:::: দারিদ্র্য নিরসন কৌশল, জ্বালানি ও বিদ্যুৎখাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন শুধু জাতীয় অর্থনীতি পরিষদের (এনইসি) অনুমোদনের অপেক্ষা।
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছি। পরিকল্পনায় অন্তর্ভূক্ত বিষয়গুলো বিস্তারিত জানাতে সোমবার আমরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসব। এর পর অনুমোদনের জন্য এটি জাতীয় অর্থনীতি কাউন্সিলে (এনইইস) পাঠানো হবে।’
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করতে পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার ও অধ্যাপক ড. শামসুল আলম সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
শামসুল আলম জানান, ‘প্রধানমন্ত্রীকে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করার পর ওনার দিক নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
সূত্র আরো জানায়, ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার আগে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) দেশের ১৪টি সেক্টরের সঙ্গে আলাদাভাবে মত বিনিময় করেছে। এছাড়া বিশ্বব্যাংকসহ দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গেও তারা এ নিয়ে বৈঠক করেছে।
ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১১-১৫) অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপদান ১৫ হাজার ২০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হবে যার ফলে দেশের ৬৫ শতাংশ অঞ্চল বিদ্যুৎ সুবিধা পাবে। সেই সঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তির লক্ষমাত্রা পূরণ হবে।
সরকার উৎপাদনশীল সেক্টরে আগামী ২০১৫ সালের মধ্যে ১৬ শতাংশ কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জিডিপি ৮ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। উৎপাদনশীল সেক্টরে বর্তমান কর্মসংস্থান রয়েছে ১১ শতাংশ।
এছাড়া, বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতে মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। দাতা সংস্থাগুলোও দেশব্যাপী সুষম উন্নয়নের পরামর্শ দিয়েছে। তারা বিশেষ করে দেশের পিছিয়ে পড়া উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের দিকে পরিকল্পনা কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
এদিকে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ক্ষেত্রে এবারই প্রথম অভিবাসন সেক্টরে কার্যকর কৌশল নির্ধারণের বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
বর্তমানে রেমিটেন্স প্রবাহে সম্ভাবনাময় ও ক্রমবর্ধমান এ খাতটি দেশের জিডিপিতে বড় অবদান রাখছে।
বাংলাদেশে জিডিপিতে অবদানের ক্ষেত্রে কৃষির পরেই অভিবাসন সেক্টরের স্থান। অথচ এ সেক্টরে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো বরাদ্দ নেই।
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছি। পরিকল্পনায় অন্তর্ভূক্ত বিষয়গুলো বিস্তারিত জানাতে সোমবার আমরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসব। এর পর অনুমোদনের জন্য এটি জাতীয় অর্থনীতি কাউন্সিলে (এনইইস) পাঠানো হবে।’
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করতে পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার ও অধ্যাপক ড. শামসুল আলম সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
শামসুল আলম জানান, ‘প্রধানমন্ত্রীকে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করার পর ওনার দিক নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
সূত্র আরো জানায়, ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার আগে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) দেশের ১৪টি সেক্টরের সঙ্গে আলাদাভাবে মত বিনিময় করেছে। এছাড়া বিশ্বব্যাংকসহ দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গেও তারা এ নিয়ে বৈঠক করেছে।
ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১১-১৫) অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপদান ১৫ হাজার ২০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হবে যার ফলে দেশের ৬৫ শতাংশ অঞ্চল বিদ্যুৎ সুবিধা পাবে। সেই সঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তির লক্ষমাত্রা পূরণ হবে।
সরকার উৎপাদনশীল সেক্টরে আগামী ২০১৫ সালের মধ্যে ১৬ শতাংশ কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জিডিপি ৮ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। উৎপাদনশীল সেক্টরে বর্তমান কর্মসংস্থান রয়েছে ১১ শতাংশ।
এছাড়া, বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতে মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। দাতা সংস্থাগুলোও দেশব্যাপী সুষম উন্নয়নের পরামর্শ দিয়েছে। তারা বিশেষ করে দেশের পিছিয়ে পড়া উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের দিকে পরিকল্পনা কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
এদিকে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ক্ষেত্রে এবারই প্রথম অভিবাসন সেক্টরে কার্যকর কৌশল নির্ধারণের বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
বর্তমানে রেমিটেন্স প্রবাহে সম্ভাবনাময় ও ক্রমবর্ধমান এ খাতটি দেশের জিডিপিতে বড় অবদান রাখছে।
বাংলাদেশে জিডিপিতে অবদানের ক্ষেত্রে কৃষির পরেই অভিবাসন সেক্টরের স্থান। অথচ এ সেক্টরে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো বরাদ্দ নেই।