:::: রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অধিকাংশই মুনাফা অর্জনের প্রবণতায় থাকলেও সামগ্রিক হিসাবে এই খাতে দুই বছর পরে আবার বড় অংকের নিট লোকসান দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে এই খাতে ভর্তুকির পরিমাণও বেড়েছে।
লোকসানের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। সমাপ্ত প্রায় ২০১০-১১ অর্থবছরে এ প্রতিষ্ঠানের নিট লোকসান প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭ হাজার ২০৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, যা এর আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ৪৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
ভর্তুকি নেওয়ার তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। চলতি বছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নেওয়া ভর্তুকির পরিমাণ ৫৪৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে, যা অবশ্য আগের বছর ছিল আরেকটু বেশি, ৬৪৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
আর মুনাফা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চলতি অর্থবছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নিট মুনাফার পরিমাণ দুই হাজার ৪৫৩ কোটি ২৮ লাখ টাকায় দাঁড়াবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে।
সদ্য প্রকাশিত সরকারের নিয়মিত বার্ষিক প্রকাশনা বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর নিট লোকসান ও মুনাফা এবং ভর্তুকির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
এতে দেখা যায়, ৩০টি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান মুনাফা অর্জন ও ১৪টি লোকসানের প্রবণতায় রয়েছে। তবে সামগ্রিক হিসাবে এ খাতে চলতি অর্থবছর শেষে নিট লোকসান বেড়ে দাঁড়াবে ছয় হাজার ৯৩৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, যা এর আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ৭৭৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরে এই পরিমাণ ছিল তিন হাজার ২৮২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
অন্যদিকে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছর শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলোর পেছনে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে এক হাজার ২৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকায় উন্নীত হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। এর আগের বছরে এ পরিমাণ ছিল এক হাজার ১৫৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে নিট লোকসানে বিপিসির পেছনেই রয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। চলতি অর্থবছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নিট লোকসান চার হাজার ৭১৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকায় প্রাক্কলন করা হয়েছে।
অন্য উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর নিট লোকসানের পরিমাণ যেভাবে প্রাক্কলন করা হয়েছে—বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প সংস্থা (বিসিআইসি) ৩৭৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প সংস্থা (বিএসএফআইসি) ১৯৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা (বিআরটিসি) ৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, বাংলাদেশ বস্ত্রশিল্প সংস্থা (বিটিএমসি) ২২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ (এমপিএ) ২০ কোটি ১০ লাখ টাকা, বাংলাদেশ পাটকল সংস্থা (বিজেএমসি) ১৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা (বিএফডিসি) ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআই-ডব্লিউটিএ) ৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
সরকারি ভর্তুকি নেওয়ার ক্ষেত্রে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পরেই হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন সংস্থা (বিএডিসি)। চলতি বছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের জন্য ভর্তুকির পরিমাণ ২৩৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকায় প্রাক্কলন করা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ভর্তুকি গ্রহণকারী অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ১৫২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, বাংলাদেশ পাটকল সংস্থা (বিজেএমসি) ১৩২ কোটি ২৩ লাখ টাকা, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট (বিএফএফডব্লিউটি) ৭৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা (বিসিক) ৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।
মুনাফা অর্জনের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকছে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ সংস্থা (বিওজিএমসি)।এই প্রতিষ্ঠানের মুনাফা প্রাক্কলন করা হয় দুই হাজার ২৪ কোটি ১২ লাখ টাকা।
একই প্রবণতায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে চলতি অর্থবছর শেষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (সিপিএ) ২০১ কোটি ৪১ লাখ টাকা, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১৬১ কোটি ১৪ লাখ টাকা, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএ) ১৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা, যমুনা বহুমুখী সেতু কর্তৃপক্ষ (জেএমবিএ) ১১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, ঢাকা ওয়াসা ১০৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ১০৮ কোটি ৯ লাখ টাকা, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) ৯৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল সংস্থা (বিএসইসি) ৪৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন সংস্থা (বিএফআইডিসি) ৪১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মুনাফা করবে বলে অর্থনৈতিক সমীক্ষায় প্রাক্কলন করা হয়েছে। The government has no trace of some 32,000 motor-vehicles, bought for various development projects, years after expiry of dates to return those to the public transport pool.
Sources in the Public Administra-tion Ministry said users of most of those vehicles have not bothered to heed the repeated remin-ders from the ministry to deposit them.
Failing to bring the vehicles back, the ministry has recently sought necessary intervention from the Prime Minister’s Office, the sources told daily sun.
The government transport policy stipulates that the users should return the vehicles to the transport pool within three weeks of completion of a project.
But a section of officials have long been using the vehicles, clearly disregarding the transport policy, according to official records since 2006.
The secretary in-charge of the ministry, Abu Bakar Siddique, admitted that vehicles of most of the projects are yet to be returned despite expiry of the dates to do so. "The vehicles were supposed to be returned on completion of the projects by this time," he said.
The ministry served notices several times upon the authorities concerned asking them to return the vehicles, he said, adding that appropriate measures would be taken shortly to recover those vehicles.
Project directors, responsible for taking back from officials concerned and returning the vehicles to the pool, have failed to perform their duty, the ministry sources said.
Some corrupt officials even sold out the vehicles inviting tenders through wall magazines and awarding each of them to a lone bidder, an official of transport pool informed this correspondent.
The breakdown of the missing vehicles is 1,321 Sport Utility Vehicles, 353 microbuses, 215 cars, 524 pickup vans, 190 trucks, 18 buses, 35 mini buses and 12,403 motor cycles. They were procured for development projects run by 42 ministries and divisions.
In a letter to the PMO, the Public Administration Ministry said the authorities concerned were asked to submit lists of their vehicles. Most of the ministries also complied with the official directive.
The National Economic Council, at a meeting on 1 November 2009, reminded the officials of the decision for returning the vehicles.
Although 37 out of 42 ministries and divisions provided the lists, only a few vehicles were deposited with the pool between 2009 and 2010.
The list of vehicles, as the ministry provided to the PMO, included two micro buses, three jeeps, eight cars and 15 pick up vans.
And the ministry could not trace the rest — more than 99 percent.
"The vehicles are being used in violation of the rules," the letter said, adding that it was hard to understand how fuel costs for these vehicles are being borne.
"Officials at different ministries are using those vehicles in violation of law," Maksudul Hassan Khan, a joint secretary of the ministry, said.
"We have written to the PMO seeking directive in this regard," he added.
When contacted, a PMO official said the government would get real tough to recover those vehicles.
Officials concerned said the government is contemplating preparation of a fresh guideline for procuring cost-effective vehicles instead of costly ones that were bought earlier.
The Health Ministry recently wanted to return three rundown vehicles to the transport pool. But, officials said, the pool rejected them as there is no rule for receiving rundown vehicles.
According to the existing guideline, rundown vehicles are supposed to be sold through auction and the money should be deposited with the exchequer. But the officials concerned hardly follow the guideline, said sources in the ministry.
লোকসানের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। সমাপ্ত প্রায় ২০১০-১১ অর্থবছরে এ প্রতিষ্ঠানের নিট লোকসান প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭ হাজার ২০৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, যা এর আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ৪৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
ভর্তুকি নেওয়ার তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। চলতি বছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নেওয়া ভর্তুকির পরিমাণ ৫৪৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে, যা অবশ্য আগের বছর ছিল আরেকটু বেশি, ৬৪৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
আর মুনাফা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চলতি অর্থবছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নিট মুনাফার পরিমাণ দুই হাজার ৪৫৩ কোটি ২৮ লাখ টাকায় দাঁড়াবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে।
সদ্য প্রকাশিত সরকারের নিয়মিত বার্ষিক প্রকাশনা বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর নিট লোকসান ও মুনাফা এবং ভর্তুকির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
এতে দেখা যায়, ৩০টি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান মুনাফা অর্জন ও ১৪টি লোকসানের প্রবণতায় রয়েছে। তবে সামগ্রিক হিসাবে এ খাতে চলতি অর্থবছর শেষে নিট লোকসান বেড়ে দাঁড়াবে ছয় হাজার ৯৩৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, যা এর আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ৭৭৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরে এই পরিমাণ ছিল তিন হাজার ২৮২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
অন্যদিকে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছর শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলোর পেছনে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে এক হাজার ২৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকায় উন্নীত হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। এর আগের বছরে এ পরিমাণ ছিল এক হাজার ১৫৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে নিট লোকসানে বিপিসির পেছনেই রয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। চলতি অর্থবছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের নিট লোকসান চার হাজার ৭১৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকায় প্রাক্কলন করা হয়েছে।
অন্য উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর নিট লোকসানের পরিমাণ যেভাবে প্রাক্কলন করা হয়েছে—বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প সংস্থা (বিসিআইসি) ৩৭৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প সংস্থা (বিএসএফআইসি) ১৯৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা (বিআরটিসি) ৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, বাংলাদেশ বস্ত্রশিল্প সংস্থা (বিটিএমসি) ২২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ (এমপিএ) ২০ কোটি ১০ লাখ টাকা, বাংলাদেশ পাটকল সংস্থা (বিজেএমসি) ১৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা (বিএফডিসি) ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআই-ডব্লিউটিএ) ৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
সরকারি ভর্তুকি নেওয়ার ক্ষেত্রে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পরেই হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন সংস্থা (বিএডিসি)। চলতি বছর শেষে এ প্রতিষ্ঠানের জন্য ভর্তুকির পরিমাণ ২৩৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকায় প্রাক্কলন করা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ভর্তুকি গ্রহণকারী অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ১৫২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, বাংলাদেশ পাটকল সংস্থা (বিজেএমসি) ১৩২ কোটি ২৩ লাখ টাকা, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট (বিএফএফডব্লিউটি) ৭৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা (বিসিক) ৬২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।
মুনাফা অর্জনের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকছে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ সংস্থা (বিওজিএমসি)।এই প্রতিষ্ঠানের মুনাফা প্রাক্কলন করা হয় দুই হাজার ২৪ কোটি ১২ লাখ টাকা।
একই প্রবণতায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে চলতি অর্থবছর শেষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (সিপিএ) ২০১ কোটি ৪১ লাখ টাকা, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১৬১ কোটি ১৪ লাখ টাকা, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএ) ১৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা, যমুনা বহুমুখী সেতু কর্তৃপক্ষ (জেএমবিএ) ১১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, ঢাকা ওয়াসা ১০৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ১০৮ কোটি ৯ লাখ টাকা, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) ৯৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল সংস্থা (বিএসইসি) ৪৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন সংস্থা (বিএফআইডিসি) ৪১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মুনাফা করবে বলে অর্থনৈতিক সমীক্ষায় প্রাক্কলন করা হয়েছে। The government has no trace of some 32,000 motor-vehicles, bought for various development projects, years after expiry of dates to return those to the public transport pool.
Sources in the Public Administra-tion Ministry said users of most of those vehicles have not bothered to heed the repeated remin-ders from the ministry to deposit them.
Failing to bring the vehicles back, the ministry has recently sought necessary intervention from the Prime Minister’s Office, the sources told daily sun.
The government transport policy stipulates that the users should return the vehicles to the transport pool within three weeks of completion of a project.
But a section of officials have long been using the vehicles, clearly disregarding the transport policy, according to official records since 2006.
The secretary in-charge of the ministry, Abu Bakar Siddique, admitted that vehicles of most of the projects are yet to be returned despite expiry of the dates to do so. "The vehicles were supposed to be returned on completion of the projects by this time," he said.
The ministry served notices several times upon the authorities concerned asking them to return the vehicles, he said, adding that appropriate measures would be taken shortly to recover those vehicles.
Project directors, responsible for taking back from officials concerned and returning the vehicles to the pool, have failed to perform their duty, the ministry sources said.
Some corrupt officials even sold out the vehicles inviting tenders through wall magazines and awarding each of them to a lone bidder, an official of transport pool informed this correspondent.
The breakdown of the missing vehicles is 1,321 Sport Utility Vehicles, 353 microbuses, 215 cars, 524 pickup vans, 190 trucks, 18 buses, 35 mini buses and 12,403 motor cycles. They were procured for development projects run by 42 ministries and divisions.
In a letter to the PMO, the Public Administration Ministry said the authorities concerned were asked to submit lists of their vehicles. Most of the ministries also complied with the official directive.
The National Economic Council, at a meeting on 1 November 2009, reminded the officials of the decision for returning the vehicles.
Although 37 out of 42 ministries and divisions provided the lists, only a few vehicles were deposited with the pool between 2009 and 2010.
The list of vehicles, as the ministry provided to the PMO, included two micro buses, three jeeps, eight cars and 15 pick up vans.
And the ministry could not trace the rest — more than 99 percent.
"The vehicles are being used in violation of the rules," the letter said, adding that it was hard to understand how fuel costs for these vehicles are being borne.
"Officials at different ministries are using those vehicles in violation of law," Maksudul Hassan Khan, a joint secretary of the ministry, said.
"We have written to the PMO seeking directive in this regard," he added.
When contacted, a PMO official said the government would get real tough to recover those vehicles.
Officials concerned said the government is contemplating preparation of a fresh guideline for procuring cost-effective vehicles instead of costly ones that were bought earlier.
The Health Ministry recently wanted to return three rundown vehicles to the transport pool. But, officials said, the pool rejected them as there is no rule for receiving rundown vehicles.
According to the existing guideline, rundown vehicles are supposed to be sold through auction and the money should be deposited with the exchequer. But the officials concerned hardly follow the guideline, said sources in the ministry.