ট জিয়াও ঝাং এর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
আধাঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। অর্থ ছাড়ই শুধু নয় উন্নয়ন প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগে উন্নয়ন অংশীদারদের দীর্ঘসূত্রতাা সমালোচনা করেন তিনি। এজন্য তিনি পরামর্শক নিয়োগে সক্ষয়ক্ষেপণ না করার জন্য জিয়াং ঝাং’র প্রতি আহবান জানান।
অর্থমন্ত্রী জানান, এডিবি বর্তমানে বছরে ১৯ শতাংশ ঋণ ছাড় করে। বিশ্বব্যাংক বা অন্যান্য সংস্থার ঋণ ছাড়ের হার আরো কম। আগামী অর্থ বছরে এডিবি’র কাছ থেকে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ছাড়ের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এডিবি জ্বালানি, যোগাযোগ, নগর উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ কয়েকটি খাতে অর্থ সাহায্য দেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছে।
তিনি উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে দেশের আমলাতন্ত্রকেও দায়ী করে তিনি বলেন, একটি প্রকল্পে সম্ভাব্যতা যাচাই ভালো হলে প্রকল্পের কাজও ভালো হয়। তবে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সক্ষমতা সরকারের নেই। বেসরকারি সংস্থা সমূহের মধ্যে রয়েছে। প্রয়োজনে সরকার বেসরকারি সংস্থাসমূহের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারে।
বৈদেশিক অর্থে বাস্তবায়িত উন্নয়ন প্রকল্পে সময়ক্ষেপণের জন্য অর্থমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের অদক্ষতাকে দায়ী করে বলেন, বিদেশি অর্থে কাজ করতে গেলে প্রকল্পের জন্য সঠিক তথ্য তৈরি করা এবং তা পাঠাতে না পারলেই সমস্যা দেখা দেয়। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে না মন্ত্রণালয়গুলো।
সোমবার পরিকল্পনা কমিশনে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে মন্ত্রী তার কক্ষে সফররত এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ভাইস-প্রেসিডেন্ট জিয়াও ঝাং এর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
আধাঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। অর্থ ছাড়ই শুধু নয় উন্নয়ন প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগে উন্নয়ন অংশীদারদের দীর্ঘসূত্রতাা সমালোচনা করেন তিনি। এজন্য তিনি পরামর্শক নিয়োগে সক্ষয়ক্ষেপণ না করার জন্য জিয়াং ঝাং’র প্রতি আহবান জানান।
অর্থমন্ত্রী জানান, এডিবি বর্তমানে বছরে ১৯ শতাংশ ঋণ ছাড় করে। বিশ্বব্যাংক বা অন্যান্য সংস্থার ঋণ ছাড়ের হার আরো কম। আগামী অর্থ বছরে এডিবি’র কাছ থেকে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ছাড়ের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এডিবি জ্বালানি, যোগাযোগ, নগর উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ কয়েকটি খাতে অর্থ সাহায্য দেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছে।
তিনি উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে দেশের আমলাতন্ত্রকেও দায়ী করে তিনি বলেন, একটি প্রকল্পে সম্ভাব্যতা যাচাই ভালো হলে প্রকল্পের কাজও ভালো হয়। তবে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সক্ষমতা সরকারের নেই। বেসরকারি সংস্থা সমূহের মধ্যে রয়েছে। প্রয়োজনে সরকার বেসরকারি সংস্থাসমূহের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারে।
বৈদেশিক অর্থে বাস্তবায়িত উন্নয়ন প্রকল্পে সময়ক্ষেপণের জন্য অর্থমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের অদক্ষতাকে দায়ী করে বলেন, বিদেশি অর্থে কাজ করতে গেলে প্রকল্পের জন্য সঠিক তথ্য তৈরি করা এবং তা পাঠাতে না পারলেই সমস্যা দেখা দেয়। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে না মন্ত্রণালয়গুলো।