শেয়ারবাজার :::: এবারের বাজেটে বাংলাদেশ ফান্ডে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এ কারণে বাজেটের পরই তহবিল সংগ্রহ করতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিপর্যায়ে ইউনিট বিক্রি করা হবে।
সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারে কার্যকর ভূমিকা রাখতে একটি শক্তিশালী তহবিল গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সরকারের কাছে বেশ কিছু সুবিধা চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ফান্ডের বিনিয়োগ থেকে অর্জিত মুনাফা ও লভ্যাংশ করমুক্ত রাখা এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের আইপিওর ১০ শতাংশ অভিহিত মূল্যে বরাদ্দ করার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। 'বাংলাদেশ ফান্ডের' মাধ্যমে পুঁজিবাজারে শর্তসাপেক্ষে অপ্রদর্শিত অর্থ (কালো টাকা) বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে। এসব সুবিধা দেওয়া হলে বাংলাদেশ ফান্ডের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়বে। এতে ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার মতো পর্যাপ্ত তহবিল গঠন করা সম্ভব হবে, যা বাজারে অস্বাভাবিক উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।
এদিকে ইউনিট কেনাবেচা শুরু না হলেও উদ্যোক্তা অংশের দেড় হাজার কোটি টাকায় ফান্ডের বিনিয়োগ কার্যক্রম (শেয়ার কেনাবেচা) অব্যাহত রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার জনতা ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা এবং রূপালী ব্যাংক ১০০ কোটি টাকার বাকি অংশ ফান্ড ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া অন্য উদ্যোক্তারাও ফান্ডের জন্য বরাদ্দ অর্থ অনুমোদন করে রেখেছে।
ফান্ডের উদ্যোক্তাদের মধ্যে সোনালী ব্যাংক শুরুতেই তাদের প্রতিশ্রুত ২০০ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। আইসিবির পরিচালনা পর্ষদও ৫০০ কোটি টাকা অনুমোদন করে রেখেছে। শেয়ার কেনার জন্য যখন যেটুকু প্রয়োজন, সে পরিমাণ অর্থ দিয়েছে আইসিবি। অন্য উদ্যোক্তারা শুরুতে আংশিক অর্থ ছাড় করলেও ধীরে ধীরে সব টাকা জমা দিতে শুরু করেছে। বিনিয়োগের প্রয়োজন অনুযায়ী ওই অর্থ গ্রহণ করা হবে। বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী যেদিন যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশ ফান্ড তা করছে। এ কাজে এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ সংকট দেখা দেয়নি।
বাংলাদেশ ফান্ডের প্রধান উদ্যোক্তা আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান সামগ্রিক বিষয়ে মঙ্গলবার কালের কণ্ঠকে বলেন, বাজেটের পর ফান্ডের বাকি তহবিল সংগ্রহ ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয়ের ঘোষণা দেওয়া হবে। শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা ধরে রাখার জন্যই বাংলাদেশ ফান্ড গঠন করা হয়েছে। সেই লক্ষ্যে ফান্ডের উদ্যোক্তা অংশের টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। অধিকাংশ উদ্যোক্তাই তাদের অংশের টাকা পরিশোধ করেছেন। বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ সংকট দেখা দেয়নি।
সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারে কার্যকর ভূমিকা রাখতে একটি শক্তিশালী তহবিল গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সরকারের কাছে বেশ কিছু সুবিধা চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ফান্ডের বিনিয়োগ থেকে অর্জিত মুনাফা ও লভ্যাংশ করমুক্ত রাখা এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের আইপিওর ১০ শতাংশ অভিহিত মূল্যে বরাদ্দ করার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। 'বাংলাদেশ ফান্ডের' মাধ্যমে পুঁজিবাজারে শর্তসাপেক্ষে অপ্রদর্শিত অর্থ (কালো টাকা) বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে। এসব সুবিধা দেওয়া হলে বাংলাদেশ ফান্ডের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়বে। এতে ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার মতো পর্যাপ্ত তহবিল গঠন করা সম্ভব হবে, যা বাজারে অস্বাভাবিক উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।
এদিকে ইউনিট কেনাবেচা শুরু না হলেও উদ্যোক্তা অংশের দেড় হাজার কোটি টাকায় ফান্ডের বিনিয়োগ কার্যক্রম (শেয়ার কেনাবেচা) অব্যাহত রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার জনতা ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা এবং রূপালী ব্যাংক ১০০ কোটি টাকার বাকি অংশ ফান্ড ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া অন্য উদ্যোক্তারাও ফান্ডের জন্য বরাদ্দ অর্থ অনুমোদন করে রেখেছে।
ফান্ডের উদ্যোক্তাদের মধ্যে সোনালী ব্যাংক শুরুতেই তাদের প্রতিশ্রুত ২০০ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। আইসিবির পরিচালনা পর্ষদও ৫০০ কোটি টাকা অনুমোদন করে রেখেছে। শেয়ার কেনার জন্য যখন যেটুকু প্রয়োজন, সে পরিমাণ অর্থ দিয়েছে আইসিবি। অন্য উদ্যোক্তারা শুরুতে আংশিক অর্থ ছাড় করলেও ধীরে ধীরে সব টাকা জমা দিতে শুরু করেছে। বিনিয়োগের প্রয়োজন অনুযায়ী ওই অর্থ গ্রহণ করা হবে। বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী যেদিন যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশ ফান্ড তা করছে। এ কাজে এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ সংকট দেখা দেয়নি।
বাংলাদেশ ফান্ডের প্রধান উদ্যোক্তা আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান সামগ্রিক বিষয়ে মঙ্গলবার কালের কণ্ঠকে বলেন, বাজেটের পর ফান্ডের বাকি তহবিল সংগ্রহ ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয়ের ঘোষণা দেওয়া হবে। শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা ধরে রাখার জন্যই বাংলাদেশ ফান্ড গঠন করা হয়েছে। সেই লক্ষ্যে ফান্ডের উদ্যোক্তা অংশের টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। অধিকাংশ উদ্যোক্তাই তাদের অংশের টাকা পরিশোধ করেছেন। বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ সংকট দেখা দেয়নি।