টানা সাত কর্মদিবস সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর আজ সোমবার নিম্নমুখী প্রবণতায় শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন। দিনের লেনদেন শেষে দুই বাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন। আর প্রায় দেড় মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টানা সাত কর্মদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর আজ অনেকে মুনাফা তুলে নেওয়ায় স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হয়েছে বাজারে। বিশেষ করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে আজ মূল্য সংশোধন বেশি হয়েছে। কেননা, অব্যাহতভাবে এই দুটি খাতের কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছিল। এই দুই খাতের অনেক বিনিয়োগকারী আজ মুনাফা তুলে নেওয়ায় কোম্পানিগুলোয় মূল্য সংশোধন হয়, যা সূচক পতনে অন্যতম ভূমিকা রাখে। আজ ব্যাংকিং খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টি দর হারিয়েছে। অন্যদিকে অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানিগুলোয়ও মিশ্র প্রবণতা দেখা যায়। ডিএসইর সূচক কমেছে ৪৬ পয়েন্ট এদিকে সাম্প্রতিক হরতাল চলাকালে বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও আজ সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ১৯৮ পয়েন্টে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। ২০ মিনিটের মাথায় সূচক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক বাড়ার হার কমতে শুরু করে। বেলা পৌনে একটার পর সূচক নিম্নমুখী হয়, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। ডিএসইতে আজ ২৯২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির, কমেছে ১২৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। ৫০০ কোটির ঘরে লেনদেন আজ ডিএসইতে ৫০৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৪৯৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল। এ দিকে প্রায় দেড় মাস পর আজ ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ৫২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। সিএসইতে কমেছে ৪৯ পয়েন্ট ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমেছে। দিনের লেনদেন শেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৪৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৯৯২ পয়েন্টে। সিএসইতে আজ ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির, কমেছে ৯০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির। সিএসইতে আজ ৬১ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে আট কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৫৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এদিকে ডিএসইতে আজ লেনদেনে শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানি আরএন স্পিনিং। আজ এই প্রতিষ্ঠানের ১৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এ ছাড়া ইউসিবিএল, ওয়ান ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ার, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, আরগন ডেনিমস, সিটি ব্যাংক প্রভৃতি লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে।
লেনদেনের টাকার পরিমান বেড়ে আকাশ ছুল-৫০০ কোটি-Total transaction gone up
টানা সাত কর্মদিবস সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর আজ সোমবার নিম্নমুখী প্রবণতায় শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন। দিনের লেনদেন শেষে দুই বাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন। আর প্রায় দেড় মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টানা সাত কর্মদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর আজ অনেকে মুনাফা তুলে নেওয়ায় স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হয়েছে বাজারে। বিশেষ করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে আজ মূল্য সংশোধন বেশি হয়েছে। কেননা, অব্যাহতভাবে এই দুটি খাতের কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছিল। এই দুই খাতের অনেক বিনিয়োগকারী আজ মুনাফা তুলে নেওয়ায় কোম্পানিগুলোয় মূল্য সংশোধন হয়, যা সূচক পতনে অন্যতম ভূমিকা রাখে। আজ ব্যাংকিং খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টি দর হারিয়েছে। অন্যদিকে অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানিগুলোয়ও মিশ্র প্রবণতা দেখা যায়। ডিএসইর সূচক কমেছে ৪৬ পয়েন্ট এদিকে সাম্প্রতিক হরতাল চলাকালে বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও আজ সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ১৯৮ পয়েন্টে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। ২০ মিনিটের মাথায় সূচক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক বাড়ার হার কমতে শুরু করে। বেলা পৌনে একটার পর সূচক নিম্নমুখী হয়, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। ডিএসইতে আজ ২৯২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির, কমেছে ১২৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। ৫০০ কোটির ঘরে লেনদেন আজ ডিএসইতে ৫০৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৪৯৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল। এ দিকে প্রায় দেড় মাস পর আজ ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ৫২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। সিএসইতে কমেছে ৪৯ পয়েন্ট ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমেছে। দিনের লেনদেন শেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৪৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৯৯২ পয়েন্টে। সিএসইতে আজ ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির, কমেছে ৯০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির। সিএসইতে আজ ৬১ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে আট কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৫৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এদিকে ডিএসইতে আজ লেনদেনে শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানি আরএন স্পিনিং। আজ এই প্রতিষ্ঠানের ১৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এ ছাড়া ইউসিবিএল, ওয়ান ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ার, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, আরগন ডেনিমস, সিটি ব্যাংক প্রভৃতি লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে।