চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আজ জানিয়েছে, দেশটি এক তরুণ দম্পতিকে গুরুতর অপরাধের জন্য বিচারের আওতায় এনেছে। এই দম্পতি অ্যাপল আইফোন কেনার টাকা জোগাড়ের জন্য তাদের মেয়েকে বিক্রি করে দিয়েছেন। সাংহাইয়ের আইনজীবীরা এই দম্পতির বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগ এনেছেন। এ দম্পতি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের তৃতীয় সন্তানকে অর্থের বিনিময়ে হস্তান্তর করেছেন বলে খবর দিয়েছে চীনের লিবারেশন ডেইলি। তদন্তকারী সংস্থা বিক্রি হওয়া শিশুটির মাকে খুঁজে পেয়েছে। তার পুরো নাম প্রকাশ করা হয়নি। তিনি সন্তান বিক্রির টাকায় আইফোন, স্পোর্ট সু ও অন্যান্য জিনিশপত্র কিনেছেন। এগুলোর সবই অনলাইনে কেনা হয়েছে। অ্যাপলের পণ্য চীনে বেশ জনপ্রিয়। গত বছর চীনের এক টিনেজার কিডনি বিক্রি করে সে টাকায় একটি আইফোন ও আইপ্যাড কিনেছিল। এ নিয়ে প্রচুর রিপোর্টও প্রকাশিত হয়েছিল। অভিযুক্ত দম্পতি বলছে, কুলিয়ে উঠতে পারছিলেন না বলেই তারা চেয়েছিলেন মেয়েটি আরও ভাল কোনো পরিস্থিতিতে বেড়ে উঠুক। সে কারণেই সন্তানকে হস্তান্তর করা হয়েছিল। তারা লোভের বশে সন্তানকে ত্যাগ করেননি বলেই দাবি করেছেন। এ বিষয়ে সাংহাই পুলিশ ও আইনজীবীদের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সাংহাইয়ের গণমাধ্যম বলতে পারেনি ঠিক কত টাকার বিনিময়ে সন্তানটি বিক্রি হয়েছে। তবে দম্পতির অনলাইন পোস্টিং থেকে জানা যাচ্ছে তারা ৪ হাজার ৯শ ডলার থেকে ৮ হাজার ২শ ডলার পর্যন্ত চেয়েছিলেন। গতমাসে অ্যাপল আইফোন ফাইভ এস বাজারে এনেছে।
মেয়ে সন্তানেত বিনিময়ে আইফোন বিক্রি শুরু- Buy Iphone with Your Daughter
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আজ জানিয়েছে, দেশটি এক তরুণ দম্পতিকে গুরুতর অপরাধের জন্য বিচারের আওতায় এনেছে। এই দম্পতি অ্যাপল আইফোন কেনার টাকা জোগাড়ের জন্য তাদের মেয়েকে বিক্রি করে দিয়েছেন। সাংহাইয়ের আইনজীবীরা এই দম্পতির বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগ এনেছেন। এ দম্পতি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের তৃতীয় সন্তানকে অর্থের বিনিময়ে হস্তান্তর করেছেন বলে খবর দিয়েছে চীনের লিবারেশন ডেইলি। তদন্তকারী সংস্থা বিক্রি হওয়া শিশুটির মাকে খুঁজে পেয়েছে। তার পুরো নাম প্রকাশ করা হয়নি। তিনি সন্তান বিক্রির টাকায় আইফোন, স্পোর্ট সু ও অন্যান্য জিনিশপত্র কিনেছেন। এগুলোর সবই অনলাইনে কেনা হয়েছে। অ্যাপলের পণ্য চীনে বেশ জনপ্রিয়। গত বছর চীনের এক টিনেজার কিডনি বিক্রি করে সে টাকায় একটি আইফোন ও আইপ্যাড কিনেছিল। এ নিয়ে প্রচুর রিপোর্টও প্রকাশিত হয়েছিল। অভিযুক্ত দম্পতি বলছে, কুলিয়ে উঠতে পারছিলেন না বলেই তারা চেয়েছিলেন মেয়েটি আরও ভাল কোনো পরিস্থিতিতে বেড়ে উঠুক। সে কারণেই সন্তানকে হস্তান্তর করা হয়েছিল। তারা লোভের বশে সন্তানকে ত্যাগ করেননি বলেই দাবি করেছেন। এ বিষয়ে সাংহাই পুলিশ ও আইনজীবীদের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সাংহাইয়ের গণমাধ্যম বলতে পারেনি ঠিক কত টাকার বিনিময়ে সন্তানটি বিক্রি হয়েছে। তবে দম্পতির অনলাইন পোস্টিং থেকে জানা যাচ্ছে তারা ৪ হাজার ৯শ ডলার থেকে ৮ হাজার ২শ ডলার পর্যন্ত চেয়েছিলেন। গতমাসে অ্যাপল আইফোন ফাইভ এস বাজারে এনেছে।