পুঁজিবাজারে টানা চতুর্থদিনের দরপতনের পর পুলিশের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি সামল দিতে পুলিশ ব্যাপক লাঠিচার্জ ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। সাংবাদিকদের ওপরও লাঠিচার্জ করে পুলিশ। যান চলাচল বন্ধ থাকে।
বাজার স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।
বেলা ২টার পর ঘটনাস্থল থেকে ৩ বিনিয়োগকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আব্দুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক ও নজরুল।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা মধুমিতার পাশের ভবন রহমান ম্যানসনে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এই ভবনে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর ব্রোকার হাউজ, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আছে।
১২টা ৪৮ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশও পাল্টা অ্যাকশনে যায়। এ সময় পুলিশ বিনিয়োগকারীদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে ও ৩টি টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
এছাড়া এ সময় পুঁজিবাজার এলাকার অলিগলিতে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হন বাংলানিউজের ফটোগ্রাফার রাকেশ।
টানা তিন দিন দরপতনের পর মঙ্গলবার সকালে ঘুরে দাঁড়ালেও মাত্র ১২ মিনিটের দেনদেনের মাথায় দরপতন শুরু হয় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।
শুরু ৬ মিনিটের মধ্যে ২৩৪ পয়েন্ট বেড়ে গেলেও তা ৬ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ১১টা ১২ মিনিটে দরপতন শুরু হয়।
দরপতনের প্রতিবাদে দুপুর ১২টায় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ব্রোকার হাউস থেকে মিছিল করে ডিএসইর সামনে নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ফোরামের ব্যানারে শুরু হয় ঝাড়– মিছিল।
তারা ‘অর্থমন্ত্রীর গদিতে আগুন জালাও’ স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। মধুমিতার সামনে টায়ারে আগুন ধরিয়ে সড়ক অবরোধ করেন বিনিয়োগকারীরা।
বিনিয়োগকারীরা মিছিল নিয়ে মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন পর্যন্ত আসা যাওয়া করতে থাকেন।
এ সময় শাপলা ”ত্বর , ডিএসইর সামনে, মধুমিতার সামনে ও ইত্তেফাক ভবনের দিকে অবস্থান নেয় বিপুল সংখ্যক পুলিশ।
এর আগে সকালে বিনিয়োগকারীরা মানববন্ধন করেন এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুতুল তৈরি করে তাতে জুতোর মালা পরান। ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এ মানববন্ধন চলে।
মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম ছয় মিনিটের মধ্যেই সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৪ পয়েন্ট বেড়ে গেলেও
দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৫৪টির। কমে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ওই সময় পর্যন্ত সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট কমে ৬২৯৭ পয়েন্টে নেমে আসে।
বাজার স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।
বেলা ২টার পর ঘটনাস্থল থেকে ৩ বিনিয়োগকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আব্দুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক ও নজরুল।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা মধুমিতার পাশের ভবন রহমান ম্যানসনে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এই ভবনে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর ব্রোকার হাউজ, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আছে।
১২টা ৪৮ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশও পাল্টা অ্যাকশনে যায়। এ সময় পুলিশ বিনিয়োগকারীদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে ও ৩টি টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
এছাড়া এ সময় পুঁজিবাজার এলাকার অলিগলিতে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হন বাংলানিউজের ফটোগ্রাফার রাকেশ।
টানা তিন দিন দরপতনের পর মঙ্গলবার সকালে ঘুরে দাঁড়ালেও মাত্র ১২ মিনিটের দেনদেনের মাথায় দরপতন শুরু হয় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।
শুরু ৬ মিনিটের মধ্যে ২৩৪ পয়েন্ট বেড়ে গেলেও তা ৬ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ১১টা ১২ মিনিটে দরপতন শুরু হয়।
দরপতনের প্রতিবাদে দুপুর ১২টায় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ব্রোকার হাউস থেকে মিছিল করে ডিএসইর সামনে নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ফোরামের ব্যানারে শুরু হয় ঝাড়– মিছিল।
তারা ‘অর্থমন্ত্রীর গদিতে আগুন জালাও’ স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। মধুমিতার সামনে টায়ারে আগুন ধরিয়ে সড়ক অবরোধ করেন বিনিয়োগকারীরা।
বিনিয়োগকারীরা মিছিল নিয়ে মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন পর্যন্ত আসা যাওয়া করতে থাকেন।
এ সময় শাপলা ”ত্বর , ডিএসইর সামনে, মধুমিতার সামনে ও ইত্তেফাক ভবনের দিকে অবস্থান নেয় বিপুল সংখ্যক পুলিশ।
এর আগে সকালে বিনিয়োগকারীরা মানববন্ধন করেন এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুতুল তৈরি করে তাতে জুতোর মালা পরান। ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এ মানববন্ধন চলে।
মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম ছয় মিনিটের মধ্যেই সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৪ পয়েন্ট বেড়ে গেলেও
দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া ২৪৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৫৪টির। কমে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ওই সময় পর্যন্ত সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট কমে ৬২৯৭ পয়েন্টে নেমে আসে।