শেয়ারবাজার :::: শুধু মুনাফার দিকে না তাকিয়ে সামাজিক উন্নয়নে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেছেন, শুধু প্রবাসী আয় দেশে আনা আর কমিশন নেওয়ার মধ্যেই ব্যাংকের কার্যক্রম শেষ হয় না। প্রবাসীদের অর্থ যেন দেশের টেকসই ও সামাজিক উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়, সেদিকেও ব্যাংকগুলোকে নজর দিতে হবে। আমরা উন্নয়নমূলক ও মানবিক ব্যাংকি খাত চাই।
গতকাল মঙ্গলবার মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে 'প্রবাসী আয়ের সর্বোৎকৃষ্ট ব্যবহারের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রবাসীদের জাতীয় বীর উল্লেখ করে ড. আতিউর রহমান বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য দূরীকরণে প্রবাসী আয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমাদের জিডিপিতে প্রবাসী আয়ের অবদান ১০ শতাংশেরও বেশি, যা ২০০০ সালে ছিল মাত্র ৫ শতাংশ। ১৯৮০ সালে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ১৪.৮ শতাংশ। ২০০০ সালে যা এসে দাঁড়ায় ১৯.৪ শতাংশে।
গত পাঁচ অর্থবছরে (২০০৬-১০) প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি হার ২৩ শতাংশ জানিয়ে তিনি বলেন, অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ছিল ২১ শতাংশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার ছিল যথাক্রমে ১৭ ও ১৩ শতাংশ। প্রবাসী আয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বে সপ্তম বলে উল্লেখ করেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে 'প্রবাসী আয়ের সর্বোৎকৃষ্ট ব্যবহারের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রবাসীদের জাতীয় বীর উল্লেখ করে ড. আতিউর রহমান বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য দূরীকরণে প্রবাসী আয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমাদের জিডিপিতে প্রবাসী আয়ের অবদান ১০ শতাংশেরও বেশি, যা ২০০০ সালে ছিল মাত্র ৫ শতাংশ। ১৯৮০ সালে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ১৪.৮ শতাংশ। ২০০০ সালে যা এসে দাঁড়ায় ১৯.৪ শতাংশে।
গত পাঁচ অর্থবছরে (২০০৬-১০) প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি হার ২৩ শতাংশ জানিয়ে তিনি বলেন, অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ছিল ২১ শতাংশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার ছিল যথাক্রমে ১৭ ও ১৩ শতাংশ। প্রবাসী আয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বে সপ্তম বলে উল্লেখ করেন তিনি।