শেয়ারবাজার :::: বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ভর্তুকি দেওয়ার পাশাপাশি পূর্ব ঘোষিত ১৫ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মঙ্গলবার অবস্থান কর্মসূচি ও মানববন্ধন করছেন পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।
ডিএসইর মূল ফটকের সামনে দুপুর ১২টা থেকে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের নেতা-কর্মীরা সারিবদ্ধভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে এ কর্মসূচি পালন করছেন।
কর্মসূচি চলবে বিকেল তিনটা পর্যন্ত।
সংগঠনের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ২০১১-১২ অর্থ বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য প্রণোদনা চাই। সরকার বিভিন্ন খাতে প্রণোদনা দিলেও পুঁজিবাজারের জন্য এখন পর্যন্ত কোনও প্রণোদনা দেয়নি।’
তিনি বলেন, ‘২০১০ সালে শেষ দিক থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৫ মাস পুঁজিবাজারে যে সিডর নেমেছে, তা বিবেচনা করেও সরকার প্রণোদনা দিতে পারে।’
পরিষদের আরেক নেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক অবস্থা দেখতে চাই। এর জন্য সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘একসময় পুঁজিবাজারের সূচক ছিল সাড়ে ৯ হাজার, তা মাত্র ৬ মাসের ব্যবধানে ৫ হাজার নেমে এসেছে।’
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের হারানো পুঁজি যেন আবার ফিরে পায়, তার জন্য পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের জন্য সুযোগ করে দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ কর্মসূচি বাজেট ঘোষণার আগপর্যন্ত চলবে বলে ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী জানান।
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে-বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা।
এছাড়া অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
ডিএসইর মূল ফটকের সামনে দুপুর ১২টা থেকে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের নেতা-কর্মীরা সারিবদ্ধভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে এ কর্মসূচি পালন করছেন।
কর্মসূচি চলবে বিকেল তিনটা পর্যন্ত।
সংগঠনের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ২০১১-১২ অর্থ বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য প্রণোদনা চাই। সরকার বিভিন্ন খাতে প্রণোদনা দিলেও পুঁজিবাজারের জন্য এখন পর্যন্ত কোনও প্রণোদনা দেয়নি।’
তিনি বলেন, ‘২০১০ সালে শেষ দিক থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৫ মাস পুঁজিবাজারে যে সিডর নেমেছে, তা বিবেচনা করেও সরকার প্রণোদনা দিতে পারে।’
পরিষদের আরেক নেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক অবস্থা দেখতে চাই। এর জন্য সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘একসময় পুঁজিবাজারের সূচক ছিল সাড়ে ৯ হাজার, তা মাত্র ৬ মাসের ব্যবধানে ৫ হাজার নেমে এসেছে।’
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের হারানো পুঁজি যেন আবার ফিরে পায়, তার জন্য পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের জন্য সুযোগ করে দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ কর্মসূচি বাজেট ঘোষণার আগপর্যন্ত চলবে বলে ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী জানান।
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে-বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা।
এছাড়া অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।