BUSINESS OPPORTUNITY
সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা, ১৯৭৯ এর ১৫ নং বিধিতে ‘ফাটকা কারবার এবং বিনিয়োগের’ কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী ফাটকা কারবারে বিনিয়োগ করতে পারবেন না। যে সিকিউরিটিজের মূল্য প্রতিনিয়ত অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে, তা ক্রয়-বিক্রয় ফাটকা কারবারে বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হবে।’
একই বিধির ২ উপধারায় বলা হয়েছে ‘যে বিনিয়োগের ফলে সরকারি-কর্মচারী সরকারি কার্যসম্পাদনে প্রভাবান্বিত হতে পারেন অথবা সরকারি কর্তব্য সম্পাদনে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারেন, সরকারি কর্মচারী নিজে সে ধরনের কোনো বিনিয়োগ করতে অথবা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্যকে ওই রূপ বিনিয়োগ করার অনুমতি প্রদান করতে পারবেন না।’
আবার বিধির ৩ উপধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী এমন কোনো কিছুতে বিনিয়োগ করতে পারবেন না, কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যার মূল্যের পরিবর্তন সম্পর্কিত তথ্য একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তিনি জ্ঞাত, কিন্তু সাধারণ জনগণ তার অনুরূপ জ্ঞাত নয়।’
অন্যদিকে বিধির ১৭ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী সরকারের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে সরকারি কার্য ব্যতীত অন্য কোনো ব্যবসায়ে জড়িত হতে অথবা অন্য কোনো চাকরি বা কার্য গ্রহণ করতে পারবেন না।’
সূত্র জানায়, এসব বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কারও বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (আপিল ও শৃঙ্খলা) বিধিমালা ১৯৮৫-এর অধীনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সূত্রমতে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ শেয়ার ব্যবসায় জড়িত হয়েছেন। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অনেকেই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও অ্যাকাউন্ট নিজের নামে না খোলার জন্য এই ব্যবসায় জড়িত ব্যক্তিদের সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় তাদের নিজস্ব উদ্যোগে এ-সংক্রান্ত তথ্য বের করার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।
সচিবালয়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিব থেকে শুরু করে পিয়ন পর্যন্ত প্রায় সব অফিস কক্ষেই শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার চিত্র পাওয়া যায়। কর্মস্থলের কম্পিউটারে প্রকাশ্যে শেয়ারের দাম ওঠানামার হিসাব মিলিয়ে নিতে হরহামেশাই দেখা যায়। এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী শেয়ার ব্যবসায় জড়িত হওয়ায় কাজে মনোযোগ দিতে পারেন না। ঠিক সময় ফাইল ছাড়েন না। এ রকম অনেক প্রমাণ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি শেয়ার ব্যবসায় ধস নামার কারণে অনেকেই পুঁজি হারিয়ে একদিকে যেমন বিমর্ষ হয়ে পড়েছেন, অন্যদিকে তাঁদের কেউ কেউ ঘুষের দিকেও ঝুঁকছেন।
GP
The shareholders of Grameenphone approved the final cash dividend at 85 percent of the paid-up capital for the year ended on December 31, 2010, as recommended by the Board of Directors.
The approval was given from the 14th Annual General Meeting (AGM) of Grameenphone Ltd that concluded successfully at the Bangabandhu International Convention Center (BICC) on Tuesday amidst huge participation from the shareholders.
Grameenphone Board Chairman Sigve Brekke and CEO Tore Johnsen along with other Board members, and senior officials of the company, were present on the occasion. Hossain Sadat, company secretary conducted the AGM.
GP Chairman thanked the shareholders for their trust on the company, while the CEO highlighted the operational performance of the company in their respective speeches.
The other activities of the AGM were adoption of the directors’ report and the audited financial report for 2009, election/re-election of the directors and appointment of auditors.
There was a special business agenda on the amendment of the articles of the company, which was also approved by the shareholders.
It was the second AGM of the company after enlistment with the bourses in 2009
সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা, ১৯৭৯ এর ১৫ নং বিধিতে ‘ফাটকা কারবার এবং বিনিয়োগের’ কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী ফাটকা কারবারে বিনিয়োগ করতে পারবেন না। যে সিকিউরিটিজের মূল্য প্রতিনিয়ত অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে, তা ক্রয়-বিক্রয় ফাটকা কারবারে বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হবে।’
একই বিধির ২ উপধারায় বলা হয়েছে ‘যে বিনিয়োগের ফলে সরকারি-কর্মচারী সরকারি কার্যসম্পাদনে প্রভাবান্বিত হতে পারেন অথবা সরকারি কর্তব্য সম্পাদনে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারেন, সরকারি কর্মচারী নিজে সে ধরনের কোনো বিনিয়োগ করতে অথবা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্যকে ওই রূপ বিনিয়োগ করার অনুমতি প্রদান করতে পারবেন না।’
আবার বিধির ৩ উপধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী এমন কোনো কিছুতে বিনিয়োগ করতে পারবেন না, কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যার মূল্যের পরিবর্তন সম্পর্কিত তথ্য একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তিনি জ্ঞাত, কিন্তু সাধারণ জনগণ তার অনুরূপ জ্ঞাত নয়।’
অন্যদিকে বিধির ১৭ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী সরকারের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে সরকারি কার্য ব্যতীত অন্য কোনো ব্যবসায়ে জড়িত হতে অথবা অন্য কোনো চাকরি বা কার্য গ্রহণ করতে পারবেন না।’
সূত্র জানায়, এসব বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কারও বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (আপিল ও শৃঙ্খলা) বিধিমালা ১৯৮৫-এর অধীনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সূত্রমতে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ শেয়ার ব্যবসায় জড়িত হয়েছেন। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অনেকেই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও অ্যাকাউন্ট নিজের নামে না খোলার জন্য এই ব্যবসায় জড়িত ব্যক্তিদের সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় তাদের নিজস্ব উদ্যোগে এ-সংক্রান্ত তথ্য বের করার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।
সচিবালয়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিব থেকে শুরু করে পিয়ন পর্যন্ত প্রায় সব অফিস কক্ষেই শেয়ার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার চিত্র পাওয়া যায়। কর্মস্থলের কম্পিউটারে প্রকাশ্যে শেয়ারের দাম ওঠানামার হিসাব মিলিয়ে নিতে হরহামেশাই দেখা যায়। এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী শেয়ার ব্যবসায় জড়িত হওয়ায় কাজে মনোযোগ দিতে পারেন না। ঠিক সময় ফাইল ছাড়েন না। এ রকম অনেক প্রমাণ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি শেয়ার ব্যবসায় ধস নামার কারণে অনেকেই পুঁজি হারিয়ে একদিকে যেমন বিমর্ষ হয়ে পড়েছেন, অন্যদিকে তাঁদের কেউ কেউ ঘুষের দিকেও ঝুঁকছেন।
GP
The shareholders of Grameenphone approved the final cash dividend at 85 percent of the paid-up capital for the year ended on December 31, 2010, as recommended by the Board of Directors.
The approval was given from the 14th Annual General Meeting (AGM) of Grameenphone Ltd that concluded successfully at the Bangabandhu International Convention Center (BICC) on Tuesday amidst huge participation from the shareholders.
Grameenphone Board Chairman Sigve Brekke and CEO Tore Johnsen along with other Board members, and senior officials of the company, were present on the occasion. Hossain Sadat, company secretary conducted the AGM.
GP Chairman thanked the shareholders for their trust on the company, while the CEO highlighted the operational performance of the company in their respective speeches.
The other activities of the AGM were adoption of the directors’ report and the audited financial report for 2009, election/re-election of the directors and appointment of auditors.
There was a special business agenda on the amendment of the articles of the company, which was also approved by the shareholders.
It was the second AGM of the company after enlistment with the bourses in 2009